একবার এক বোকা জামাই শ্বশুর বাড়ি যায় না বলে নিজের বাপের কাছে ধমকি খেল। শ্বশুর-শ্বাশুরীরা অনেক করে বলে শ্বশুর বাড়ি যাবার জন্য। কিন্তু তবুও জামাই যায় না। এবারে নিজের বাবার কাছে ধমকি খেয়ে সে সিদ্ধান্ত নিল এবারে সে যাবেই শ্বশুর বাড়ি।
শ্বশুর বাড়ির কাছাকাছি আসার পরপরই দেখল পুকুর পারের এক কোণে বসে শ্বশুর মশাই মলত্যাগ করছেন। জামাই এগিয়ে গেল শ্বশুরের সাথে কথা বলতে।
জামাই: কেমন আছেন বাবা?
শ্বশুর বিব্রত অবস্থায় পড়লেন। তিনি লজ্জায় মাথা নিচু করলেন। জামাই তাতেও থামে না। আরো এগিয়ে গিয়ে বলে "কেমন আছেন?" শ্বশুর আরোও একটু নিচু হন। এমন করে লজ্জায় নিচু হতে দেখে জামাই বলল, "কি? এহন ক্যান হুকটার তলে মাথাটা লুকান। আমার বাপের কাছে তো কন জামাই ক্যান শ্বশুর বাড়ি আইয়ে না। অহন তো আইলাম। অহন কুনো উত্তর দ্যান না ক্যান?"
শ্বশুর তো লজ্জায় মাথাকাটা যায়।
এরপর জামাই গিয়ে উঠল রান্নাঘরে সামনে। গিয়ে দরজার এককোণে দাঁড়িয়ে দেখে শ্বাশুরী খাবার শেষ করে ডেগচি থেকে পায়েস খাচ্ছে।
হঠাৎ করে জামাইকে দেখে শ্বাশুরী লজ্জায় ডেগচি লুকিয়ে বলে, "কি গো জামাই, কখন আইলা?"
জামাই উত্তর দেয়, "ঠিক আমনের পয়লা লেহনটার সময়।"
শ্বাশুরীরও লজ্জায় মাথাকাটা অবস্থা।
এরপর রাতে খাবারের সময় গরম তরকারী মুখে দিয়ে জামাইয়ের তো বারটা বাজছে। সে মুখ হা করে উপরের দিকে তাকিয়ে রয়েছে। জামাইয়ের এই বোকামীর মতো গরম তরকারী মুখে দিয়ে মুখের টাকরা পোড়ার অবস্থা দেখে শ্বশুর প্রশ্ন করল, "কি গো জামাই, উপরে কি দেখ?"
জামাইও চালাকি করে বলল, "দেখতাছি আমনেগো ঘরটা কি কাঠ দিয়া বানাইছেন।"
শ্বশুর উত্তরে বলল, "ঘরটা ... ঘরটা টাকরা পোড়া কাঠ দিয়া বানাইছি।"
পরদিন সকালে জামাই আর শ্বশুর পুকুরের ধারে বসে দাঁত মাজছে। জামাই শ্বশুরকে প্রশ্ন করল, "তা বাবা, আমনেরা এই পুকুরটা যে কাটছেন সেইখানে মাটিখান কি করছেন?"
জামাইয়ের অপদার্থ প্রশ্ন শুনে শ্বশুর উত্তর দিল, "মাটি ... মাটিগুলা অর্ধেকটা খাইছে তুমার বাপে তুমারে জন্ম দিয়া, আর অর্ধেকটা খাইছি আমি তুমার মতন একখান বোকা জামাইয়ের কাছে নিজের মাইয়াটা বিয়া দিয়া।"
শ্বশুর বাড়ির কাছাকাছি আসার পরপরই দেখল পুকুর পারের এক কোণে বসে শ্বশুর মশাই মলত্যাগ করছেন। জামাই এগিয়ে গেল শ্বশুরের সাথে কথা বলতে।
জামাই: কেমন আছেন বাবা?
শ্বশুর বিব্রত অবস্থায় পড়লেন। তিনি লজ্জায় মাথা নিচু করলেন। জামাই তাতেও থামে না। আরো এগিয়ে গিয়ে বলে "কেমন আছেন?" শ্বশুর আরোও একটু নিচু হন। এমন করে লজ্জায় নিচু হতে দেখে জামাই বলল, "কি? এহন ক্যান হুকটার তলে মাথাটা লুকান। আমার বাপের কাছে তো কন জামাই ক্যান শ্বশুর বাড়ি আইয়ে না। অহন তো আইলাম। অহন কুনো উত্তর দ্যান না ক্যান?"
শ্বশুর তো লজ্জায় মাথাকাটা যায়।
এরপর জামাই গিয়ে উঠল রান্নাঘরে সামনে। গিয়ে দরজার এককোণে দাঁড়িয়ে দেখে শ্বাশুরী খাবার শেষ করে ডেগচি থেকে পায়েস খাচ্ছে।
হঠাৎ করে জামাইকে দেখে শ্বাশুরী লজ্জায় ডেগচি লুকিয়ে বলে, "কি গো জামাই, কখন আইলা?"
জামাই উত্তর দেয়, "ঠিক আমনের পয়লা লেহনটার সময়।"
শ্বাশুরীরও লজ্জায় মাথাকাটা অবস্থা।
এরপর রাতে খাবারের সময় গরম তরকারী মুখে দিয়ে জামাইয়ের তো বারটা বাজছে। সে মুখ হা করে উপরের দিকে তাকিয়ে রয়েছে। জামাইয়ের এই বোকামীর মতো গরম তরকারী মুখে দিয়ে মুখের টাকরা পোড়ার অবস্থা দেখে শ্বশুর প্রশ্ন করল, "কি গো জামাই, উপরে কি দেখ?"
জামাইও চালাকি করে বলল, "দেখতাছি আমনেগো ঘরটা কি কাঠ দিয়া বানাইছেন।"
শ্বশুর উত্তরে বলল, "ঘরটা ... ঘরটা টাকরা পোড়া কাঠ দিয়া বানাইছি।"
পরদিন সকালে জামাই আর শ্বশুর পুকুরের ধারে বসে দাঁত মাজছে। জামাই শ্বশুরকে প্রশ্ন করল, "তা বাবা, আমনেরা এই পুকুরটা যে কাটছেন সেইখানে মাটিখান কি করছেন?"
জামাইয়ের অপদার্থ প্রশ্ন শুনে শ্বশুর উত্তর দিল, "মাটি ... মাটিগুলা অর্ধেকটা খাইছে তুমার বাপে তুমারে জন্ম দিয়া, আর অর্ধেকটা খাইছি আমি তুমার মতন একখান বোকা জামাইয়ের কাছে নিজের মাইয়াটা বিয়া দিয়া।"
No comments:
Post a Comment