একবার এক চোরের বৌ তাকে অনেক বুঝিয়ে তাকে এই সিদ্ধান্ত নিতে রাজি করাল যে সে চুরি করা ছেড়ে দেবে। চোর এরপর বউকে বোঝাল সে সর্বশেষ একটা চুরি করবে রাজার বাড়িতে। এইটির পরে সে চুরি করা ছেড়ে দেবে।
রাজার বাড়িতে চুরি করতে গিয়ে তিনটি হাঁড়ি। চোর চিন্তা করল হালকা-পাতলা যেই হাঁড়িটা সেটাই সে নিয়ে যাবে। তার ধারণা হাঁড়িগুলোর মধ্যে স্বর্ণ-মুদ্রা রয়েছে। হালকা-পাতলা হলে সেটা নিয়ে তার রাজ মহল থেকে বের হতে সহজ হবে - এই ভেবে সে হালকা-পাতলা হাঁড়িটি নিয়ে বাড়ি চলে গেল।
রাতে চুরি করে সে চুরির হাঁড়ি ঘরে এক কোণে রেখে দিল। সকালে বউ উঠে দেখে আগের রাতে তার স্বামী চুরি করে এনেছে এক হাঁড়ি। কৌতুহল বশে বউ হাঁড়ির মধ্যে কি আছে জানতে উদগ্রীব হল। হাঁড়ি ভেঙ্গে পেল একটি পাঞ্জাবী আর নামাজ পড়ার টুপি। বউ ভাবল আল্লাহ এবার তার স্বামীকে সৎ পথে আনতেই এই পাঞ্জাবী আর টুপি তার শেষ চুরিতে তাকে পাইয়ে দিয়েছেন। বউ চোর স্বামীকে ঘুম থেকে ডেকে দিয়ে গোসল করতে পাঠাল যাতে করে দুপুরে মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়তে যেতে পারে।
লোকটি আগে কখনো নামাজ পড়তে যায়নি মসজিদে। জীবনে সবসময় কুকর্ম করেছে। এই কারণেই এতদিন আল্লাহর দরবার মসজিদে যেতে সাহস পায়নি লোকটি। এবারে চুরি ছেড়ে দিয়ে মসজিদে যেতে আর কোনো সমস্যা নাই। তাই বউয়ের কথায় মানা করল না লোকটি।
মসজিদে গেল সে শুধুমাত্র পাঞ্জাবী আর টুপিটি পড়ে। যেহেতু সে জীবনে আগে কখনো নামাজ পড়েনি, সে সবাই যেভাবে নামাজ পড়ছে সেভাবেই করতে লাগল। যখন হাঁটু গেড়ে বসে মাথা নিচু করে আছে সেসময় হঠাৎ তার পেছন থেকে তাকে লাথি মারা হলো তার অন্ডদেশে। লোকটা তো কিছুই বুঝে উঠতে পারল না। সে ধরে নিল এটা মনে হয় নামাজেরই অংশ। সে তখন তার সামনের লোকটিকে লাথি মারল একইভাবে। এরপর সে মসজিদে নামাজরত সকলকেই লাথি মারতে লাগল।
মসজিদে তো বিশৃঙ্খলা লেগে গেল। এরপর সবাই তাকে ধরল কেন সে এমন করছে। লোকটি তখন বোঝালো যে সে মনে করেছিল এটা নামাজেরই অংশ যখন তার পেছনের লোক তাকে লাথি মেরেছিল। তখন তার পেছনের লোক এসে সবার সামনে বলল, "আরে মিয়া, এইটা নামাজের অংশ হইতে যাইব কেন? তুমি মিয়া খালি পাঞ্জাবী আর টুপি পড়ে নামাজ করতে চলে আসছ। নিচে কিছুই যে পড়ো নাই।"
রাজার বাড়িতে চুরি করতে গিয়ে তিনটি হাঁড়ি। চোর চিন্তা করল হালকা-পাতলা যেই হাঁড়িটা সেটাই সে নিয়ে যাবে। তার ধারণা হাঁড়িগুলোর মধ্যে স্বর্ণ-মুদ্রা রয়েছে। হালকা-পাতলা হলে সেটা নিয়ে তার রাজ মহল থেকে বের হতে সহজ হবে - এই ভেবে সে হালকা-পাতলা হাঁড়িটি নিয়ে বাড়ি চলে গেল।
রাতে চুরি করে সে চুরির হাঁড়ি ঘরে এক কোণে রেখে দিল। সকালে বউ উঠে দেখে আগের রাতে তার স্বামী চুরি করে এনেছে এক হাঁড়ি। কৌতুহল বশে বউ হাঁড়ির মধ্যে কি আছে জানতে উদগ্রীব হল। হাঁড়ি ভেঙ্গে পেল একটি পাঞ্জাবী আর নামাজ পড়ার টুপি। বউ ভাবল আল্লাহ এবার তার স্বামীকে সৎ পথে আনতেই এই পাঞ্জাবী আর টুপি তার শেষ চুরিতে তাকে পাইয়ে দিয়েছেন। বউ চোর স্বামীকে ঘুম থেকে ডেকে দিয়ে গোসল করতে পাঠাল যাতে করে দুপুরে মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়তে যেতে পারে।
লোকটি আগে কখনো নামাজ পড়তে যায়নি মসজিদে। জীবনে সবসময় কুকর্ম করেছে। এই কারণেই এতদিন আল্লাহর দরবার মসজিদে যেতে সাহস পায়নি লোকটি। এবারে চুরি ছেড়ে দিয়ে মসজিদে যেতে আর কোনো সমস্যা নাই। তাই বউয়ের কথায় মানা করল না লোকটি।
মসজিদে গেল সে শুধুমাত্র পাঞ্জাবী আর টুপিটি পড়ে। যেহেতু সে জীবনে আগে কখনো নামাজ পড়েনি, সে সবাই যেভাবে নামাজ পড়ছে সেভাবেই করতে লাগল। যখন হাঁটু গেড়ে বসে মাথা নিচু করে আছে সেসময় হঠাৎ তার পেছন থেকে তাকে লাথি মারা হলো তার অন্ডদেশে। লোকটা তো কিছুই বুঝে উঠতে পারল না। সে ধরে নিল এটা মনে হয় নামাজেরই অংশ। সে তখন তার সামনের লোকটিকে লাথি মারল একইভাবে। এরপর সে মসজিদে নামাজরত সকলকেই লাথি মারতে লাগল।
মসজিদে তো বিশৃঙ্খলা লেগে গেল। এরপর সবাই তাকে ধরল কেন সে এমন করছে। লোকটি তখন বোঝালো যে সে মনে করেছিল এটা নামাজেরই অংশ যখন তার পেছনের লোক তাকে লাথি মেরেছিল। তখন তার পেছনের লোক এসে সবার সামনে বলল, "আরে মিয়া, এইটা নামাজের অংশ হইতে যাইব কেন? তুমি মিয়া খালি পাঞ্জাবী আর টুপি পড়ে নামাজ করতে চলে আসছ। নিচে কিছুই যে পড়ো নাই।"