Showing posts with label প্রযুক্তি. Show all posts
Showing posts with label প্রযুক্তি. Show all posts

Tuesday, July 30, 2013

Tonoscope-এ ওঁ


একুশ শতকের উদ্ভাবন টোনোস্কোপ (Tonoscope) এ তৈরী হল হাজার বছরের পুরনো বৈদিক সংকেত "ওঁ"!!!

ছবিটি দেখে চিনতে পারছেন তো? একটি বৃত্তের ভেতর কয়েকটি ক্রিসেনট্রিক আকারের গঠন সম্বলিত রেখাসমষ্টি হিন্দুধর্মে যন্ত্র মন্ডল বা শ্রীচক্র নামে খ্যত। এ চিহ্নটি সকলের কাছেই পবিত্র বলে গৃহীত। বৈষ্ণবরা একে শ্রীগোবিন্দের বৈকুন্ঠের আকৃতি হিসেবেও বিশ্বাস করে!

কিন্তু আসলে কি তাই?

সুইস বিজ্ঞানী Dr. Hans Jenny, যিনি আকার গঠন বিদ্যা (Cymatics) জগতের একজন পথিকৃত হিসেবে স্বীকৃত, তিনি আজীবন শব্দসমূহের প্রতিচ্ছবি নিয়ে গবেষনা করেছেন। তিনি টোনোস্কোপ (Tonoscope) নামক এক যন্ত্র আবিস্কার করেন যার মধ্য দিয়ে শব্দ প্রবেশ করালে তার একটি ছবি তৈরী হয়।

তিনি টোনোস্কোপ এর ভেতর দিয়ে শুদ্ধ উচ্চারন এ ওঁ ধ্বনি প্রবেশ করান এবং যে ছবিটি পান তা হল যন্ত্র মন্ডল বা শ্রীচক্র এর ছবি!

অলৌকিক ক্ষমতাবলেই বৈদিক ঋষিগন ওঁ ধ্বনির প্রতিচ্ছবি আঁকতে সক্ষম হয়েছিলেন যা আধুনিক বিজ্ঞানের কৃপায় আমরা আজ জানতে সক্ষম হয়েছি।

ওঁ শান্তি শান্তি শান্তি

(By-Niloy Arya)

Tuesday, May 18, 2010

অভ্র: এক নন-টেকির ভাবনা

ওয়েবে বা কম্পিউটারে বাংলা লেখা শুরু করি প্রায় ২০০৭ এর শেষের দিক থেকে। প্রজন্ম ফোরাম থেকে শুরু হয় অনলাইন বাংলা কমিউনিটির সাথে পরিচয়। এরপর রঙমহল, প্রথম আলো ব্লগ, সামহোয়্যারইন ব্লগ, আমারব্লগ - এইসবগুলিতেই মোটামুটি লেখালেখি করি মাঝে-মধ্যে। ভার্সিটির চাপে সেমিস্টার চলাকালীন সময়ে লেখার সুযোগ না পেলেও সেমিস্টার শেষ হলে আসি এই ব্লগিং-ফোরামিং দুনিয়ায়। বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা এসেছি প্রায় ৭-৮ বছরের মতো হল। মাত্র সপ্তম-অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত সেন্ট গ্রেগরীতে পড়ে আসলে যতটুকু জ্ঞান হয় ততটুকুই হয়েছে আমার বাংলা সম্পর্কে।

বিদেশে এসে বাংলা চর্চা করার খুব প্রয়োজন বোধ করি যখন থেকে দেখতে থাকি এখানে বাঙালী বাবা-মায়েরা তাদের সন্তান যদি আমেরিকান হিসেবে গড়ে ওঠে তাতে বেশী তৃপ্ত হয়। বাংলা পড়াটা মোটামুটি চালিয়ে যেতাম বাবার জন্য এখানকার স্থাণীয় পত্রিকা আনলে সেটা পড়ে। লেখার জন্য মাধ্যম হয়ে ওঠে অভ্র

যেদিন থেকে অভ্র ব্যবহার শুরু করেছি, সেদিন থেকেই এটার খুব ভক্ত হয়ে উঠেছি। বাংলা লেখা যে এতো সহজেই কম্পিউটারে সম্ভব তা আমার জানা ছিল না (যেহেতু একজন নন-টেকি মানুষ)। অভ্র'র নির্মাতা, ও অমিক্রনল্যাবের সকলকে এই সফটওয়্যারটা তৈরির জন্য বিশাল ধন্যবাদ সবসময়ই দেই যখন অভ্র ব্যবহার করি।

শুধু একটা ছোট উদাহরণ দেই কিভাবে অভ্র এখানকার কিছু মানুষের/কমিউনিটির উপকার করেছে। আমার পরিচিত এখানকার এক বাঙালী প্রফেস্যার আংকেল আছেন। উনি বাংলা লেখালেখি করেন। দু-তিন বছর আগেও উনি নাকি বিজয় ব্যবহার করতেন। কিন্তু অভ্রের সাথে পরিচিত হওয়ার পর থেকে (আমি বলার আগেই উনি অভ্র সম্পর্কে জানতে পারেন ও এটি ব্যবহার শুরু করেন) উনি এখন বিজয় দিয়ে লেখা লিখতে যে সময় লাগত তার চেয়ে অনেক গুণ কম সময়ে লিখতে পারেন অভ্র দিয়ে। উনি বলেন, লেআউটটা সত্যিই সহজ।

আরেকটা উদাহরণ দেই। গত বছর এখানকার এক মন্দির কমিউনিটির বার্ষিক ম্যাগাজিন যেটি দুর্গাপূজায় বের হয়ে থাকে সেটি কম্পিউটারে কম্পোজের দায়িত্ব দেয়া হয় আমাকে। পুরো ম্যাগাজিনটা নাকি এক ব্যক্তি আগে বিজয় দিয়ে করতেন। কিন্তু আমাকে দেবার পরে ৪-৫ দিনের মধ্যে পুরো জিনিসটা শেষ করার পরে উনারাও অবাক। উনারাও উপকৃত হন ও অভ্র সম্পর্কে ধারণা হয় তাদের মাঝেও। (সম্ভবত এ বছরও দায়িত্ব পড়তে পারে!)

বিজয় সম্পর্কে জানতে পারি এই ফোরামিং-ব্লগিং দুনিয়া থেকেই। সাথে আরো জানতে পারি এর পেছনের মোস্তফা জব্বার সম্পর্কে, উনার অবদান (!) বাংলা ভাষার প্রসারে।

আমি খুব বেশী দ্রুত টাইপিস্ট নই। ইংরেজীতে যদিও মোটামুটি, কিন্তু বাংলাতে ততটা না যেটাকে দ্রুত টাইপিস্ট বলা যায়। কিন্তু এই অভ্র ব্যবহারের মাধ্যমে বাংলা লেখা শুধু সহজই না, বলতে গেলে ফাস্ট আমার ক্ষেত্রে। আমার মতে, এ শুধুমাত্র সম্ভব হয়েছে অভ্র ব্যবহারের মাধ্যমে। যেমনভাবে বলছি, ঠিক তেমনভাবেই লিখছি। অনেকে বলবেন, যার যেটাতে হাত বসে গেছে। কিন্তু আমি শুধু এটুকুই বলব, যার যেটাতেই হাত বসুক না কেন, একজন নতুন ব্যক্তি বাংলা লিখতে যদি অভ্র ব্যবহার শুরু করেন, তাহলে তার অন্যান্য যেকোনো সফটওয়্যারগুলোর চেয়ে সবচেয়ে কম সময় লাগবে বাংলা লেখা শিখতে। অন্তত একজন নন-টেকি হিসেবে এটাই অভিজ্ঞতা হয়েছে আমার অভ্র ব্যবহার করে।

পরিশেষে আবারও ধন্যবাদ জানাতে চাই অমিক্রনল্যাবকে ও মেহদী হাসান ভাইকে অভ্রের মতো এমন একটি সফটওয়্যার তৈরির জন্য। বর্তমান অভ্র-বিজয় যুদ্ধে উনার ও উনার অভ্রের বিজয় (জব্বারের 'বিজয়' না) আশা করছি।

Wednesday, July 22, 2009

ScribeFire...ব্লগ এডিটর

ScribeFire হচ্ছে একটি ফায়ারফক্স এ্যাড-অন যা আপনার ব্রাউজারের সাথে যুক্ত হয়ে অতি সহজেই যাতে আপনি ব্লগ পোস্ট করতে পারেন সে ব্যবস্থা করে দেবে।
আপনি ড্র্যাগ-এ্যান্ড-ড্রপের মাধ্যমে ফর্মেটেড টেক্সট যা আপনি ব্রাউজার থেকে নিচ্ছেন পোস্ট অন্তর্ভুক্ত করতে পারবেন। এছাড়াও আপনি নোট নেয়া, ছবি আপলোড করা বা বহু ব্লগে পোস্ট করার কাজটুকুও এই এ্যাড-অনের দ্বারা করতে পারবেন। ওয়ার্ডপ্রেস, ব্লগার, লাইভজার্নালের মতো সচরাচর ব্যবহৃত ব্লগিং প্ল্যাটফর্মগুলো এর আওতায় পড়ে। তাই আপনি চিন্তামুক্তভাবে এটিকে কাজে লাগাতে পারেন।


[উল্লেখ্য, যারা নিয়মিত ব্লগ পোস্ট করেন, তাদের জন্য এই এ্যাড-অনটি বিরাটভাবে কাজে দেবে।]

Tuesday, July 21, 2009

WOT...ওয়েব অফ ট্রাস্ট

আমরা সাধারণত অনলাইনে সার্ফিং করার সময় নানা ধরনের সাইটে ঢুকি। এর মধ্যে কিছু আছে যা ভিজিটরদের স্ক্যাম, ম্যালওয়্যার, এ্যাডওয়্যার, বা স্প্যামে ফেলে দেয়। এসবের হাত থেকে বাঁচতে আমরা উইন্ডোজ ব্যবহারকারীরা নানা ধরনের এ্যান্টি-ভাইরাস সফটওয়্যার ব্যবহার করি। কিন্তু অনেকে আছেন যাদের এসব সফটওয়্যার নেই বা থাকলেও তেমন ভালো কাজে দেয় না। সেক্ষেত্রে সুরক্ষিত থাকার উপায় কি?

এমন অবস্থায় মোজিলা ফায়ারফক্স ব্যবহারকারীরা WOT নামক দারুণ একটি এ্যাড-অনের শরণাপন্ন হতে পারেন। এটি আপনার ফ্রন্ট-লাইনের প্রোটেকশন দেবে অনলাইনে আজে-বাজে জিনিস থেকে। এর তিন রঙের আইকন আছে: সবুজ, লাল ও হলুদ। ট্রাফিক লাইটের মতোই সবুজ আইকনের সাইট নিরাপদ, লাল বর্ণের সাইট একেবারে খারাপ এবং হলুদগুলোতে সাবধানে যাবেন নিজ দায়িত্বে। এমনকি আপনি যখন গুগল সার্চ করবেন, তখন এটি সার্চ লিস্টের এক একটি রেজাল্টের পাশে লাল, সবুজ, হলুদ আইকন দিয়ে আপনাকে বুঝিয়ে দিবে সাইট(গুলো) নিরাপদ না অনিরাপদ। আর সবচেয়ে অভিনব দিক যেটি WOT আমাদের দেয় তা হলো, আপনি যখন একটি সাইটে যাবেন তখন এটিকে নিরাপদ না অনিরাপদ সে হিসেবে রেটিং করতে পারবেন। এতে করে আপনার মতোই অনলাইনের অন্যান্য ব্যবহারকারীদের রেটিং-এর উপর ভিত্তি করে এক একটি সাইট নিরাপদ বা অনিরাপদের লাল/সবুজ/হলুদ আইকন পায়।

তো আর দেরী কেন? এখনই নিয়ে নিন...

Thursday, January 01, 2009

মোবাইল ব্যবহারে ঝুঁকি কমান

মোবাইল ফোন তাপ ও রশ্মি বিকিরণ (radiation) করে। কিন্তু কেউই সঠিকভাবে নির্ণয় করতে পারেনি কতটুকু ব্যবহারে মোবাইল ফোন ব্যবহার ঝুঁকির সমতুল্য।
এই যন্ত্রটি আবিষ্কারের কিছু বছরের মধ্যেই এটি খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠে। ধারণা করা হয় আর এক দশকের মধ্যেই মোবাইল ফোন ব্যবহারের জন্য ক্যান্সার মানুষের মাঝে ধরা পড়বে। অনেকে বলেন এ নিয়ে চিন্তার কোনো কারণ নেই। আবার অনেকে বলেন মস্তিষ্কে টিউমারের মতো মহামারীও মানুষের মাঝে ছড়িয়ে যেতে পারে।
এই যন্ত্রটি এখন এতটাই আমাদের জীবনে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত যে একে ছাড়া আমাদের অনেকের চলেই না। তাহলে এটি ব্যবহার কি বন্ধ করে দেব? না। যতক্ষণ পর্যন্ত এ ব্যাপারে সুস্পষ্ট কোনো প্রমাণ মিলছে না বা এর বিকল্প কিছু বের হচ্ছে না, ততক্ষণ পর্যন্ত কিছু নিরাপদ পন্থা অবলম্বন করা যেতে পারে যা এটি ব্যবহারে আমাদের কিছুটা হলেও ঝুঁকির মাত্রা কমাবে।

ঝুঁকি কমাতে নিচের ৫টি টিপস আপনাদের কাজে দিতে পারে:

(১) স্পীকারফোন ব্যবহার করুন
বিনা প্রশ্নে এটি হচ্ছে বিশেষজ্ঞদের মতে সবচেয়ে উত্তম বিকল্প। কোনোকিছুই আপনার মাথার কাছাকাছি থাকছে না। কিছু ইঞ্চির ব্যবধান দূরত্বে রাখুন এটিকে। এক ফুট বা দুই এক্ষেত্রে আরো উত্তম। যত দূরে রাখা যায় তত তাপ বা রশ্মির ঝুঁকি কমে। প্রতি দুই ইঞ্চি দূরত্বে থাকা মোবাইল ঝুঁকি কমায় চারগুণ করে। প্রতি চার ইঞ্চি দূরত্বে রাখলে ঝুঁকি কমে ষোলগুণ। অর্থাৎ, "প্রতিটি মিলিমিটার এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ"।

(২) ব্যবহার করুন একটি ফেরিট গুটিকা (ferrite bead) দ্বারা তৈরি তারযুক্ত হেডসেট
ফেরিট গুটিকা হচ্ছে একটি ক্লিপ যা একটি হেডসেটের তারে লাগানো হয়। সমস্যার কথা হলো, তার নিজেই আপনার কানে রশ্মি/তাপ প্রেরণ করে। এই গুটিকা ডিজাইনই করা হয়েছে যাতে এটি রশ্মি/তাপ চুষে নিতে পারে আর আপনার কান যেন থাকে সুস্থ। অবশ্য, যদি ফোনটি আপনার পকেটে থাকে বা বেল্টের সাথে লাগানো থাকে, সেক্ষেত্রে রশ্মি/তাপ আপনার শরীরে সরাসরি প্রবেশ করবে। সুতরাং, আপনি যদি রশ্মি/তাপ-এর ব্যাপারে চিন্তিত হন, ফোনকে যতটা দূরে সম্ভব রাখা যায় রাখুন এবং নিশ্চিত হউন তার আপনার শরীর যেন ছুঁয়ে না থাকে।

(৩) একটি ব্লুটুথ কানের পিস (bluetooth earpiece) ব্যবহার করুন
যদিও একটি ব্লুটুথ কানের পিসও রশ্মি/তাপ ছড়ায় কিন্তু এটি ১০০ গুণ কম আপনি একটি মোবাইল কানে ধরে রেখে তাপ বিকিরণের চেয়ে। ব্লুটুথ শুধুমাত্র ফিসফিস করে রশ্মি/তাপ বিকিরণ করে আপনার কানে। সমস্যা হলো, অনেকে এটিকে সারাক্ষণ পড়ে থাকে। সেটা করলে ধীরে ধীরে রশ্মি/তাপ বিকিরণ বিরাট সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।

(৪) একটি "ফাঁপা টিউব" কানের পিস ("hollow tube" earpiece) ব্যবহার করুন
এটি অন্যান্য সাধারণ তারের কানের পিসের মতই, পার্থক্য হলো শেষ ছয় ইঞ্চির মতো অংশটুকু যা কানের কাছেই, একটি ফাঁপা টিউব। ড. ডেভিড কার্পেন্টারের (আলবানী বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য ও পরিবেশ ইন্সটিটিউটের ডিরেক্টর) ভাষায়, "আপনি শব্দটুকু পাচ্ছেন বায়ুর মাধ্যমে। আপনাকে রেডিওফ্রিকুয়েন্সী প্রবাহের ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে না।"

(৫) কম তাপ/রশ্মি বিকিরণকারী ফোন ব্যবহার করুন
ফোনের তাপ/রশ্মি বিকিরণ মাপা হয় নির্দিষ্ট শোষণ মাত্রার উপর ভিত্তি করে যাকে বলা হয় SAR (Specific Absorption Rate)। ফোন নেবার পূর্বে SAR যাচাই করে নিন এবং যেটি কম মাত্রায় পাবেন সেটিকেই বেছে নিন।

তথ্যসূত্র: তড়িৎ বার্তা

Wednesday, December 31, 2008

২০০৮ এর সেরা দশটি প্রযুক্তির ব্রেকথ্রু

Wired News বছরের শেষে এসে লিস্ট করেছে ২০০৮ সনের সেরা দশটি প্রযুক্তির ব্রেকথ্রু...

১০____________________________________________________
নাড়ানো যায় এমন ডিসপ্লে ২০১০ বা ২০১১ সালের মধ্যে সম্ভব
বছরের পর বছর ধরে গবেষকরা কাজ করছিলেন পাতলা, কাগজের মতো ডিসপ্লের যা ভাঁজ করা যাবে, মুড়িয়ে রাখা যাবে। এটি আমাদের বিশ্বকে আরো এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে। মোবাইল ফোন, পোর্টেবল কম্পিউটার, ই-পত্রিকা, ই-বই তৈরিতে এটি বিশেষ ভূমিকার রাখতে পারে।

৯_____________________________________________________
ভক্ষণযোগ্য চিপস
শীঘ্রই ক্ষুদ্র ভক্ষণযোগ্য চিপস আসছে যা রোগীকে ঔষধের মতো দেয়া হবে যা দ্বারা ঔষধের প্রতিক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন বিশেষজ্ঞরা। প্রোটিয়াস, ক্যালিফোর্নিয়ার একটি শহরের কোম্পানী, তৈরি করেছে ক্ষুদ্র চিপস যা সিলিকনের গুড়া দিয়ে তৈরি। খাওয়ার পর এটি পাকস্থলীতে কাজ শুরু করে।
চিপসগুলো সিগন্যাল পাঠায় একটি বাহ্যিক প্যাচে যা মনিটর করে গুরুত্বপূর্ণ প্যারামিটার (যেমন-হার্ট রেট, তাপমাত্রা, জেগে থাকার অবস্থা বা দেহের এ্যাঙ্গেল।

৮_____________________________________________________
স্পীডো এলজিআর
স্পীডোর নতুন এলজিআর সুইমস্যুট নতুন জিনিস মিলিয়ে এবং নাসার একটি ডোজের দ্বারা সাঁতারুদের গতি বৃদ্ধি করে।

৭_____________________________________________________
ফ্ল্যাশ মেমরী
ফ্ল্যাশ মেমরী হচ্ছে বর্তমান সময়ের খুবই প্রচলিত জিনিস, অতিরশ্মি নোটবুক থেকে ডিজিট্যাল ক্যামেরা ও মিডিয়া প্লেয়ারে।

৬_____________________________________________________
জিপিএস
এই বছর জিপিএস অনেক প্রযুক্তিগত জিনিসে ব্যবহৃত হয়েছে, ৩জি আইফোন থেকে শুরু করে টি-মোবাইলের জি১ বা নোটবুকগুলোতেও।

৫_____________________________________________________
দ্য মেমরিস্টোর
মেমরিস্টোরের উদ্ভাবন বা মেমরী ট্রাঞ্জিটর সাহায্য করবে কম্পিউটার বানাতে যা মনে রাখবে কি মেমরীতে আছে যখন অফ করা হবে। এর অর্থ হচ্ছে কম্পিউটার অন করা লাগবে না এবং অনেক শক্তি-সঞ্চায়িত জিনিস।

৪_____________________________________________________
ভিডিও-সমৃদ্ধ এসএলআর
এই বছর, দুইটি নতুন ক্যামেরা, নাইকন ডি৯০ এবং ক্যানন ৫ডি মার্ক২ শুধুমাত্র স্থির ছবিই তুলতে পারবে না, বরং হাই-ডেফিনিশন ভিডিও পর্যন্ত নিতে পারবে।

৩_____________________________________________________
ইউএসবি ৩.০
ইউএসবি ৩.০ প্রায় ১০ গুণ দ্রুত গতিতে কাজ করবে বর্তমান ইউএসবি ২.০-এর তুলনায়। এছাড়াও এটি বাড়াবে বৈদ্যুতিক কারেন্টের দ্রুততা।

২_____________________________________________________
এন্ডরইড
টি-মোবাইলের এইচটিসি জি১ চলে এন্ডরইড নামক একটি অপারেটিং সিস্টেম দ্বারা। এটি একটি ফ্রী মোবাইলের অপারেটিং সিস্টেম যা গুগল দ্বারা তৈরি।

১_____________________________________________________
এ্যাপলের অ্যাপ স্টোর
এ্যাপলের অ্যাপ স্টোর সম্ভব করেছে মোবাইল এপ্লিকেশন তৈরি ও বিতরণ। এটি মোবাইল-এ্যাপ তৈরির মার্কেট বাড়িয়ে দেয় এবং তৈরি করে এন্ডরইড মার্কেটের মতো জিনিসের ক্লোন। এটি এমনকি ব্ল্যাকবেরী এ্যাপ্লিকেশনের গতিও বৃদ্ধি করে।

সূত্র: তড়িৎ বার্তা

Thursday, November 06, 2008

মাইক্রোসফটের সাহায্য বিভাগে...

সেদিন হঠাৎ করেই কি এক অজানা কারণে আমার কলেজের ল্যাপটপের মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে পেইজ নম্বর আর কভার পেইজ কাজ করছে না। অথচ দু'দিনের মধ্যে একটা রিপোর্ট টাইপ করে জমা দিতে হবে। কি করব, বুঝতে পারছি না। কলেজের হেল্প সেকশনে গেলে পয়সা দিয়ে ঠিক করতে হবে, যা আমি করতে চাই না। এইটুকু সমস্যার জন্য আবার পয়সা। আমি জানি আমার কলেজের ল্যাপটপের অফিস ২০০৭টা নকল না। আসল কপিতে কেন সমস্যা করছে বুঝতে পারছিলাম না। পরে সিদ্ধান্ত নিলাম, যে দুটো কাজ করতে পারছি না সেগুলো ঘরের ডেস্কটপের ২০০৩ ভার্সনে করে নেব। আর এই ফাঁকে সমস্যাটা সমাধানের জন্য ইয়াহু এ্যান্স্যারসে প্রশ্ন করলাম। তেমন ভালো সাড়া মিলল না। শেষে নেট ঘেঁটে মাইক্রোসফটের অফিস সংক্রান্ত হেল্প চ্যাটলাইন পেলাম। ওখান থেকে ১৫মিনিটের ফ্রী চ্যাট সার্ভিসটা খুললাম।
সেখানের সাহায্যকারী আমাকে স্বাগতম জানাল। আমি সময় নষ্ট না করে (তাড়াতাড়ি করতে চাচ্ছিলাম যাতে ১৫ মিনিটে সমাধান হয়ে যায়), তাকে আমার সমস্যার কথা বললাম। সে আমাকে উল্টা জিজ্ঞেস করলো, আমার নাম, ইমেইল, ফোন নম্বর। বলা মাত্র দিয়েও দিলাম। লোকটা বলল ইমেইল আর ফোন নম্বর নাকি ভেরিফাই করবে। বললাম করো। ইতিমধ্যে প্রায় ৬ থেকে ৭ মিনিট পার হয়ে গেছে। এবার বলে সমস্যা কি। আবার বললাম। এবার বলে সে আমার কম্পিউটারের সাথে রিমোট কানেকশন চালু করবে যাতে সে আমার ডেস্কটপে ঢুকে সমস্যাটা কিসে তা বের করতে পারে। সেই কানেকশন সম্পন্ন হতে লাগলো আরো ২-৩মিনিট। এবার ওয়ার্ডে ঢুকে (আগেই খোলা ছিল) নেড়ে-চেড়ে দেখল প্রায় ৫মিনিটের মতো। বলল, আমার Normal.dotm টেম্পলেটটা নাকি করাপ্টেড হয়ে গেছে। বললাম, ঠিক করে দাও। সে বলে, ফ্রী সময় শেষ হয়ে গেছে, আমি যদি এখন $১৫ দেই, তাহলে সে ঠিক করার ব্যবস্থা করবে। আমি বললাম, থাক, লাগবে না। সে শেষে একটা অফার শোনাল যে, সে আমাকে ইমেইলে সমাধান পাঠিয়ে দেবে বিনামূল্যে। কিন্তু যদি সে ওখান থেকে বসে এখন ঠিক করে দেয় তাহলে আমার $১৫ দিতে হবে। আমি বললাম, অবশ্যই আমাকে ইমেইল করে দেন, পয়সা খরচ করতে চাই না।
যাই হোক, সমাধানের জন্য অপেক্ষা করছিলাম। কিন্তু রিপোর্ট পরদিনই দিতে হবে। তাই ফাইলটাকে .doc বানিয়ে ডেস্কটপে নিয়ে পেইজ নম্বর আর কভার পেইজ বসিয়ে প্রিন্ট করলাম। পরের দিন সেই ইমেইল এলো। আর একটা লিংক পাঠিয়ে দিল এই সমস্যার সমাধানের জন্য। দেখে তো বলি, এই লিংক এতক্ষণ গুগলে খুঁজে পেলাম না কেন? শুধু শুধু এত ঝামেলা। মাইক্রোসফটের সাইটেই তো ছিল। আর লোকটাই বা এত সহজ সমাধান চ্যাটের সময় দিল না কেন? সেই ফ্রী তো দিলই তাহলে এত কষ্টের কী প্রয়োজন ছিল? বুঝি না।
যা হোক, মাইক্রোসফটের মাল সম্পর্কে এতদিন মানুষের কাছে যা শুনতাম এবার তাদের সাহায্য বিভাগে গিয়ে তাদের সম্পর্কে অনেক ধারণা হলো।

Saturday, November 01, 2008

কম্পিউটারের যাবতীয় সাহায্য/সূচনা

যারা কম্পিউটার ব্যবহারে নতুন, তাদের জন্য এটি একটি বিরাট সাহায্যকারী ভূমিকা পালন করতে পারবে। আপনি কম্পিউটার কিভাবে চালাবেন, কি কি ভাবে এটিকে ব্যবহার করবেন এ বিষয়ে মাইক্রোসফটের একটি সহায়ক আপনার কম্পিউটারেই আছে। শুধু এটিকে চালু করেই জানতে পারবেন নানা তথ্যাবলী।
যেভাবে করবেন:
- "Start" এ যান
- "Run" এ ক্লিক করুন
- লিখুন "tourstart.exe"
- এরপর "Next" বাটনে ক্লিক করুন "Play the animated tour that features text, animation, music and voice narration" সিলেক্ট করে রেখে
- এবার উপভোগ করুন আপনার কম্পিউটার যাত্রা

Friday, August 22, 2008

একাধিক আইডি দ্বারা ইয়াহু ম্যাসেঞ্জারে লগ-ইন করুন

আপনার যদি একাধিক ইয়াহু আইডি থাকে এবং আপনি সবগুলোতে একসাথে লগ-ইন করে ম্যাসেঞ্জারে চ্যাট করতে চান, তাহলে আলাদা আলাদা ম্যাসেঞ্জার ডাউনলোড করে ইন্সটল করার প্রয়োজন নেই। একটি ম্যাসেঞ্জার ইন্সটল থাকলেই আপনি একাধিক আইডি ব্যবহার করে চ্যাট করতে পারবেন নিম্ন পদ্ধতি অনুসরণ করে -
=>Start এ গিয়ে Run কমান্ডে regedit টাইপ করে এন্টার চাপুন।
=>রেজিস্ট্রি লোকেটরে গিয়ে HKEY_CURRENT_USER/Software/Yahoo/Pager/Test লোকেশনে যান।
=>ডান পাশের প্যানেলে ডান-ক্লিক করে নতুন Dword মূল্য তৈরি করুন Plural নাম দিয়ে। মূল্যটি অবশ্যই ১ করে দিবেন।
=>এক্ষেত্রে বেইজ যাতে Hexadecimal থাকে সেদিকে খেয়াল রাখবেন।
=>এবারে রেজিস্ট্রি এডিটর বন্ধ করুন এবং কম্পিউটার পুনরায় চালু করুন।
=>এখন নতুন ইয়াহু আইডি দ্বারা সাইন-ইন করতে চাইলে যত খুশী ম্যাসেঞ্জার খুলুন।
***এই সুবিধা থেকে পুনরায় আগের অবস্থায় ফেরত যেতে চাইলে Plural মূল্য ১ এর বদলে ০ করে দিন***

Thursday, August 21, 2008

স্ক্রীণশট নিন

আপনার কাঙ্খিত উইন্ডো বা ডেস্কটপের স্ক্রীণশট নিতে নিচের পন্থা অনুসরণ করুন -

পুরো ডেস্কটপের স্ক্রীণশট নিতে হলে:
=>Print Screen বা PrtSc বাটন প্রেস করুন।
=>কোনো ছবি এডিটর (Paint, Photoshop ইত্যাদি) খুলুন।
=>পেস্ট করুন (ctrl+v) এবং সংরক্ষণ করুন আপনার কাঙ্খিত ফরম্যাটে।

শুধুমাত্র একটি উইন্ডো, পপ-আপ বা এরর ডায়ালগ বক্সের স্ক্রীণশট নিতে হলে:
=>নিশ্চিত হউন আপনার কাঙ্খিত পপ-আপ/ডায়ালগ বক্সটি এক্টিভ আছে (স্ক্রীণের সবচেয়ে সামনে দেখাচ্ছে)।
=>Alt বাটন ধরে রেখে Print Screen বা PrtSc তে চাপুন।
=>কোনো ছবি এডিটরে পেস্ট করুন (ctrl+v) দ্বারা।
=>সংরক্ষণ করুন আপনার কাঙ্খিত ফরম্যাটে।

Wednesday, August 20, 2008

ওয়েব ব্রাউজারকে নিজের পছন্দ মত সাজান (আই.ই.)

এখনকার দিনে আপনি আপনার ওয়েব ব্রাউজারকে নিজ পছন্দ মত সাজিয়ে নিতে পারেন। অনেক টুলবার বাটন আছে যা আপনি কখনোই ব্যবহার করেন না। আপনি সচরাচর ব্যবহৃত বাটনগুলো (যেমন, "Paste" বা "Print Preview") যোগ বা সরিয়ে ফেলতে পারেন।

ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ব্যবহারকারীরা টুলবারের কোনো খালি অংশে রাইট-ক্লিক করুন এবং "Customize" বাছাই করুন। এখানে ডান ও বাম প্যানেলে আপনি বহু লিস্ট ভর্তি অপশন পাবেন। আপনি যদি যোগ করতে চান তাহলে টুলবার বাটনটিকে হাইলাইট করুন বামের প্যানেল থেকে এবং "Add" বাটনে ক্লিক করুন। কিন্তু যদি কোনো টুলবার বাদ দিতে চান, তাহলে ডান প্যানেল থেকে সেটিকে হাইলাইট করে "Remove" বাটনে ক্লিক করুন। আপনি এভাবে করে বাটনগুলোর বিন্যাসও বদলাতে পারেন লিস্ট থেকে এদেরকে উপরে-নিচে নামিয়ে।

Tuesday, August 19, 2008

গতি আনুন ইন্টারনেট ব্রাউজিংয়ে

এবারে কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস যেগুলো কাজে আসবে তাদের যারা এখনো ধীর গতির ডায়াল-আপ ব্যবহার করেন ব্রডব্যান্ডের অভাবে। Web Accelerator Application তৈরিই হয়েছে আপনাকে ওয়েবসাইট সার্ফ করার সময় গতি আনার জন্য। Web Accelerator এর সাহায্যে আপনি ৪ থেকে ৬ গুণ অধিক ইন্টারনেটে স্পীড পাবেন ডায়াল-আপ ব্যবহার করলে। এটার কাজ মূলত ওয়েবসাইটের টেক্সট উপাত্ত, ছবিসমূহ এবং ভারী গ্রাফিক্স ডাউনলোড ও খোলার ক্ষেত্রে কমপ্রেস করে আনা।
এই পন্থা শুধুমাত্র উপকারী হবে স্থির ওয়েবসাইট ও ইমেইল এপ্লিকেশনগুলোর ক্ষেত্রে। নিরাপদভাবে গান বা ভিডিও ডাউনলোডের জন্য এই টিপস কাজে দেবে না। কিছু ভালো web accelerator সিস্টেম ক্যাশ রেখে দেয় পরবর্তীতে পুনরায় ব্যবহার করার জন্য যাতে দ্রুত গতি পায় ও পপ-আপ ব্লক করতে পারে। যদি আপনি ডায়াল-আপে কোনো এফটিপি সাইট থেকে ডাউনলোড করেন, তাহলে web accelerator আপনার জন্য না। ইন্টারনেটে অনেক এ ধরনের web accelerator আছে। এর মধ্যে গুগলের accelerator অন্যতম।

Monday, August 18, 2008

Recycle Bin-এর নাম পরিবর্তন

অনেক সময় ইচ্ছা হতে পারে নিজের মত করে ব্যক্তিগত কম্পিউটারটাকে সাজাতে। যদিও My Computer বা My Documents এর মত নামগুলো নিজ ইচ্ছামত সহজেই দেয়া যায় Rename অপশনটির মাধ্যমে, Recycle Binটির নাম পরিবর্তন ততটা সহজ নয়। Recycle Bin এর নাম যদি পরিবর্তন করতে চান, তাহলে নিচের পন্থাগুলো অনুসরণ করুন -
=>Start এ গিয়ে Run এ ক্লিক করুন।
=>টাইপ করুন regedit.exe এবং Enter বাটনে ক্লিক করুন।
=>এখান থেকে HKEY_CLASSES_ROOT খুলুন। এই ফোল্ডার থেকে CLSID ফোল্ডার খুলুন। এবারে খুলুন {645FF040-5081-101B-9F08-00AA002F954E} ফোল্ডার। সবশেষে ShellFolderটি খুলুন।
=>ডাটা উপাত্তটি "40 01 00 20" থেকে "70 01 00 20" এ পরিবর্তন করুন।
=>এবার কম্পিউটার পুনরায় চালু করুন (রিস্টার্ট)। এবারে রাইট-ক্লিকের মাধ্যমে Recycle Bin এর নাম পরিবর্তনের সুযোগ পাবেন।

Sunday, August 17, 2008

সাপ্তাহিক ইমেইল টিপস

ইয়াহু মেইল:
আপনি যখন অফিস থেকে ভ্যাকেশনে (ছুটি) যান, তখন ইমেইল থেকেও একটু বিশ্রাম পেতে চান। এক্ষেত্রে ইয়াহু থেকে অটোমেটিক রিপ্লাই দিতে পারেন। এই অটোমেটিক রিপ্লাই দেবার ফিচারটি চালু করতে নিচের পদক্ষেপগুলো নিন-
[অল-নিউ ইয়াহু]
=>Options বা Mail Options-এ যান।
=>Vacation Response ক্যাটাগরীতে যান।
=>দেখে নিন Enable auto-response during your vacation চেকবক্সটি মার্ক করা আছে।
=>সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করুন আপনার অটোমেটিক রিপ্লাই শুরু ও শেষ করার তারিখ Auto-respond form ও up until (and including) স্থাণে।
=>Message থেকে টাইপ করে লিখে ফেলুন আপনার ভ্যাকেশন রিপ্লাই যেটি আপনি সকল আগমনকারী বার্তাপ্রেরককে পাঠাতে চান।
***একটি ছোট ধরনের নোট লিখে আপনার ফেরত হবার সময় সম্পর্কে জানালে বিষয়টি আপনার জন্য আরো সুবিধাজনক হয়***
=>Save changes-এ ক্লিক করুন।
[ইয়াহু ক্লাসিক]
=>ইয়াহু মেইলের উপরের ন্যাভিগেশন বার থেকে Options সিলেক্ট করুন।
=>Management থেকে Vacation Response সিলেক্ট করুন।
=>নির্দিষ্ট করে দিন আপনার অটো-রিপ্লাইয়ের শুরু ও শেষ হবার তারিখ Start date ও End date-এ গিয়ে।
=>Generic Response থেকে আপনার অটোমেটিক রিপ্লাইয়ের বার্তাটি লিখুন।
***আপনি আরেকটি বার্তা নির্দিষ্ট করে রাখতে পারেন যা অন্য যে কোনো ২টি (সর্বোচ্চ) ডোমেইনে পাঠাতে পারবে ইয়াহু। এক্ষেত্রে সাধারণত আপনি আপনার বসের জন্য ভিন্ন বার্তা লিখতে পারেন***

জিমেইল:
ধরুন আপনার একটি জিমেইলের থ্রেডে অনেক বার্তা একসাথে সংযুক্ত রয়েছে। আপনি নির্দিষ্ট একটি বার্তা প্রিন্ট করতে চান। এক্ষেত্রে মেইলের Print বাটনে ক্লিক করলে সকল বার্তাই প্রিন্ট হবে। একটি নির্দিষ্ট বার্তা প্রিন্টের ক্ষেত্রে নিচের পন্থা অবলম্বন করুন-
=>আপনি যেই বার্তাটি প্রিন্ট করতে চান, সেটি খুলুন। যদি এটি গুটিয়ে থাকে তাহলে এটিকে প্রসারিত করুন।
=>Reply-এর পাশে নিচের দিকে মুখ করা তীরচিহ্নটিতে ক্লিক করুন। যদি Reply বাটন না দেখেন তাহলে More options-এ ক্লিক করুন।
=>মেনু থেকে Print সিলেক্ট করুন।
=>যে পাতাটি আসবে সেটিকে প্রিন্ট করুন।
{নোট: জিমেইল উদ্ধৃত লেখা লুকিয়ে রাখে বার্তা প্রিন্টের সময়। রিপ্লাইয়ের সাথে মূল লেখাটি দেখতে হয় পুরো থ্রেডটি প্রিন্ট করুন নাহয় উদ্ধৃত বার্তাটি রিপ্লাইয়ের সাথে প্রিন্ট করুন।}

এমএসএন হটমেইল:
হটিমেইলে পুরো হেডার দেখতে চাইলে-
=>Options সিলেক্ট করুন হটমেইলের ন্যাভিগেশন বারের উপর থেকে।
=>নিশ্চিত হউন Mail ক্যাটাগরী সিলেক্ট করা আছে কিনা।
=>বাছাই করুন Mail Display Settings।
=>Message Headers কে Full বানিয়ে দিন।
=>OK ক্লিক করুন।

উইন্ডোজ লাইভ হটমেইল:
পুরো মেইল হেডার সহকারে দেখতে চাইলে-
=>রাইট-ক্লিক করুন আপনার পছন্দের মেইলে।
=>মেনু থেকে View Source-এ যান।

Friday, August 08, 2008

কম্পিউটার থেকে ফাইল মুছে ফেলুন

আমরা অনেক সময়ই কোন ফাইল/ফোল্ডার মুছতে গেলে এমন কিছু ম্যাসেজ দেখায়:
"Cannot delete file: Access is denied"
"There has been a sharing violation"
"The source or destination file may be in use"
"The file is in use by another program or user"
"Make sure the disk is not full or write-protected and that the file is not currently in use"

এমন সমস্যায় পড়লে আমি আগে যেটা করতাম সেটা হলো উইন্ডোজ টাস্ক ম্যানেজার ওপেন করে খুঁজতাম কোনটা বন্ধ করলে ফাইলটাকে ডিলিট করা যাবে। আজ নেটে খুঁজে একটা ফ্রিওয়্যার পেলাম যেটি এসব সমস্যার সমাধান করে দেবে। এটির নাম Unlocker। এর মাধ্যমে আপনি ডান-ক্লিক করে Unlocker ক্লিক করলে আপনি এটিকে ডিলিট সহজেই করতে পারবেন।

আশা করছি যারা জানতেন না এটির বিষয়ে তারা উপকৃত হবেন।

MyBloop: ফাইল স্টোরেজের স্থাণ

আজ নেটে ঘুরতে ঘুরতে পেলাম এক নয়া ফাইল হোস্টিং-এর সাইট MyBloop। এর সব ফিচার/সুবিধা দেখে মনে হচ্ছে এটা ইন্টারনেটে আমার দেখা সবচেয়ে দারুণ, উপকারী সাইট। মিডিয়াফায়ার কিংবা ইস্নিপসের যে সকল সুবিধা আছে, এই একটার মধ্যেই সকল কিছু পেলাম। এর কিছু ফিচার নিচে লিখলাম আপনাদের জন্য-

=>বিনামূল্য (মাগনা জিনিস কে না চায়); আর ওপেন সোর্স, ক্রস-প্লাটফর্ম সফটওয়্যার যার দ্বারা ডেস্কটপ থেকে আপলোড করতে পারবেন ফাইল।
=>ইচ্ছামত আনলিমিটেড ফাইল ডাউনলোড করতে পারবেন।
=>প্রতিটি ফাইলের সাইজ সর্বোচ্চ ১গিগা হতে পারবে।
=>কোন সীমা নাই কতটা ফাইল আপলোড করতে পারবেন।
=>প্রায় সব ধরনের ফাইল আপলোড করা যাবে।
=>ফ্ল্যাশ ইন্টারফেসে mp3 ও flv স্ট্রিমিং সুবিধা; Windows Media Player প্লাগইনের সাহায্যে wmv ও wma ফাইল স্ট্রিমিং করবে।
=>গানগুলোকে প্লেলিস্ট আকারে সাজিয়ে নিতে পারবেন।
=>আপলোড করা ছবি এম্বেড এমনিতেই করে।
=>ফোল্ডার বানানোর সুবিধা; ফাইল মুছে ফেলা এবং পুনঃনামকরণ করা যায়।
=>একাধিক ফাইল একসাথে আপলোডের সুবিধা একটা ছোট সফটওয়্যারের সাহায্যে কিংবা ওয়েবে দেয়া ফ্ল্যাশ আপলোডার সাহায্যেও আপলোড করার সুবিধা।
=>ফাইলকে প্রাইভেট বা শেয়ারিং মোডেও আনা যায়।

এসব তথ্যগুলো উইকিপিডিয়া থেকে নেয়া।

ফ্রি এমন সকল সুবিধা খুব কম সাইটই দিয়ে থাকে। তাই এর খোঁজ পাবার সাথে সাথে সাইন-আপ করে ফেলেছি।
আশা করছি আপনারাও এটির মাধ্যমে উপকৃত হবেন।