Showing posts with label Arab. Show all posts
Showing posts with label Arab. Show all posts

Sunday, January 31, 2016

ইউরোপেও ঢুকে গেছে আরবের ধর্ষণ খেলা "তাহারুশ"

শরণার্থীর নাম করে ইউরোপে ঢুকেছে নানান দেশের আরব থেকে আগত তরুণ, যুবক, পরিবার ইত্যাদি। এদের সাথে সাথে ঢুকেছে আরবের আচার-আচরণ, সংস্কৃতি। কিছু মাস আগে ইংরেজী বর্ষবরণের রাতে এমন ভাবেই আরবের কিছু তরুণ জার্মানীর বিভিন্ন শহরে 'তাহারুশ' নামক প্রথার চর্চা করে। এই প্রথা অনুযায়ী কোনো এক মেয়েকে কিছু তরুণ চারপাশ থেকে ঘিরে ধরে তার সাথে ধর্ষণ খেলায় মত্ত হবে। মেয়েটির সাথে দৈহিক ও মানসিকভাবে অত্যাচার চালানো হবে। কাপড়-চোপড় ছিঁড়ে ফেলা হবে সময়ে সময়ে। কিছু কিছু তরুণ এরই মাঝে এমন ভাব করবে যেন ওরা মেয়েটিকে বাঁচাতে চাইছে। কিন্তু ওরা আসলে তাহারুশেরই অংশ। এমন ঘটনা শুরু জার্মানীর বার্লিন, হ্যামবার্গ, ফ্র্যাংকফুর্ট, ডুসেলডর্ফ বা স্টুটগার্টেই নয়, অস্ট্রিয়া, সুইজারল্যান্ডের মতো দেশেও এমনটি ঘটেছে।

উদারপন্থী সমাজের ব্যক্তিবর্গ এ নিয়ে কি বলবেন! মুক্তহস্তে স্বাগত জানান এসব সংস্কৃতি, প্রথা, তরুণ, যুবক। পরে আবার অনুতাপ বোধ করবেন না। যেমন কর্ম, তেমনই ফল!

(বিস্তারিত)

Saturday, September 06, 2014

Some destroys...Some rebuilds

Recently the great Indian scholar Chanakya's Nalanda University opened up from the beginning of September 2014 after almost centuries of closure from destruction by Khiljis, Arab invaders etc. While the previous Congress government was interested in funding for the likes of Aligarh Muslim Universities from the governmental funding, outside international fund had to be raised to support rebuilding process for this ancient university of knowledge. But at least it has been opened finally. Already more than 1000 students from all over the world applied for admission including from the US, UK, Russia, Germany, Spain, Austria, Myanmar, Sri Lanka, & other southeast Asian countries.

But what baffles me is the fact that while more than thousands of books, infrastructure was burned over some time while mob attacked this ancient learning hub, the same type of people still exist in out current society who can possibly harm this rebuilt university once again, if opportunity arrives. Whenever invaders arrive in a foreign land, not only do they imprison the men, enslave children & women, destroy homes & loot properties, but also sabotage knowledge, antique items, other historically valuable things. Not only did the Spaniards or Europeans did this to the Native Americans in the New World, but also the Arab Muslims who invaded & eventually captured Indian subcontinent during the early part of history. Question is how long will this cycle continue? Will there ever be an end to it? Did Hindu emperors who captured other kingdoms around Indian subcontinent, ever do similar actions? Why is it usually with Muslims & Christians? How can we ensure our current civilization's history to be preserved over long time in history?

Tuesday, August 05, 2014

Children being used as toys


Is this how Islam preaches about treating children?
Is this what Muslims should do to an average children? poor children?
Is this the Arab society show to the world on how to have fun?
Is cruelty another name for rich Sheikhs' fun activities?
Does having money allow someone to play with others' lives?
Will Allah or any God consider such humans as pious?

(collected)

Wednesday, July 16, 2014

আজ গাজায় নিহত শিশুদের নিয়ে যেসব হিন্দু স্ট্যাটাস দিচ্ছে তারা কি ভারতে হিন্দু হওয়ার অপরাধে ভারতীয় মুসলিমদের হাতে নিহত এই শিশুদের কথা জানে?


প্রথমেই আপনাদের কাছে একটি প্রশ্ন করি, ২০০২ সালে গুজরাটের অক্ষরধাম মন্দিরের শান্তির ধর্মের অনুসারীদের হামলার কথা আপনারা কজন জানেন? মনে হয়না খুব বেশি সংখ্যক মানুষ জানেন বা মনে রেখেছেন।এই আত্মবিস্মৃত হিন্দু জাতি ২০০২ সালের কথাই মনে রাখতে পারে না তারা কি করে শত শত বছর আগে ধ্বংস করা মন্দির গুলোর কথা মনে রাখবে??? দিনটা ছিল ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০০২,ভারতের গুজরাট রাজ্যের গান্ধী নগরে অবস্থিত সুবিখ্যাত এবং অনিন্দ্য সুন্দর অক্ষরধাম মন্দিরে প্রতিদিনের মত হাজার হাজার পুন্যারথি আর দর্শনার্থী হাজির হয়েছেন। তখন বেলা ৩টা।মধ্যাহ্ন ভোজনের পর আবারও ধিরে ধিরে ভিড় জমে উঠছে মন্দিরে। মুর্তজা হাফিজ ইয়াসিন আর আশরাফ আলি মুহাম্মদ ফারুক নামে দুজন শান্তির ধর্মের অনুসারী অক্ষরধাম মন্দিরের ৩ নম্বর ফটক দিয়ে ঢোকার চেষ্টা করল।তাদের শরীরের কাপড়ের আড়ালে লুকান একে ৪৭ আর গ্রেনেড। কিন্তু নিরাপত্তা রক্ষীদের কারনে তারা ঢুকতে পারল না গেট দিয়ে।এভাবে যখন আর সম্ভব হচ্ছিল না তখন মরিয়ে হয়ে দেয়াল টপকে ঢুকেই শুরু করল গুলি বর্ষণ। সঙ্গে সঙ্গে মন্দিরের বুক স্টলের কাছে লুটিয়ে পড়লেন একজন মহিলা দর্শনার্থী এবং একজন মন্দিরের স্বেচ্ছাসেবক।এরপরই এই মুসলিম জঙ্গিদ্বয় প্রধান মন্দির কমপ্লেক্সে ঢুকতে চেষ্টা করল।কিন্তু মন্দির রক্ষিগণ আটকে দিল প্রধান ফটক।ব্যর্থ হয়ে জঙ্গিরা দৌড়ে ঢুকতে চেষ্টা করল মাল্টিমিডিয়া থিয়েটারে।কিন্তু সেখানেও ব্যর্থ হল। অবশেষে তারা ঢুকে পড়ল ১ নম্বর একজিবিশন রুমে।সেখানে তারা নিরবিচারে গুলি বর্ষণ করল। হতাহত হল প্রচুর।এরপর জঙ্গিরা উঠল মন্দিরের ছাদে। বিকাল ৫ টা নাগাদ সমস্ত এলাকা পুলিশ ও বিশেষ বাহিনী ঘিরে ফেলে।কিন্তু তারা জঙ্গিদের ধরতে ব্যর্থ হয়।রাত ১১ টা নাগাদ ‘ব্লাক ক্যাট’ ন্যাশনাল সিকিউরিটি ফোরস এসে দায়িত্ব নেয়।এরপর শুরু হয় আসল অপারেশন যার নাম দেয়া হয় ‘বজ্রশক্তি’।সকাল ৬টা নাগাদ জঙ্গিদ্বয় গুলিতে নিহত হয়।কিন্তু এর মধ্যে জঙ্গিদের গুলি ও গ্রেনেড বিস্ফোরণে মারা গেছেন ৩০ জন সাধারন মানুষ আহত হয়েছেন আরও ৮০ জন।জঙ্গিরা নিষ্পাপ শিশুদেরও মারতে দ্বিধা বোধ করেনি।এই অপারেশনের সময় গুরুতর আহত হন সিকিউরিটি ফোরসের সদস্য সুরজান সিং ভাণ্ডারী। প্রায় দুই বছর কোমাতে থাকার পর ২০০৪ সালে তিনি মারা যান। পরবর্তীতে গুজরাট রাজ্য সরকার, ভারত সরকার,ইন্টারপোল,সি আই এ এবং আরও কিছু দেশি বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থার তদন্তে বের হয়ে আসে এই হামলা সংক্রান্ত চাঞ্চল্যকর তথ্য। সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে এই হামলার পরিকল্পনা করে জইশ ই মুহাম্মদ নামক ইসলামি জঙ্গি সংগঠন। আশরাফ আলি আর মুর্তজা ইয়াসিনের সাথে আইয়ুব খান নামক জঙ্গি পাকিস্তানের লাহোর পিণ্ডি হতে খালী হাতে গুজরাটের আহমেদাবাদে হাজির হয়।সেখানে তাদের কে আশ্রয় দেয় সেলিম হানিফ শেখ ও আদম সুলেমান আজমেরি নামক ভারতীয় মুসলমান যারা ভারত মাতারই ক্রোড়ে লালিত হয়েছিল সারাটি জীবন। আজমেরি তার ভাইয়ের বাড়িতে থাকার জায়গা করে দেয় এবং আরও কিছু ভারতীয় মুসলিম জঙ্গির সাথে পরিচয় করিয়ে দেয় যারা পাকিস্তান থেকে অস্ত্র আগেই এনে রেখেছিল। ২০০৩ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন অপারেশনের মাধ্যমে আজমেরি, মুফতি আব্দুল কাইয়ুম, মুহাম্মদ শেখ সহ ৬ জনকে আটক করে।সর্বশেষ ২০১০ সালে গুজরাট আদালত ৩ জনকে ফাসি এবং ৩ জনকে যাবজ্জীবন কারাগারে দণ্ডিত করে। এভাবেই ভারতের মাটিতে জন্ম নেয়া,ভারত মাতার ক্রোড়ে লালিত মুসলিম সন্তানদের সাহায্যে পাকিস্তানি ইসলামি জঙ্গিরা ভারতের মাটিতে বিভিন্ন সময় সন্ত্রাসের বিষ দাঁত বসিয়েছে ঐতিহাসিক কাল থেকে।


(সংগৃহীত