মুসলমানদের
একটা সূচ বানানোর যোগ্যতা নেই। অথচ তারা ইহুদিদের পণ্য বর্জন করতে চায়।
নিচের ফ্যাক্টগুলো একবার জেনে বর্জন করুন এবং ছাগুর খাতায় নাম লেখান !!!
এই পর্যন্ত প্রদত্ত ৮৫০ টি নোবেল পুরুস্কারের মধ্যে ১৯২ টি নোবেল পুরুস্কার গিয়েছে ইহুদীদের কাছে যা মোট নোবেল পুরুস্কারের প্রায় ৪ ভাগের একভাগ। যদিও এই ইহুদীরা পৃথিবীতে জনসংখ্যায় মাত্র ০.২ ভাগ কিন্তু জ্ঞান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে তারা সমস্ত পৃথিবীর মধ্যে অন্যান্য জাতিদের চেয়ে এগিয়ে। নোবেল প্রাইজ দেবার পর থেকে এখন পর্যন্ত অর্থনীতিতে ৪১ ভাগ, চিকিৎসায় ২৮ ভাগ, পদার্থে ২৬ ভাগ, রসায়নে ১৯ ভাগ এবং সাহিত্যে ১৩ ভাগ দখল করে আছে ইহুদীরা। মাত্র ১৫ মিলিয়নের কম ইহুদীর মধ্যে আইনস্টাইনসহ ১৯২ জন পেয়েছেন নোবেল সম্মাননা অন্যদিকে ১৫০০ মিলিয়নের বেশী মুসলিমের মধ্যে আমাদের ডঃ মোহাম্মদ ইউনুস সহ নোবেল প্রাইজ পেয়েছেন মাত্র ১০ জন।
দেখুন লিস্ট অফ জিউস নোবেল লরিয়েট ইন উইকিপিডিয়া এবং লিস্ট অফ মুসলিম নোবেল লরিয়েট ইন উইকিপিডিয়া।
যে দেশের হাল ধরার মতো লিডার নেই, যে দেশের বিশ্বনেতাদের সাথে ভালো সম্পর্ক নেই, যে দেশে ভালো কোন
সাহিত্যিক নেই, নেই কোন ভালো খেলোয়াড়, ভালো বিজ্ঞানী থাকার তো প্রশ্নই আসে না নেই কোন কূটনীতিক বুদ্ধি
নেই সামরিক শক্তি আছে শুধু ইসলাম-ইসলাম-ইসলাম আর আছে হামাসের মতো জঙ্গি সংগঠনের উপর নির্ভরশীলতা।
সেই দেশ কিভাবে ইসরাইলকে ধ্বংস করার স্বপ্নমৈথুন করে? কিভাবে সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ঠ প্রযুক্তির একটি দেশের উপর হামলা করার সাহস করে? এখন দুনিয়া অনেক এগিয়েছে, ফেরেশতা এসে মুসলমানদের সাথে যুদ্ধ করে বিধর্মীদের ধ্বংস করবে এই গালগল্পে আজকাল বাস্তববাদী মুসলমানরাও বিশ্বাস করে না। আফসোস মারা যাওয়া সেই ১৫টা শিশু ফিলিস্তিনে জন্মগ্রহণ না করে আমাদের গুলিস্তানের রাস্তায় জন্মগ্রহণ করলেও সারভাইভেল ফর দ্যা ফিটেস্ট থিউরিতে টিকে যেতে পারতো। আর মারা যাওয়া এই শিশুদের ভবিষ্যৎ কি ছিলো? হামাসে যোগদান?
তাহলে মানবতাদণ্ডটা খুব একটা উত্থিত না করাই ভালো। একজন ফিলিস্তিনি শিশু বড় হলে বড়োজোর ভালো জিহাদি হতে পারবে, আর একের পর এক ইসরাইলী শিশু পৃথিবীকে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এনে দিয়ে জয় করবে নোবেল পুরুস্কার। পৃথিবীর কাছে তাই একজন ফিলিস্তিনি শিশুর থেকে একজন ইসরাইলী শিশুর মূল্য অনেক বেশী হবে এটাই স্বাভাবিক।
ইসরাইল শুধু পৃথিবীর মানুষকে দিয়েই যাবে, ওদের অন্যদের কাছ থেকে কিছু নিতে হবে না, পৃথিবীর মানুষ ওদের আবিষ্কৃত জিনিষ ব্যবহার করে ওদের ঘৃণা করলেও ওদের কিছু আশা যায় না।
(
সংগৃহীত)