Showing posts with label atrocity. Show all posts
Showing posts with label atrocity. Show all posts

Wednesday, November 05, 2014

Believe it or not!


যারা হিন্দু নির্যাতনের কথা এলেই অন্য দেশের সংখ্যালঘুদের তুলনা এনে বলে বাংলাদেশের হিন্দুরা নাকি শান্তিতে থাকে তাদের মুখের উপর এই পোস্ট ছুড়ে দিন।

কয়েক প্রজন্ম পরে এই তথ্য গুলো "বিলিভ ইট ওর নট" হিসেবে বিবেচিত হবে সারা বিশ্বে

Tuesday, September 09, 2014

ভারত-বাংলাদেশে হিন্দু নির্যাতন


চলতি পথে ইদানীং বেশ কিছু বরাহ শাবকের দেখা পাচ্ছি যেগুলো বিভিন্ন সময় বলার চেষ্টা করে বা বোঝাবার চেষ্টা করে কিংবা স্রষ্টা প্রদত্ত লজ্জা নামক বিষয়টি ছুড়ে ফেলে বলেই ফেলে বাংলাদেশের সংখ্যালঘু হিন্দুরা নাকি ভারতের মুসলিমদের থেকে ভাল আছে। এই অমানুষ গুলো শুধু এটুকুই বলে না আরও বলে বাংলাদেশে নাকি হিন্দুদের উপর কখনও নির্যাতন করা হয় না বা সামান্য কিছু নির্যাতন ছাড়া আর কখনও হয়নি।এই সকল নির্লজ্জ বেহায়া প্রজাতির বরাহ যারা নিজেদেরকে মনুষ্যগর্ভে জন্মগ্রহন কারী বলে দাবী করে তাদের মুখের উপর এই লেখাটি ছুড়ে দেবেন।

Sunday, August 03, 2014

2002 Gujarat Riot.....in a different way

A kid named, X, was living happily with his friendly neighbours, Y & Z. But there was animosity between the parents of X, Y & Z (respectively, A, B & C). Then, one night on the return from a holy place, A's parents M & N, and some others who were of old age & felt they had earned enough virtues through their pilgrimage were coming back; but some other miscreants, H, J, K & others joined forces to attack on that returning vehicle. As all those old folks died instantly in the fire. A & his friends, D, E, F decided to attack local homes of H, J & K which turned out to be near B & C's place. On this attack, B & C found an excuse to add fuel to their old animosity by assaulting A's house. This caused A to die & eventually led X to take revenge on his father, A & grandparents, M & N's lives. X took out B, C, & his long-time friends Y & Z. He turned into such a killing spree that he killed/attacked most of the associates of B & C, including P, Q, R, S, T, U, V etc. The government eventually caught X. He confessed to his crimes. He asked the judge, when his grandparents (M & N) were brutally burned in the vehicle, he kept quiet. He did not agree nor disagree with his father, A. But when his father, A was also killed by his friend's parents, he could not bear it any longer. Ask yourself: if you were in X's place, what would you have done? Would you keep quiet to watch your grandparents & then your parents die mercilessly? What would your reaction be? How would the rest of your childhood be? What dream would you be dreaming growing up when all your close family members are gone & you have no one to look up to, no one to take care of you?

I'm not saying it was justified to kill 3000 people harshly is acceptable. But put yourself in the shoes of that kid, X. What would you have done? I know you might say if violence will lead to violence, then there is no end to it. But losing everyone in your family, could a normal human being stay peaceful, quiet, unmoved, unresponsive? Even if so, for how long? Will there not be an outburst of emotion which can come out as burning fire & raze through others in his way? Isn't that what has been shown through our Parshuram avatar's legacy?

Monday, July 28, 2014

সাম্প্রদায়িকতা আর অসাম্প্রদায়িকতার মধ্যে পার্থক্য কোথায়?

সম্প্রতি ভারতের জম্মু-কাশ্মীর অঞ্চলের নিকটবর্তী অমরনাথ তীর্থক্ষেত্রে হিন্দু তীর্থযাত্রীদের উপর মুসলিমরা আক্রমণ করে। এতে শতাধিক তীর্থযাত্রীদের তাঁবু ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং চল্লিশেরও অধিক ব্যক্তি আহত হন। একই সময়ের দিকে নয়াদিল্লীতে এক সাংসদ (যিনি শিব সেনার সদস্য) ক্যান্টিনে নিম্নমানের খাবারের জন্য ক্যাটারিংয়ের এক কর্মচারীর মুখে ছুড়ে মারেন খাবার। পরে জানা যায় সেই কর্মচারী একজন মুসলিম ছিলেন। পরবর্তীতে কংগ্রেস পার্টির সাংসদরা সংসদ নিকটস্থ এলাকায় হুলোস্থুল কান্ড করেন সাম্প্রদায়িকতার দোষ দিয়ে।

সংবাদ মাধ্যমগুলোতে যদি দেখি, সেটা বাংলাদেশ কিংবা ভারতের যেখানেরই হোক না কেন, দ্বিতীয় খবরটি বেশ ফলাও করে প্রচারিত হয়েছে। এমনকি রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জীর ইফতার নিমন্ত্রণে না আসার জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যে বেশ সমালোচিত হয়েছেন, সেটিও বর্তমান মিডিয়া দুনিয়ায় ঠিকই ফলাও হয়ে প্রচারিত হয়েছে।

পাঠকের নিকট আমার প্রশ্ন, একটি নিরপেক্ষ দৃষ্টিকোণ থেকে বিচার করে বলুন তো, কোন খবরটা প্রাধান্য পাওয়া উচিত ছিলো? বলুন তো কেন তীর্থযাত্রীদের উপর হামলার ঘটনা গোটা মিডিয়া বিশ্ব উপেক্ষা করে গেলো? বলুন তো সাম্প্রদায়িকতা আর অসাম্প্রদায়িকতার দৃষ্টান্ত হিসেবে কোনটি আরো বড় গুরুতর?

তারপরেও আমরা জানি ভারত একটি সাম্প্রদায়িক দেশ, যে দেশে সংখ্যালঘুরা মর্যাদা নিয়ে বাঁচতে পারে না। যে দেশে সংখ্যাগুরুরা সংখ্যালঘুদের হাতে হামলার শিকার হয়েও দেশটি সাম্প্রদায়িকতার কালিমা নিয়ে পরিচিত। যে দেশে সংখ্যালঘুদের হাতে সংখ্যাগুরুদের তীর্থস্থাণের নিকট হামলার ঘটনা সংবাদ মাধ্যম উপেক্ষা করলেও দেশটি সাম্প্রদায়িক হিসেবেই আখ্যায়িত হয়। যে দেশে একজন সংখ্যালঘু রাষ্ট্রপতি, প্রধান বিচারপতি হওয়া সত্ত্বেও দেশটি অসাম্প্রদায়িক। যে দেশের এক রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী (পশ্চিমবঙ্গ) এবারে দুর্গাপূজা ও ঈদ একই সময়ের দিকে পড়ায়, প্রতিমা বিসর্জন পেছাতে আদেশ দিয়েছেন সংখ্যাগুরুদের যাতে করে সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় রীতি-নীতি পালনে কোনো প্রকার অসুবিধা না হয়, তারপরেও সে দেশটি সাম্প্রদায়িক। যে দেশে স্বাধীনতা পরবর্তী ৬০ বছরেরও অধিক সময়ে সংখ্যালঘুদের সংখ্যা যদিও সংখ্যাগুরুদের ছাড়িয়ে যেতে পারেনি, কিন্তু সংখ্যার (%) দিক থেকে বেড়েছে।

আর এবারে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের কথা বলি। যে দেশে স্বাধীনতা পরবর্তী ৪০ বছরেরও বেশী সময়ে সংখ্যালঘুদের সংখ্যা ৩৩% থেকে ৯% এ এসে ঠেকেছে সর্বশেষ আদমশুমারী অনুযায়ী। যে দেশে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার কার্য, রায় ঘোষণা, ফাঁসীর বাস্তবায়নের সময় সংখ্যালঘুদের লক্ষ্য করে আক্রমণ করা হয়। যে দেশে সংখ্যাগুরুদের রোজার মাসে সংখ্যালঘুদের উপাসনালয়ে অতর্কিত হামলা চালানো হয় নামাজ-সংযম শেষ করে। যে দেশে সংখ্যালঘুদের উপর ধর্ষণ, হত্যা, লুন্ঠনের খবর মূলধারার মিডিয়া প্রচারে অপারগ। যে দেশে সংখ্যালঘু কেউ পাশের দেশে চলে গেলে তার সম্পত্তি তার আত্মীয়-স্বজনের বদলে শত্রু সম্পত্তি হয়ে সরকারের ঘরে চলে যায়। কিন্তু তবুও সেই দেশ অসাম্প্রদায়িক।

তাহলে একটু বুঝিয়ে বলুন তো, আসলে সাম্প্রদায়িকতা আর অসাম্প্রদায়িকতার সংজ্ঞা কি একই আছে যা আমরা অভিধানে শিখেছিলাম? নাকি এদের অর্থ হঠাৎই বদলে গেছে?

আমি মানছি, সংখ্যালঘু যে দেশেই বাস করুক না কেন, সে ইউরোপ-আমেরিকাই হোক, কিংবা গরীব কোনো তৃতীয় বিশ্বের দেশই হোক না কেন, তার কপালে দুঃখ আছেই। কিন্তু বাংলাদেশে যে হারে সংখ্যালঘুদের সংখ্যা কমছে তাতে অদূর ভবিষ্যতে হিন্দুমুক্ত বাংলাদেশ হতে বেশী সময় লাগবে না। আর এতে লাভ তো সকল গ্রুপেরই - সে আওয়ামীই হোক, বিএনপিই হোক, জঙ্গীবাদী জামায়াতই হোক কিংবা সেক্যুলার সুশীল সমাজই হোক। কেননা প্রতিটা হিন্দু চলে গেলে তো তার জমি-জমা, বিষয়াদি এদের কেউ না কেউই দখলে নেবে। তখন জাদুঘরে গিয়ে ভবিষ্যত প্রজন্ম জানবে বাংলাদেশে এককালে হিন্দুগোষ্ঠী নামক এক জাতি বাস করত। আর তখন সাম্প্রদায়িকতা-অসাম্প্রদায়িকতার যে কী সংজ্ঞা হবে তা কেই বা জানে?

Friday, July 25, 2014

মানবতা কি এখন জাগে না?


রবিবার সকালে পাটগ্রাম উপজেলার বাউড়া শফিরহাট এলাকায় এক হিন্দু পরিবারের দুই মহিলাসহ ৪জনকে পিটিয়ে রক্তাক্ত আহত করা ও তাদের বাড়ীতে অগ্নি সংযোগ করে তাদের দুই বিঘা জমি বেদখল করে নিয়েছে দুর্র্বৃত্তরা। আহতদের সংজ্ঞাহীন অবস্থায় পাটগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপে¬ক্সে ভর্তি করা হয়েছে। ঘটনাস্থলে মোতায়েন করা হয়েছে পুলিশ তবে এখনো দুর্র্বত্তদের কাউকে আটক করতে পারেনি পুলিশ। আহতরা হলেন বিধবা পুস্প রানী সেন, তার দুই ছেলে শ্যামল চন্দ্র সেন, কমল চন্দ্র সেন ও শ্যামল চন্দ্র সেনের স্ত্রী দীপালি রানী সেন। স্থানীয় প্রভাবশালী আবুল হোসেন ও তার লোকজন ওই হিন্দু পরিবারের আবাদি জমি দীর্ঘদিন থেকে জোড়পুর্বক ভোগদখল করে আসছিলেন।
হিন্দু পরিবারটি আদালতের আশ্রয় নিলে গত ২০১২ সালের ৪ সেপ্টেম্বর আদালতের হিন্দু পরিবারটির পক্ষে রায় দেন। আবুল হোসেন ও তার লোকজন ভাড়াটে সন্ত্রাসী নিয়ে আজ সকালে ওই পরিবারটির উপর হামলা বাড়ীতে অগ্নি সংযোগ করে জমি আবারো বেদখল করে নেয়।



(Source)

Saturday, June 07, 2014

গুজরাট দাঙ্গার উৎপত্তি


আজ আমি গুজরাট দাঙ্গা সংগঠিত হওয়ার কারনটা বর্ণনা করব। আপনি যদি হিন্দু হয়ে থাকেন এটা পড়ার পর আপনার হৃদয় অগ্নিশিখার ন্যায় জ্বলে উঠবে। সেইসব মুসলিম যবনদের প্রতি ঘৃণা জানানোর ভাষাও হারিয়ে ফেলবেন। ওরা আজ 3000 মুসলিম মারার জন্য হিন্দুদের দোষ দেয়। কিন্তু সেই দাঙ্গার ব্যাকগ্রাউন্ডটা যদি জানেন তবে আপনার হৃদয়ের অগ্নিশিখা দাউদাউ করে দাবানলের মত জ্বলতে জ্বলতে ছড়িয়ে পড়বে।

Saturday, April 26, 2014

যারা বলে ভারত-বাংলাদেশে হিন্দু নির্যাতন হয় না (লেখাটি সকলে সংগ্রহে রাখবেন)

চলতি পথে ইদানীং বেশ কিছু বরাহ শাবকের দেখা পাচ্ছি যেগুলো বিভিন্ন সময় বলার চেষ্টা করে বা বোঝাবার চেষ্টা করে কিংবা স্রষ্টা প্রদত্ত লজ্জা নামক বিষয়টি ছুড়ে ফেলে বলেই ফেলে বাংলাদেশের সংখ্যালঘু হিন্দুরা নাকি ভারতের মুসলিমদের থেকে ভাল আছে। এই অমানুষ গুলো শুধু এটুকুই বলে না আরও বলে বাংলাদেশে নাকি হিন্দুদের উপর কখনও নির্যাতন করা হয় না বা সামান্য কিছু নির্যাতন ছাড়া আর কখনও হয়নি।এই সকল নির্লজ্জ বেহায়া প্রজাতির বরাহ যারা নিজেদেরকে মনুষ্যগর্ভে জন্মগ্রহন কারী বলে দাবী করে তাদের মুখের উপর এই লেখাটি ছুড়ে দেবেন।

Thursday, May 16, 2013

পুলিশও মানুষ


ইনাদের আমরা সুযোগ পেলেই গালমন্দ করি; অভিশাপ দিই। অথচ একবারও চিন্তা করিনা এই মানুষগুলো না থাকলে চুরি-ছিনতাই কি হারে বেড়ে যাবে? মন্ত্রীরা এত প্রটোকল কিভাবে পাবে? ঈদের নামাজ কিংবা পহেলা বৈশাখ শান্তিপূর্ণভাবে কিভাবে উদযাপন করবো? সরকারী চাকুরীজীবীরা শুক্র-শনি ছুটি পেলেও এদের কোন ডে-অফ নেই। এদের কি সংসার নেই? তাদের সন্তানরা বাবাকে কতটা সময় কাছে পায়। অথচ পিতৃস্নেহ অধিকার থেকে নিজেদের সন্তানকে বঞ্চিত করে এরাই হাজারো সন্তানের জন্য রাতজেগে বন্দুক কাঁধে নিয়ে ডিউটি করেন আর নিরবে কান্না করেন। অথচ এদের কান্নার কোন দাম আছে?
পুলিশের মেসের খাবার কেউ একটু খেয়ে দেখবেন? অথচ এরা রাষ্ট্রের অত গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করে কিন্তু সরকার তাদের মূল্যায়ন করে না। সরকার টাকা দেয় সবুজ উর্দিওয়ালাদের। উর্ধ্বতন অফিসারদের কমিশনের সুবিধা দিতে ১৬ হাজার কোটি টাকা দিয়ে রাশিয়া থেকে অস্ত্র কিনেন। প্রতিবছর চকচকে নতুন গাড়ি আসে; একটু পুরোনা হলেই গাড়ির চাক্কা বদলে যায়। আর লক্করঝক্করমার্কা গাড়ি নিয়ে ডিউটি করেন টোল্লা! পুলিশ।
এরা রক্ত ঝরায়; সর্বোচ্চ ধৈর্য্য দেখায়। সরকার প্যাদায়; পাতি নেদারা পেদায়। আর আমরা কত রাগ ঝারি। এতমোটা পোষাক পড়ে ঠাঠারোদে একটু ডিউটি করেন; দেখবেন চান্দি গরম হয়ে যাবে। অথচ কাগজ ছাড়া মোটরসাইকেল চালিয়ে বড়ভাইদের ফাপড় নিই। অথচ এই পোষাক পড়ে ডিউটি করুন না একটু।

একাত্তরে সবার আগে রক্ত দিয়েছে পুলিশ। ৮৫৬জন রাজারবাগে শহীদ হয়েছিল। অথচ একজন পুলিশও বীরশ্রেষ্ঠ খেতাব পায়নি। এরা মরে গেলে আমরা সাংবাদিকরা বলি পুলিশ! নিহত। এদের রক্তের দাম কি মূল্যহীন?

সব পেশাকে সম্মান করুন। মানুষের কর্মকে সম্মান করুন।

(সংগৃহীত)