Showing posts with label attack. Show all posts
Showing posts with label attack. Show all posts

Wednesday, November 05, 2014

Believe it or not!


যারা হিন্দু নির্যাতনের কথা এলেই অন্য দেশের সংখ্যালঘুদের তুলনা এনে বলে বাংলাদেশের হিন্দুরা নাকি শান্তিতে থাকে তাদের মুখের উপর এই পোস্ট ছুড়ে দিন।

কয়েক প্রজন্ম পরে এই তথ্য গুলো "বিলিভ ইট ওর নট" হিসেবে বিবেচিত হবে সারা বিশ্বে

Tuesday, September 09, 2014

ভারত-বাংলাদেশে হিন্দু নির্যাতন


চলতি পথে ইদানীং বেশ কিছু বরাহ শাবকের দেখা পাচ্ছি যেগুলো বিভিন্ন সময় বলার চেষ্টা করে বা বোঝাবার চেষ্টা করে কিংবা স্রষ্টা প্রদত্ত লজ্জা নামক বিষয়টি ছুড়ে ফেলে বলেই ফেলে বাংলাদেশের সংখ্যালঘু হিন্দুরা নাকি ভারতের মুসলিমদের থেকে ভাল আছে। এই অমানুষ গুলো শুধু এটুকুই বলে না আরও বলে বাংলাদেশে নাকি হিন্দুদের উপর কখনও নির্যাতন করা হয় না বা সামান্য কিছু নির্যাতন ছাড়া আর কখনও হয়নি।এই সকল নির্লজ্জ বেহায়া প্রজাতির বরাহ যারা নিজেদেরকে মনুষ্যগর্ভে জন্মগ্রহন কারী বলে দাবী করে তাদের মুখের উপর এই লেখাটি ছুড়ে দেবেন।

Monday, July 28, 2014

সাম্প্রদায়িকতা আর অসাম্প্রদায়িকতার মধ্যে পার্থক্য কোথায়?

সম্প্রতি ভারতের জম্মু-কাশ্মীর অঞ্চলের নিকটবর্তী অমরনাথ তীর্থক্ষেত্রে হিন্দু তীর্থযাত্রীদের উপর মুসলিমরা আক্রমণ করে। এতে শতাধিক তীর্থযাত্রীদের তাঁবু ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং চল্লিশেরও অধিক ব্যক্তি আহত হন। একই সময়ের দিকে নয়াদিল্লীতে এক সাংসদ (যিনি শিব সেনার সদস্য) ক্যান্টিনে নিম্নমানের খাবারের জন্য ক্যাটারিংয়ের এক কর্মচারীর মুখে ছুড়ে মারেন খাবার। পরে জানা যায় সেই কর্মচারী একজন মুসলিম ছিলেন। পরবর্তীতে কংগ্রেস পার্টির সাংসদরা সংসদ নিকটস্থ এলাকায় হুলোস্থুল কান্ড করেন সাম্প্রদায়িকতার দোষ দিয়ে।

সংবাদ মাধ্যমগুলোতে যদি দেখি, সেটা বাংলাদেশ কিংবা ভারতের যেখানেরই হোক না কেন, দ্বিতীয় খবরটি বেশ ফলাও করে প্রচারিত হয়েছে। এমনকি রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জীর ইফতার নিমন্ত্রণে না আসার জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যে বেশ সমালোচিত হয়েছেন, সেটিও বর্তমান মিডিয়া দুনিয়ায় ঠিকই ফলাও হয়ে প্রচারিত হয়েছে।

পাঠকের নিকট আমার প্রশ্ন, একটি নিরপেক্ষ দৃষ্টিকোণ থেকে বিচার করে বলুন তো, কোন খবরটা প্রাধান্য পাওয়া উচিত ছিলো? বলুন তো কেন তীর্থযাত্রীদের উপর হামলার ঘটনা গোটা মিডিয়া বিশ্ব উপেক্ষা করে গেলো? বলুন তো সাম্প্রদায়িকতা আর অসাম্প্রদায়িকতার দৃষ্টান্ত হিসেবে কোনটি আরো বড় গুরুতর?

তারপরেও আমরা জানি ভারত একটি সাম্প্রদায়িক দেশ, যে দেশে সংখ্যালঘুরা মর্যাদা নিয়ে বাঁচতে পারে না। যে দেশে সংখ্যাগুরুরা সংখ্যালঘুদের হাতে হামলার শিকার হয়েও দেশটি সাম্প্রদায়িকতার কালিমা নিয়ে পরিচিত। যে দেশে সংখ্যালঘুদের হাতে সংখ্যাগুরুদের তীর্থস্থাণের নিকট হামলার ঘটনা সংবাদ মাধ্যম উপেক্ষা করলেও দেশটি সাম্প্রদায়িক হিসেবেই আখ্যায়িত হয়। যে দেশে একজন সংখ্যালঘু রাষ্ট্রপতি, প্রধান বিচারপতি হওয়া সত্ত্বেও দেশটি অসাম্প্রদায়িক। যে দেশের এক রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী (পশ্চিমবঙ্গ) এবারে দুর্গাপূজা ও ঈদ একই সময়ের দিকে পড়ায়, প্রতিমা বিসর্জন পেছাতে আদেশ দিয়েছেন সংখ্যাগুরুদের যাতে করে সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় রীতি-নীতি পালনে কোনো প্রকার অসুবিধা না হয়, তারপরেও সে দেশটি সাম্প্রদায়িক। যে দেশে স্বাধীনতা পরবর্তী ৬০ বছরেরও অধিক সময়ে সংখ্যালঘুদের সংখ্যা যদিও সংখ্যাগুরুদের ছাড়িয়ে যেতে পারেনি, কিন্তু সংখ্যার (%) দিক থেকে বেড়েছে।

আর এবারে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের কথা বলি। যে দেশে স্বাধীনতা পরবর্তী ৪০ বছরেরও বেশী সময়ে সংখ্যালঘুদের সংখ্যা ৩৩% থেকে ৯% এ এসে ঠেকেছে সর্বশেষ আদমশুমারী অনুযায়ী। যে দেশে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার কার্য, রায় ঘোষণা, ফাঁসীর বাস্তবায়নের সময় সংখ্যালঘুদের লক্ষ্য করে আক্রমণ করা হয়। যে দেশে সংখ্যাগুরুদের রোজার মাসে সংখ্যালঘুদের উপাসনালয়ে অতর্কিত হামলা চালানো হয় নামাজ-সংযম শেষ করে। যে দেশে সংখ্যালঘুদের উপর ধর্ষণ, হত্যা, লুন্ঠনের খবর মূলধারার মিডিয়া প্রচারে অপারগ। যে দেশে সংখ্যালঘু কেউ পাশের দেশে চলে গেলে তার সম্পত্তি তার আত্মীয়-স্বজনের বদলে শত্রু সম্পত্তি হয়ে সরকারের ঘরে চলে যায়। কিন্তু তবুও সেই দেশ অসাম্প্রদায়িক।

তাহলে একটু বুঝিয়ে বলুন তো, আসলে সাম্প্রদায়িকতা আর অসাম্প্রদায়িকতার সংজ্ঞা কি একই আছে যা আমরা অভিধানে শিখেছিলাম? নাকি এদের অর্থ হঠাৎই বদলে গেছে?

আমি মানছি, সংখ্যালঘু যে দেশেই বাস করুক না কেন, সে ইউরোপ-আমেরিকাই হোক, কিংবা গরীব কোনো তৃতীয় বিশ্বের দেশই হোক না কেন, তার কপালে দুঃখ আছেই। কিন্তু বাংলাদেশে যে হারে সংখ্যালঘুদের সংখ্যা কমছে তাতে অদূর ভবিষ্যতে হিন্দুমুক্ত বাংলাদেশ হতে বেশী সময় লাগবে না। আর এতে লাভ তো সকল গ্রুপেরই - সে আওয়ামীই হোক, বিএনপিই হোক, জঙ্গীবাদী জামায়াতই হোক কিংবা সেক্যুলার সুশীল সমাজই হোক। কেননা প্রতিটা হিন্দু চলে গেলে তো তার জমি-জমা, বিষয়াদি এদের কেউ না কেউই দখলে নেবে। তখন জাদুঘরে গিয়ে ভবিষ্যত প্রজন্ম জানবে বাংলাদেশে এককালে হিন্দুগোষ্ঠী নামক এক জাতি বাস করত। আর তখন সাম্প্রদায়িকতা-অসাম্প্রদায়িকতার যে কী সংজ্ঞা হবে তা কেই বা জানে?

Friday, July 25, 2014

মানবতা কি এখন জাগে না?


রবিবার সকালে পাটগ্রাম উপজেলার বাউড়া শফিরহাট এলাকায় এক হিন্দু পরিবারের দুই মহিলাসহ ৪জনকে পিটিয়ে রক্তাক্ত আহত করা ও তাদের বাড়ীতে অগ্নি সংযোগ করে তাদের দুই বিঘা জমি বেদখল করে নিয়েছে দুর্র্বৃত্তরা। আহতদের সংজ্ঞাহীন অবস্থায় পাটগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপে¬ক্সে ভর্তি করা হয়েছে। ঘটনাস্থলে মোতায়েন করা হয়েছে পুলিশ তবে এখনো দুর্র্বত্তদের কাউকে আটক করতে পারেনি পুলিশ। আহতরা হলেন বিধবা পুস্প রানী সেন, তার দুই ছেলে শ্যামল চন্দ্র সেন, কমল চন্দ্র সেন ও শ্যামল চন্দ্র সেনের স্ত্রী দীপালি রানী সেন। স্থানীয় প্রভাবশালী আবুল হোসেন ও তার লোকজন ওই হিন্দু পরিবারের আবাদি জমি দীর্ঘদিন থেকে জোড়পুর্বক ভোগদখল করে আসছিলেন।
হিন্দু পরিবারটি আদালতের আশ্রয় নিলে গত ২০১২ সালের ৪ সেপ্টেম্বর আদালতের হিন্দু পরিবারটির পক্ষে রায় দেন। আবুল হোসেন ও তার লোকজন ভাড়াটে সন্ত্রাসী নিয়ে আজ সকালে ওই পরিবারটির উপর হামলা বাড়ীতে অগ্নি সংযোগ করে জমি আবারো বেদখল করে নেয়।



(Source)

Wednesday, July 02, 2014

এই কি সংযমের নমুনা?


 
গতকাল সোমবার রাতে স্বামীবাগ ইস্কন মন্দিরে দেড় শতাধিক মুসল্লি হামলা করে। ঘটনাস্থলে উপস্থিত হিন্দুবার্তার নিজস্ব প্রতিনিধি জানায়, রাত সাড়ে নয়টার দিকে ঘটনাটি ঘটে। তারাবীর নামাজ শেষ করে মুসল্লিরা মন্দিরে দলবদ্ধভাবে হামলা করে। হামলার পরপরই মন্দিরের প্রধান ফটক বন্ধ করে দেওয়া হয়। শতাধিক মুসল্লি মন্দিরের প্রাচীরের বাইরে থেকে ভেতরে ইট-পাথর ছুড়ে মারে। এতে মন্দিরের জলের ট্যাংকসহ বেশকিছু স্থাপনার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। তারা মন্দিরের গেইটে লাথির পর লাথি মারে আর অশ্রাব্য ও জিহাদী ভাষায় হিন্দুদের ও মন্দিরের নামে গালিগালাজ করে।

Tuesday, July 01, 2014

হিন্দু ছেলে মুসলিম মেয়ের প্রেমের ঘটনায় ১২০ হিন্দু পরিবার ঘর ছাড়া

শেরপুর সদর উপজেলার প্রত্যন্ত পল্লী বেতমারী গ্রামে হিন্দু ছেলের সঙ্গে মুসলিম মেয়ের প্রেমের ঘটনাকে কেন্দ্র করে ওই গ্রামের ১২০ হিন্দু পরিবার এখন বাড়ী-ঘর ছেড়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে। ২০ জুন শুক্রবার হামলার শিকার ৫ পরিবারের লোকজন জেলা পূজা উদযাপন পরিষদ কার্যালয়ে এসে আশ্রয় নিয়েছে।

জানা গেছে, বেতমারী উত্তরপাড়ার পুনি রবিদাসের ছেলে রতন রবিদাসের সঙ্গে একই গ্রামের মৃত রশিদ মিয়ার এইচ এস সি পড়ুয়া মেয়ের সাথে প্রেমের সম্পর্ক ছিল। বিগত ১০ জুন গার্মেন্টস কর্মী রতন ওই মেয়েটিকে নিয়ে পালিয়ে যায়।

১৬ জুন স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান ছেলে-মেয়েকে উদ্ধার করে এক সালিসী সভা করেন। সেই সভায় মেয়েটি নিজের ইচ্ছায় ছেলের সাথে বেড়িয়ে গেছে বলে স্বীকার করে। ছেলেটি ধর্মান্তরিত হয়ে মেয়েটিকে বিয়ে করতে রাজী হয়। তবে মেয়ের মামা শহিদুল মেম্বারসহ স্থানীয় কিছু প্রভাবশালী লোক এতে রাজী না হয়ে ওই ছেলের শাস্তি দাবী করে। এক পর্যায়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনের বাইরে চলে গেলে চেয়ারম্যান ছেলে-মেয়ে দু’জনকে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে শতাধিক লোকজন ১৭ তারিখ রাতে ওই এলাকার রবিদাস সম্প্রদায়ের বাড়ী ঘরে হামলা চালিয়ে নারী-পুরুষসহ বেশ কয়েকজনকে আহত করে। এসময় গোয়ালের গরু-টাকা পয়সা ছিনিয়ে নেওয়া হয়। দেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার হুমকিও দেওয়া হয়।

এতে আতঙ্কিত নারী-পুরুষসহ প্রায় শতাধিক পরিবার শেরপুর ও জামালপুর জেলা শহরে আত্মীয়-স্বজনের কাছে এবং কিছু পরিবার বর্তমানে শেরপুর জেলা পূজা উদযাপন পরিষদ কার্যালয়ে আশ্রয় নিয়েছেন। ১০-১৫টি পরিবারকে তাদের বাড়ীতে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছে। শুক্রবার পুলিশের একটি দল পরিস্থিতি পর্যবেক্ষন করতে বেতমারী গেলে তাদের সামনেই দুই হিন্দু পরিবারের সদস্যদের ওপর হামলা চালানো হয়। পুলিশ চলে এলে দুটি বাড়ীতে হামলা করে ভাঙ্চুর করা হয়। এতে দুজন গুরুতর আহত হয়েছেন।

এব্যাপারে স্থানীয় তুফানু রবিদাসের স্ত্রী শান্তি রানী বলেন, “আমগরে কি অপরাধ জানিনা। প্রেম করছে রতন-সীমা। অত্যাচার চলতাছে আমগরে উপরে। দেশ ছাইর‌্যা যাবার জন্য হুমকি দিতাছে। আমগরে বাঁচান।”

একই গ্রামের দুলালী বলেন, “পুলাপান নিয়া তিন দিন ধইর‌্যা এলাকা ছাড়া। আমার স্বামী সেলুনে কাজ করে। সেলুন বন্ধ। পুলাপান না খাইয়্যা আছে।”

এলাকার ধানু চকিদার বলেন, “আমারে ধইর‌্যা মারছে। ভয়ে বাড়ীতে যাবার পাইতাছিনা।”

বেতমারী- ঘুঘরাকান্দি ইউপি চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ছেলে-মেয়ে দুজন দুজনকে ভালবাসে। ছেলে মুসলমান হতে চায়। তবে এলাকার কিছু দালাল বাটপার এতে বাধা দিচ্ছে। তারা এ ঘটনাকে অন্যরকম রং দিয়ে সুবিধা নিতে চায়। তিনি বলেন অ্যাকশানে না গেলে হিন্দুরা এলাকায় থাকতে পারবে না।

সদর থানার ওসি মাযহারুল করিম বলেন, বিষয়টি স্পর্শকাতর। আমরা ৫৪ ধারায় ছেলে মেয়েকে গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে সোপর্দ করেছি। মেয়েটি ছেলেটিকে ছাড়া বাঁচবেনা বলে হুমকি দিয়েছে। ছেলে মেয়ের আত্মীয় স্বজন কেউ সমাধানের জন্য আসছে না।

এদিকে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর নির্যাতনের ঘটনায় জেলা পূজা উদযাপন পরিষদ, হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রীষ্টান ঐক্য পরিষদ ও জেলা মানাবাধিকার সংস্থা তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পুলিশ প্রশাসনকে অনুরোধ করেছেন।



(তথ্যসূত্র

Saturday, June 07, 2014

গুজরাট দাঙ্গার উৎপত্তি


আজ আমি গুজরাট দাঙ্গা সংগঠিত হওয়ার কারনটা বর্ণনা করব। আপনি যদি হিন্দু হয়ে থাকেন এটা পড়ার পর আপনার হৃদয় অগ্নিশিখার ন্যায় জ্বলে উঠবে। সেইসব মুসলিম যবনদের প্রতি ঘৃণা জানানোর ভাষাও হারিয়ে ফেলবেন। ওরা আজ 3000 মুসলিম মারার জন্য হিন্দুদের দোষ দেয়। কিন্তু সেই দাঙ্গার ব্যাকগ্রাউন্ডটা যদি জানেন তবে আপনার হৃদয়ের অগ্নিশিখা দাউদাউ করে দাবানলের মত জ্বলতে জ্বলতে ছড়িয়ে পড়বে।

Wednesday, May 21, 2014

বাংলাদেশের অসাম্প্রদায়িকতা বনাম ভারতের সাম্প্রদায়িকতা



ভারতে উগ্র সাম্প্রদায়িক হিন্দুবাদী বিজিপি ক্ষমতায় গেলেও কোন মুসলিম, খৃষ্টান, জৈন, সিং দার কোপ খেয়েছে বলে শুনা যায় নি। দেখা গেছে বিজয়ের সাথে সাথে বিগত সরকার বিজিপি কে অভিনন্দন জানিয়েছে। এবং নিজেদের ভুল বুঝে সবাইকে যোগ্য সরকার নির্বাচিত করায় ধন্যবাদ জানিয়েছে। একেই বলে হিন্দু। হিন্দুবাদী রাজনৈতিক দল। একেই বলে রামরাজ্য।

বাঙলাদেশের অসাম্প্রদায়িক ধর্মনিরপেক্ষ..... দল প্রতিবার নির্বাচন কে কেন্দ্র করে হিন্দু কে কচু কাঁটা করেছে। শতশত মা-বোন কে ধর্ষণ করেছে। ২০০১সালে বিএনপি ক্ষমতায় এসে জামাত কুকুরের বাচ্চা কে নিয়ে পায়ের অাঙ্গুল দিয়ে হিন্দু মহিলার সিদূঁর মুছে ধর্মান্তর করে। উপাসনালয় পুড়ে মসজিদ বানিয়েছে। রাতের আধাঁরে স্ত্রী সন্তান নিয়ে নিরবে দেশ থেকে পালিয়েছে কত জন? আর গত ভোটের কথা কি বলবো?

Saturday, April 26, 2014

যারা বলে ভারত-বাংলাদেশে হিন্দু নির্যাতন হয় না (লেখাটি সকলে সংগ্রহে রাখবেন)

চলতি পথে ইদানীং বেশ কিছু বরাহ শাবকের দেখা পাচ্ছি যেগুলো বিভিন্ন সময় বলার চেষ্টা করে বা বোঝাবার চেষ্টা করে কিংবা স্রষ্টা প্রদত্ত লজ্জা নামক বিষয়টি ছুড়ে ফেলে বলেই ফেলে বাংলাদেশের সংখ্যালঘু হিন্দুরা নাকি ভারতের মুসলিমদের থেকে ভাল আছে। এই অমানুষ গুলো শুধু এটুকুই বলে না আরও বলে বাংলাদেশে নাকি হিন্দুদের উপর কখনও নির্যাতন করা হয় না বা সামান্য কিছু নির্যাতন ছাড়া আর কখনও হয়নি।এই সকল নির্লজ্জ বেহায়া প্রজাতির বরাহ যারা নিজেদেরকে মনুষ্যগর্ভে জন্মগ্রহন কারী বলে দাবী করে তাদের মুখের উপর এই লেখাটি ছুড়ে দেবেন।