লাভ জেহাদের শিকার হিন্দু মেয়েদের মাদ্রাসায় একত্র করে গনধর্ষন এবং
মৌলবিদের দ্বারা জবরদস্তি গোমাংস খাইয়ে ইসলাম গ্রহণ করনো হয়। তারপর বিক্রি
করে দেওয়া হয় আরব দেশগুলোয়। কাল মীরাটে প্রকাশ্যে এলো এমনই খবর। আরো অনেক
হিন্দু মেয়ে এখনো মুসলমানদের হাতে বন্দী। কাল আপনার বোন বা মেয়েও হতে পারে
এর শিকার । পড়ুন, সাবধান হন, বিভিন্ন গ্রুপে শেয়ার করে সাবধান করুন।
****মাদ্রাসায় গনধর্ষন এবং ইসলামে ধর্মান্তরকরনের অভিযোগে অশান্তি****
মীরাটের খরখোদা অঞ্চলে যুবতীকে গনধর্ষন এবং জবরদস্তি ইসলাম গ্রহণ করানোর ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পর সাম্প্রদায়িক হিংসার আগুন জ্বলে ওঠে পশ্চিম- উত্তরপ্রদেশে। ইতিমধ্যে সামনে এলো নতুন একটি ঘটনা। দশ দিন আগে অপহরণ করা এক যুবতী রবিবার পরিবারের সাথে বিপর্যস্ত অবস্থায় থানায় হাজির হয়ে মাদ্রাসায় গনধর্ষন এবং জবরদস্তি ইসলাম ধর্ম গ্রহনের অভিযোগ করে। যুবতীটি বলে বিগত কয়েকদিন তাকে মাদ্রাসায় অপহরণ করে রাখা হয়। যুবতীর পেটে অপারেশনের চিহ্ন রয়েছে। তাই তার কিডনি নেওয়ার আশঙ্কাও রয়েছে।
ঘটনার কথা প্রকাশ্যে আসতেই বিভিন্ন স্থানে হিংসা ছড়িয়ে পড়ে। বিজেপির কার্যকর্তারা পরিদর্শন করেন এবং পুলিশের সাথে তাদের কথা কাটাকাটিও হয়। পুলিশের উচ্চপদস্থ কর্মীগন এসে S.O. দীনেশ কুমার কে শোকজ করা হয়। এবং মাদ্রাসার হাফিজ এবং গ্রাম প্রধান সমেত নয়জন মুসলিমের বিরুদ্ধে সিরিয়াস ধারায় কেস দেওয়া হয়।
পীড়িত যুবতী গ্র্যাজুয়েশন করার পর গ্রামেরই এক মাদ্রাসায় হিন্দি আর ইংরেজি পড়াতেন। যুবতির পিতার অভিযোগ, গত২৩ জুলাই মাদ্রাসায় হাফেজ সানাউল্লাহ এবং গ্রামপ্রধান নবাব সঙ্গীদের নিয়ে যুবতীটিকে অপহরণ করেন এবং হাপুড় স্থিত মাদ্রাসায় নিয়ে গিয়ে তাকে গনধর্ষন করে এবং জবরদস্তি তার ধর্ম পরিবর্তন করে দেয়। তাকে মারধর করে এবং হত্যার হুমকিও দেওয়া হয়।
যুবতীটি বলে, গ্রামের প্রধান নবাব খাঁ , মাদ্রাসার মউলানা সানাউল্লাহ ,তার পত্নী এবং মেয়ে নিসরত ওরফে সানা প্রমুখ মিলে তাকে অপহরণ করেন। তারপর হাপুড়ের দোতাই মাদ্রাসায় ৩১শে জুলাই ধর্মান্তরন করে তার নাম বুশরা জন্নত রেখে দেয়। এবং তার গনধর্ষন ও করা হয়। তাকে হাপুড় ছাড়াও অপহরনের পর তাকে গড় মুক্তেশ্বর, মুজফফরনগর এবং দেওবন্দের মাদ্রাসাতেও রাখা হয়। তাকে অজ্ঞান হওয়ার ইঞ্জেকশন গিয়ে রাখা হত। এরপর মুজফফরনগরের মাদ্রাসা থেকে কোনরকমে তিনি পালিয়ে এসে বৈশালী বাস স্ট্যান্ডে পৌঁছে কোনও এক পথিকের কাছে মোবাইল ফোন নিয়ে পরিবারের সকলকে পুরো ঘটনা জানায়।
যুবতীর কথামত, মুজফফর নগররের মাদ্রাসায় প্রায় ২৪ জন যুবতি ছিল এবং তাদের অবস্থাও তার মতোই ছিল। যদিও পুলিশ রেইড করে কিছু পায় নি। সুত্রের খবর রেঈডের সময় মাদ্রাসায় ৪০ এর উপর মেয়ের রেজিস্ট্রেশন পাওয়া যায় যাদের মধ্যে ১৬ জনের রমজান আর ঈদে বাড়ি যাওয়ার কথা বলা আছে। এর থেকে যুবতীর বক্তব্যের সমর্থন পাওয়া যাচ্ছে। মীরাটের S.P. ক্যাপ্টেন এম এস বেগ বলেছেন যুবতীকে গনধর্ষন করা হয়েছে, তার প্রমাণ মিলেছে। তিনি বলেছেন ‘দোষীদের বিরুদ্ধে কঠিন ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নবাব এবং সানাউল্লাহ গ্রেফতার হয়েছে। বাকিদের পুরদমে খোঁজ চলছে।’
অন্যদিকে এলাকায় আক্রান্তের সমর্থনে মানুষের মধ্যে প্রবল আক্রোশ দানা বাঁধছে। রবিবার রাত্রি ১১টায় খরখোদার এক পাড়ায় যুবকদের ভিড় ইট লাঠি ইত্যাদি নিয়ে চড়াও হয়। পুলিশ সুচনা পাওয়ার আগেই আক্রমণকারীরা পালিয়ে যায়। তারপর থেকে সেখানে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
https://www.facebook.com/amihindoo/posts/260921617365487
or
http://www.hindustantimes.com/.../article1-1247947.aspx
or
https://www.facebook.com/drsubramanianswamy/photos/a.118146701658320.18858.107229389416718/448248108648176/?type=1&theater
(Source)
****মাদ্রাসায় গনধর্ষন এবং ইসলামে ধর্মান্তরকরনের অভিযোগে অশান্তি****
মীরাটের খরখোদা অঞ্চলে যুবতীকে গনধর্ষন এবং জবরদস্তি ইসলাম গ্রহণ করানোর ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পর সাম্প্রদায়িক হিংসার আগুন জ্বলে ওঠে পশ্চিম- উত্তরপ্রদেশে। ইতিমধ্যে সামনে এলো নতুন একটি ঘটনা। দশ দিন আগে অপহরণ করা এক যুবতী রবিবার পরিবারের সাথে বিপর্যস্ত অবস্থায় থানায় হাজির হয়ে মাদ্রাসায় গনধর্ষন এবং জবরদস্তি ইসলাম ধর্ম গ্রহনের অভিযোগ করে। যুবতীটি বলে বিগত কয়েকদিন তাকে মাদ্রাসায় অপহরণ করে রাখা হয়। যুবতীর পেটে অপারেশনের চিহ্ন রয়েছে। তাই তার কিডনি নেওয়ার আশঙ্কাও রয়েছে।
ঘটনার কথা প্রকাশ্যে আসতেই বিভিন্ন স্থানে হিংসা ছড়িয়ে পড়ে। বিজেপির কার্যকর্তারা পরিদর্শন করেন এবং পুলিশের সাথে তাদের কথা কাটাকাটিও হয়। পুলিশের উচ্চপদস্থ কর্মীগন এসে S.O. দীনেশ কুমার কে শোকজ করা হয়। এবং মাদ্রাসার হাফিজ এবং গ্রাম প্রধান সমেত নয়জন মুসলিমের বিরুদ্ধে সিরিয়াস ধারায় কেস দেওয়া হয়।
পীড়িত যুবতী গ্র্যাজুয়েশন করার পর গ্রামেরই এক মাদ্রাসায় হিন্দি আর ইংরেজি পড়াতেন। যুবতির পিতার অভিযোগ, গত২৩ জুলাই মাদ্রাসায় হাফেজ সানাউল্লাহ এবং গ্রামপ্রধান নবাব সঙ্গীদের নিয়ে যুবতীটিকে অপহরণ করেন এবং হাপুড় স্থিত মাদ্রাসায় নিয়ে গিয়ে তাকে গনধর্ষন করে এবং জবরদস্তি তার ধর্ম পরিবর্তন করে দেয়। তাকে মারধর করে এবং হত্যার হুমকিও দেওয়া হয়।
যুবতীটি বলে, গ্রামের প্রধান নবাব খাঁ , মাদ্রাসার মউলানা সানাউল্লাহ ,তার পত্নী এবং মেয়ে নিসরত ওরফে সানা প্রমুখ মিলে তাকে অপহরণ করেন। তারপর হাপুড়ের দোতাই মাদ্রাসায় ৩১শে জুলাই ধর্মান্তরন করে তার নাম বুশরা জন্নত রেখে দেয়। এবং তার গনধর্ষন ও করা হয়। তাকে হাপুড় ছাড়াও অপহরনের পর তাকে গড় মুক্তেশ্বর, মুজফফরনগর এবং দেওবন্দের মাদ্রাসাতেও রাখা হয়। তাকে অজ্ঞান হওয়ার ইঞ্জেকশন গিয়ে রাখা হত। এরপর মুজফফরনগরের মাদ্রাসা থেকে কোনরকমে তিনি পালিয়ে এসে বৈশালী বাস স্ট্যান্ডে পৌঁছে কোনও এক পথিকের কাছে মোবাইল ফোন নিয়ে পরিবারের সকলকে পুরো ঘটনা জানায়।
যুবতীর কথামত, মুজফফর নগররের মাদ্রাসায় প্রায় ২৪ জন যুবতি ছিল এবং তাদের অবস্থাও তার মতোই ছিল। যদিও পুলিশ রেইড করে কিছু পায় নি। সুত্রের খবর রেঈডের সময় মাদ্রাসায় ৪০ এর উপর মেয়ের রেজিস্ট্রেশন পাওয়া যায় যাদের মধ্যে ১৬ জনের রমজান আর ঈদে বাড়ি যাওয়ার কথা বলা আছে। এর থেকে যুবতীর বক্তব্যের সমর্থন পাওয়া যাচ্ছে। মীরাটের S.P. ক্যাপ্টেন এম এস বেগ বলেছেন যুবতীকে গনধর্ষন করা হয়েছে, তার প্রমাণ মিলেছে। তিনি বলেছেন ‘দোষীদের বিরুদ্ধে কঠিন ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নবাব এবং সানাউল্লাহ গ্রেফতার হয়েছে। বাকিদের পুরদমে খোঁজ চলছে।’
অন্যদিকে এলাকায় আক্রান্তের সমর্থনে মানুষের মধ্যে প্রবল আক্রোশ দানা বাঁধছে। রবিবার রাত্রি ১১টায় খরখোদার এক পাড়ায় যুবকদের ভিড় ইট লাঠি ইত্যাদি নিয়ে চড়াও হয়। পুলিশ সুচনা পাওয়ার আগেই আক্রমণকারীরা পালিয়ে যায়। তারপর থেকে সেখানে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
https://www.facebook.com/amihindoo/posts/260921617365487
or
http://www.hindustantimes.com/.../article1-1247947.aspx
or
https://www.facebook.com/drsubramanianswamy/photos/a.118146701658320.18858.107229389416718/448248108648176/?type=1&theater
(Source)