Showing posts with label conversion. Show all posts
Showing posts with label conversion. Show all posts

Wednesday, September 17, 2014

আবার একজন ‘শান্তির’ ধর্মের লোকের মুখোশ খুলে গেল

লাভ জেহাদের শিকার হিন্দু মেয়েদের মাদ্রাসায় একত্র করে গনধর্ষন এবং মৌলবিদের দ্বারা জবরদস্তি গোমাংস খাইয়ে ইসলাম গ্রহণ করনো হয়। তারপর বিক্রি করে দেওয়া হয় আরব দেশগুলোয়। কাল মীরাটে প্রকাশ্যে এলো এমনই খবর। আরো অনেক হিন্দু মেয়ে এখনো মুসলমানদের হাতে বন্দী। কাল আপনার বোন বা মেয়েও হতে পারে এর শিকার । পড়ুন, সাবধান হন, বিভিন্ন গ্রুপে শেয়ার করে সাবধান করুন।

****মাদ্রাসায় গনধর্ষন এবং ইসলামে ধর্মান্তরকরনের অভিযোগে অশান্তি****

মীরাটের খরখোদা অঞ্চলে যুবতীকে গনধর্ষন এবং জবরদস্তি ইসলাম গ্রহণ করানোর ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পর সাম্প্রদায়িক হিংসার আগুন জ্বলে ওঠে পশ্চিম- উত্তরপ্রদেশে। ইতিমধ্যে সামনে এলো নতুন একটি ঘটনা। দশ দিন আগে অপহরণ করা এক যুবতী রবিবার পরিবারের সাথে বিপর্যস্ত অবস্থায় থানায় হাজির হয়ে মাদ্রাসায় গনধর্ষন এবং জবরদস্তি ইসলাম ধর্ম গ্রহনের অভিযোগ করে। যুবতীটি বলে বিগত কয়েকদিন তাকে মাদ্রাসায় অপহরণ করে রাখা হয়। যুবতীর পেটে অপারেশনের চিহ্ন রয়েছে। তাই তার কিডনি নেওয়ার আশঙ্কাও রয়েছে।
ঘটনার কথা প্রকাশ্যে আসতেই বিভিন্ন স্থানে হিংসা ছড়িয়ে পড়ে। বিজেপির কার্যকর্তারা পরিদর্শন করেন এবং পুলিশের সাথে তাদের কথা কাটাকাটিও হয়। পুলিশের উচ্চপদস্থ কর্মীগন এসে S.O. দীনেশ কুমার কে শোকজ করা হয়। এবং মাদ্রাসার হাফিজ এবং গ্রাম প্রধান সমেত নয়জন মুসলিমের বিরুদ্ধে সিরিয়াস ধারায় কেস দেওয়া হয়।
পীড়িত যুবতী গ্র্যাজুয়েশন করার পর গ্রামেরই এক মাদ্রাসায় হিন্দি আর ইংরেজি পড়াতেন। যুবতির পিতার অভিযোগ, গত২৩ জুলাই মাদ্রাসায় হাফেজ সানাউল্লাহ এবং গ্রামপ্রধান নবাব সঙ্গীদের নিয়ে যুবতীটিকে অপহরণ করেন এবং হাপুড় স্থিত মাদ্রাসায় নিয়ে গিয়ে তাকে গনধর্ষন করে এবং জবরদস্তি তার ধর্ম পরিবর্তন করে দেয়। তাকে মারধর করে এবং হত্যার হুমকিও দেওয়া হয়।
যুবতীটি বলে, গ্রামের প্রধান নবাব খাঁ , মাদ্রাসার মউলানা সানাউল্লাহ ,তার পত্নী এবং মেয়ে নিসরত ওরফে সানা প্রমুখ মিলে তাকে অপহরণ করেন। তারপর হাপুড়ের দোতাই মাদ্রাসায় ৩১শে জুলাই ধর্মান্তরন করে তার নাম বুশরা জন্নত রেখে দেয়। এবং তার গনধর্ষন ও করা হয়। তাকে হাপুড় ছাড়াও অপহরনের পর তাকে গড় মুক্তেশ্বর, মুজফফরনগর এবং দেওবন্দের মাদ্রাসাতেও রাখা হয়। তাকে অজ্ঞান হওয়ার ইঞ্জেকশন গিয়ে রাখা হত। এরপর মুজফফরনগরের মাদ্রাসা থেকে কোনরকমে তিনি পালিয়ে এসে বৈশালী বাস স্ট্যান্ডে পৌঁছে কোনও এক পথিকের কাছে মোবাইল ফোন নিয়ে পরিবারের সকলকে পুরো ঘটনা জানায়।
যুবতীর কথামত, মুজফফর নগররের মাদ্রাসায় প্রায় ২৪ জন যুবতি ছিল এবং তাদের অবস্থাও তার মতোই ছিল। যদিও পুলিশ রেইড করে কিছু পায় নি। সুত্রের খবর রেঈডের সময় মাদ্রাসায় ৪০ এর উপর মেয়ের রেজিস্ট্রেশন পাওয়া যায় যাদের মধ্যে ১৬ জনের রমজান আর ঈদে বাড়ি যাওয়ার কথা বলা আছে। এর থেকে যুবতীর বক্তব্যের সমর্থন পাওয়া যাচ্ছে। মীরাটের S.P. ক্যাপ্টেন এম এস বেগ বলেছেন যুবতীকে গনধর্ষন করা হয়েছে, তার প্রমাণ মিলেছে। তিনি বলেছেন ‘দোষীদের বিরুদ্ধে কঠিন ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নবাব এবং সানাউল্লাহ গ্রেফতার হয়েছে। বাকিদের পুরদমে খোঁজ চলছে।’
অন্যদিকে এলাকায় আক্রান্তের সমর্থনে মানুষের মধ্যে প্রবল আক্রোশ দানা বাঁধছে। রবিবার রাত্রি ১১টায় খরখোদার এক পাড়ায় যুবকদের ভিড় ইট লাঠি ইত্যাদি নিয়ে চড়াও হয়। পুলিশ সুচনা পাওয়ার আগেই আক্রমণকারীরা পালিয়ে যায়। তারপর থেকে সেখানে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
https://www.facebook.com/amihindoo/posts/260921617365487
or
http://www.hindustantimes.com/.../article1-1247947.aspx

 

or
https://www.facebook.com/drsubramanianswamy/photos/a.118146701658320.18858.107229389416718/448248108648176/?type=1&theater



(Source)

Wednesday, July 30, 2014

সকল হিন্দুদের পড়ার অনুরোধ

গ্রুপ স্টাডি এবং লাভ জিহাদ...

আমরা অনেকেই আছি যারা লাভ জিহাদের মানেই জানি না। আসলে এই বিষয়ে আমাদের উদাসিনতাই দ্বায়ী। মুক্তমনারা বলে প্রেম মানে না রীতিনীতি কিসের আবার জাত-কুল-ধর্ম। আমি বলি কি এসব ভন্ডামী বাদ দেন। লাভ জিহাদ কি তার উত্তর শেষে পাবেন। আমার মত করে ব্যাখা দিব। আমাদের এই সনাতন ধর্মে ছেলেদের থেকে মেয়েরাই এই পথে পা বাড়াচ্ছে। বিশেষ করে ধনি বাপের মেয়েরাই। যখন একটি মেয়ে ভার্সিটিতে ভর্তি হয় তখন সেই মেয়েটি স্বপ্নের ভুবনে উড়তে থাকে। তার কারন সে এখানে কারো প্রতি জবাবদিহি করতে হয় না। তার ভাবের হাল চাল তখন চার গুন বেড়ে যায়। সে যে ভাসিটিতে ভর্তি হয়েছে সেখানে তার ক্লাসমেট হিন্দু মাত্র দুই তিন জন। যাদের প্রতি তার মিশতে ইচ্ছে হয় না। তো কি আর করার এমনিতেই চলে যায় কিছুদিন। আর এদিকে ভিড়তে থাকে নতুন ভুবনে নতুন বন্ধু বান্ধব। সবাই হাই সোসাইটির বন্ধু মহল। শুরু হয় গ্রুপ স্টাডি।

Tuesday, June 24, 2014

সনাতন ধর্মের আচরণ এবং প্রেম দুটোর কারনেই ইসলাম ধর্ম ত্যাগ করেছেন পুজা দাশ



‘আমাকে কেউ অপহরণ করেনি, আমি স্বেচ্ছায় সনাতন ধর্ম গ্রহণ করে হিন্দু হয়েছি এবং স্বামীর সাথে সংসার করছি”।

গত রবিবার সন্ধ্যায় একটি জাতীয় দৈনিক কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে এই কথাগুলো জানান পুজা দাশ। তিনি বলেন, আমি ইসলাম ধর্মাবলম্বী ছিলাম। বাবার নাম এনামুল ইসলাম, মাতা নাম আমিনা খাতুন, গ্রাম খুলশী, থানাঃপাহাড়তলী, জেলাঃ চট্টগ্রাম। দীর্ঘদিন যাবত সনাতন ধর্মের আচার আচারণ ও নিয়মন কানুন দেখে ও বই পুস্তক পড়ে এই ধর্ম ভালো লাগতে শুরু করে। যার কারনে গত বছরের ১৫ মার্চ নোটারীর মাধ্যমে সনাতন ধর্ম গ্রহণ করি।



(তথ্যসূত্র

Sunday, June 22, 2014

লাভ জিহাদের শিকার



আপনাদের মনে আছে ডাঃ নন্দিতা সিনহার কথা ।বাংলাদেশের সব গুলো প্রধান পত্রিকা যাকে নিয়ে সংবাদ দিয়েছিল।লাভ জিহাদের শিকার এই মহিলা নন্দিতা সিনহা থেকে হলেন নন্দিতা আহ্মেদ।তাতে লাভ কি হল??কি পেলেন তিনি?? পাঁচ বছর তার স্বামী জুলফিকার নামক নরপশু ঘরে বন্দি করে রেখেছিল। দুটি সন্তান থাকা স্বত্বেও বিয়ে করে আবার বাড়ির কাজের মেয়েকে। ঔশুধ খায়িয়ে নন্দিতাকে পাগল বানানোর চেষ্টা করে তার স্বামী।

প্রেম থেকে পরিণয়। তার পর ২০ বছরের দীর্ঘ সংসার জীবন এই চিকিৎসক দম্পতির। দুটি সন্তানও বড় হয়েছে; কিন্তু দ্বিতীয় বিয়ে করে প্রথম স্ত্রীকে ইনজেকশন পুশ করে মানসিক রোগী বানিয়ে দিনের পর দিন ঘরের চার দেয়ালে বন্দি করে রাখেন স্বামী। একাধিক প্রহরী বসিয়ে স্ত্রীকে বন্দিদশায় রেখে এক মাস আগে স্বামী যান হজ পালন করতে সৌদি আরবে।
গত শুক্রবার সন্ধ্যায় পুলিশ নগরীর মিরের ময়দান কেওয়াপাড়ার (পড়শী-২০১) বন্দিদশা থেকে এই চিকিৎসক মহিলাকে উদ্ধার করেন। তার স্বামী সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ জুলফিকার আহমেদ জামী। ডা. নন্দিতা কয়েক বছর আগে নগরীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে কর্মরত ছিলেন। সিলেট কোতোয়ালি থানা পুলিশ খবর পেয়ে তাকে উদ্ধার করে। অভিযোগ অনুযায়ী ঘটনার সত্যতাও পাওয়া গেছে। ডা. নন্দিতাকে দিনের পর দিন বন্দি রেখে ইনজেকশন পুশ করা হতো। ওই বাড়িতে গিয়ে পুলিশ একাধিক প্রহরীবেষ্টিত গেট তালাবদ্ধ অবস্থা দেখে স্থানীয়দের সহায়তায় তাকে উদ্ধার করে তার ভাইদের কাছে তুলে দিয়েছে।
জানা যায়, মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের তিলপাড়ার বাসিন্দা চিকিৎসক নন্দিতা সিনহা ১৯৮৬ সালে ধর্মান্তরিত হয়ে ভালোবেসে বিয়ে করেন নগরীর কেওয়াপাড়ার বাসিন্দা ডা. জুলফিকার আহমদ জামীকে। তাদের এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। ধর্মান্তরিত হওয়ার পর তার নাম হয় নন্দিতা আহমেদ। নন্দিতার ভাই বিজিত সিনহা সিলেট কোতোয়ালি থানায় লিখিত অভিযোগ করেন, তার বোনকে নিজ বাড়িতেই বন্দি করে রেখে ঘুমের ইনজেকশন দিয়ে রাখা হয়েছে। যে কোনো সময় তিনি মারা যেতে পারেন।
এ অভিযোগ পেয়ে গত শুক্রবার বিকাল সাড়ে ৪টায় সিলেট কোতোয়ালি থানার একদল পুলিশ কেওয়াপাড়ার ওই বাসায় যায়। তারা পাহারাদার সরিয়ে তাকে উদ্ধার করে ভাইদের হাতে তুলে দেয়। রাতে নন্দিতা জানান, ৫ বছর ধরে তাকে বাসায় তালাবদ্ধ করে রাখতেন ডা. জুলফিকার। তার ওপর চালানো হতো নির্যাতন। ইনজেকশন পুশ করে অচেতন করে রাখা হতো তাকে। তসলিমা নামের এক গৃহকর্মীর সাথে অবৈধ সম্পর্ক গড়ে তোলেন তার স্বামী। ৭ বছর আগে ওই মেয়েটিকে বিয়ে করেন। ওই দ্বিতীয় স্ত্রীর ঘরে ডা. জুলফিকার আহমেদ জামীর দুই সন্তানও রয়েছে। দ্বিতীয় স্ত্রীকে ডা. জুলফিকার সিলেট হরিপুরের ফতেহপুর গ্রামে নিয়ে রেখেছেন বলে জানান ডা. নন্দিতা সিনহা। তিনি বলেন, তার ২০ বছরের ববি নামে এক ছেলে রয়েছে। আর মেয়ের বয়স ৭ বছর। ছেলে ববি নবম শ্রেণী পর্যন্ত পড়েছে। তিনি অভিযোগ করেন, তাদের ২০ বছরের ছেলেকেও তার স্বামী মাদকাসক্ত আখ্যা দিয়ে নগরীর শাহজালাল উপশহরস্থ মাদকাসক্তি পুনর্বাসন কেন্দ্র 'প্রতিশ্রুতি'তে ভর্তি করে দেন। তবে তার ছেলে মাদকাসক্ত নয় বলে উল্লেখ করেন তিনি।

ধর্মান্তরিত হউয়া সব হিন্দু মেয়ের কপালে এমন ভাগ্যই লেখা থাকে ।বরং আরও খারাপ ও হতে পারে। অনেক মেয়েই আছে পরবর্তী তে যাদের স্থান হয়েছে পতিতা পল্লিতে।ধরমান্তরিত হিন্দু মেয়েরা বাবা মা কে কষ্ট দিয়ে সুখি হবে না একথা ১০০ ভাগ প্রমানিত। এ সকল উদাহরন দেখে কি মেয়েরা শিক্ষা নেবে।

নন্দিতার মতই অনেক মেয়েই আজকাল লাভ জিহাদের কবলে পড়ে এমন দুর্দশায় পড়ছে। বয়সন্ধিক্ষনের রঙ্গিন সময়ে মেয়েরা এই ফাঁদে পড়ে এবং সারা জীবন এই প্রতারণার কষ্ট বয়ে বেড়াতে হয়।একটা কথা মনে রাখতে হবে। লাভ জিহাদের পরে কে লাভবান হয়। অবশ্যই মুসলিম ছেলেরা। একটা মেয়েকে ধর্মান্তরিত করে যে পুণ্য সে তার পরিবার আর আশেপাশের মানুষেরা পায় তাতেই তাদের স্বর্গ নিশ্চিত হয়ে যায়।একপাশে স্বর্গ লাভ অন্যপাশে সুন্দরী নারী; এমন সহজ আর লোভাতুর সুযোগ কে হাতছাড়া করতে চায়?অন্যদিকে মেয়ের কি লাভ হয়? তার পরিবার, বাবা মা স্বজন সবাইকে ছাড়তে হয়। কিছুদিন যেতে না যেতেই ঐ সব মেয়েদের রঙ্গিন চশমা নামতে শুরু করে। পরিবারে তার অবস্থান শুধু শয্যাসঙ্গিনী, রাঁধুনি আর সন্তান উৎপাদনের মেশিন। মানে থ্রি ইন ওয়ান।তাদের জন্য বলাই আছে মেয়েরা শস্যক্ষেত্রের মত বা যেখানে একাধিক স্ত্রী রাখা বৈধ,তার সাথে অসংখ্য যৌনদাসী বৈধ,যখন তখন তালাক দিয়ে ঘর থেকে বের করে দেয়া যায়। যে সমাজে মেয়েদের কে নুন্যতম সম্মান প্রদর্শন করা হয় না সেই নরকে তার বাস করতে হয়। অনেক মেয়ে মুখ বুজে সহ্য করে মেনে নেয় অনেকে মানতে না পেরে পালিয়ে আসে। পালিয়ে আসার পর যদি তার পিতামাতা তাকে আশ্রয় না দেয় তাহলে তাদের স্থান হয় আস্তাকুড়ে, পতিতালয়ে যেখানে সারা জীবন ছিরে ছিরে খায় তাদেরকে নরপশুরা।
লাভ জিহাদ প্রতিরোধ করবেন কি করেঃ

লাভ জ্বিহাদের কালো থাবায় পিষ্ট হচ্ছে মেয়েরা, কিন্তু এই দায় কি শুধু মেয়েদের একার?

মেয়েরা ধর্মান্তরিত হচ্ছে এই দায় শুধু মেয়েদের একার নয়। কেন নয়?

উত্তরঃ
১- ভাই হয়ে কি আমরা বোনের বন্ধু হতে পেরেছি?

২- বাবা, দাদা বা কাকারা কি বন্ধুর মত আচরণ করে আমাদের ঘড়ের মেয়েদের সাথে?

৩- মেয়েরা যদি সাপোর্ট পেত তবে এই সমস্যা মহামারী আকারে দেখা যেত না। ছেলেরা ফেইসবুক ব্যবহার করছে গন হারে, কিন্তু মেয়েরা কি পারছে ব্যবহার করতে? তাহলে তাঁরা সচেতন হবে কি করে?

৪- ছেলেরা বাইরে অবাধ বিচরণ করে বলে বিভিন্ন অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পারে বন্ধু বা বড় ভাইদের সাথে কিন্তু মেয়েরা কি পারছে সেটা করতে? গৃহ বন্ধি হয়ে কি জ্ঞান অর্জন করা যায়?

৫- পারিবারিক ধর্ম শিক্ষার অভাব আছে এটাও কিন্তু মেয়েদের দোষ নয়, পরিবারের কর্তা নিধারণ করে দিলে পারিবারিক ধর্ম চর্চা সবাই করবে এটাই সাভাবিক। তাই এই দায় ও ছেলেদের।

৬- এখানে কিছু ব্যতিক্রম থাকে যা নিয়ে আলোচনার প্রয়োজন বোধ করছি না। এই ব্যতিক্রমের মুল উপাদান হলো লোভ। এই ব্যতিক্রমের হার খুব বেশি নয়। এরা বিপথে যাবে বলে জন্ম নিয়েছে তাই তাঁদের কথা ভেবে লাভ নেয়।
৭-কোন মেয়ে লাভ জিহাদের পাল্লায় পড়লে সাথে সাথে তার বাবা মা আত্মীয় স্বজন কে জানান(দরকার হলে নিজের পরিচয় গোপন করে হলেও)
সর্বপরি এ থেকে বাঁচার একমাত্র উপায় হল সচেতনতা তৈরি করতে হবে হিন্দু মেয়েদের মাঝে।এ বিষয়ে জীবনের শুরুতেই (অর্থাৎ বয়সন্ধি কালের শুরুতেই,বাড়ি থেকে যখন বের হয়ে গেল অর্থাৎ স্কুল, কলেজ ভার্সিটির জন্য বাইরের সাথে যোগাযোগ হল) তখনই ভাই হিসেবে বঙ্কে,বাবা হিসেবে মেয়েকে,বন্ধু হিসেবে বন্ধুকে খোলাখুলি বলুন, আলোচনা করুণ।
সমস্যার উৎস গুলি কে চিহ্নিত করা হয়েছে ঠিক আছে, যে সব স্থানে আমরা মানে ছেলেরা সচেতন হলে মেয়েরা ঐ কালো থাবা থেকে বেঁচে যেত সেগুলিকে আগে ঠিক করে পরে অন্য কিছু ভাবা দরকার। প্রায় দেখি পোষ্ট এ ঢালাও ভাবে মেয়েদের দোষী করা হয়, হয়তো অনেক ক্ষেত্রে দোষ দেওয়া যুক্তি যুক্ত। ধরে নিলাম দোষ আছে মেয়েদের তবুও কি সব দোষ সব সময় সবার সামনে উল্লেখ করতে হবে? মেয়ে সম্প্রদায়কে যদি ঢালাও ভাবে দোষ দেওয়া হয় এটা হবে চরম অন্যায়।

এই লাভ জ্বিহাদ ঠেকাতে হলে মেয়েদের কি করতে হবে তার চাইতে ছেলেদের সচেতন হতে হবে বেশি করে। ছেলেদেরকে মেয়দের বন্ধু হতে হবে,ভাইকে বোনের বন্ধু হতে হবে, বোনকে জানাতে হবে, পিতা হয়ে নিজের মেয়েকে এই বিষয়ে সচেতন করতে হবে, বোন কে তথ্য দিতে হবে, আপনি বোনদের সাথে শেয়ার করতে লজ্জা পেলে আপনার বোন জানবে কি করে এই বিষয়ে? 


[আরো বিস্তারিত

(সূত্র