Showing posts with label culture. Show all posts
Showing posts with label culture. Show all posts
Tuesday, November 10, 2015
Sunday, August 30, 2015
শুভ রক্ষা/রাখি বন্ধন
বিশ্বের সকল ভাইয়েরা যদি একটি বারের জন্য নিজেদের বোনের-মায়ের-স্ত্রীয়ের-কন্যার চিন্তা করত, তাহলে ধর্ষণ নামক পাশবিক ক্রিয়া কারো দ্বারা সম্ভব হতো না।
সকল ভাইয়ের শুভ বুদ্ধির উদয় হোক!
Monday, July 20, 2015
নুসরাত জাহান মায়াপুরধামের রথ যাথায়
দেখে ভালো লাগলো কোলকাতার অভিনেত্রী নুসরাত জাহানকে মায়াপুরধামের ইসকনের রথ যাত্রার উৎসবে
[সংগৃহীত]
[সংগৃহীত]
Sunday, July 05, 2015
কোথায় এগোচ্ছে বাংলাদেশের নতুন প্রজন্ম?
সম্প্রতি ভারত-বাংলাদেশের মধ্যকার ৩-ম্যাচের ODI ক্রিকেট সিরিজের টানা দুই ম্যাচে ভারতের হারের পর পুরো বাংলাদেশ যেন আনন্দে ফেটে পড়ে। স্টেডিয়াম থেকে রাস্তা-ঘাট, অলি-গলি, পাড়া-মহল্লায় যেন আনন্দের মিছিল ছড়িয়ে পড়তে থাকে। এরই মাঝে ঘটে যায় নিকৃষ্ট একটা ঘটনা। ভারতের সুনামখ্যাত একজন দর্শক, সুধীর কুমার গৌতম, যিনি প্রায় সকল ভারতের ম্যাচেই উপস্থিত থাকেন গ্যালারীতে দল জিতুক আর হারুক শেষ পর্যন্ত, আর সেটা অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড কিংবা যেকোনো দেশেই হোক না কেন, ছিলেন সেদিনকার ম্যাচেও। খেলার শেষে তিনি যখন গ্যালারী থেকে বেড়িয়ে যাচ্ছেন, তখন আনন্দরত দর্শকের মধ্য থেকে তার উদ্দেশ্যে ইট-পাথড় ছুড়ে মারা হয়। তিনি কোনো মতে যানবাহন করে তার হোটেল অবদি পৌঁছান। কিন্তু সেসব অতর্কিত ইট-পাথড়ে তিনি খানিকটা আহত হন।
এ তো গেলো ঘটে যাওয়া ঘটনা। এরপরে বাংলাদেশের মিডিয়া এই খবরকে নিয়ে নানা মারপ্যাচ লাগাতে থাকে। ভারতীয় মিডিয়া যখন এই খবরকে ফলাও ভাবে প্রচার করছে, তখন বাংলাদেশের গণমাধ্যম কোনো না কোনো ভাবে চেষ্টা করছিলো কিভাবে ঘটনাটিকে স্বাভাবিক হিসেবে ফলাও করা যায় সে নিয়ে ব্যস্ত। প্রসঙ্গত, নিচের ভিডিওটি দেখলেই এটি আরো পরিস্কার হবে। বাংলাদেশী সাংবাদিক কথা বলার সুযোগই দিচ্ছেন না সুধীর গৌতমকে তার পুরো বক্তব্য বলার। সাংবাদিক টেনে টেনে এনে যতটুকু শোনালে এটি প্রমাণ হবে যে সুধীর বাবু আহত হননি, ততটুকুই চেষ্টা করছিলেন এই অংশটি জুড়ে। বাংলাদেশের সাংবাদিকতার অপমান করতে চাচ্ছি না। কিন্তু এমনতর যদি একটা প্রাইভেট টিভি চ্যানেলের সাংবাদিকতার নমুনা হয়, তাহলে তো মানুষ সত্য কখনোই জানবে না। যেমনভাবে দর্শককে গেলাবে, তেমনটাই দর্শক গিলবে - সে যদি কোনো খুনও হয়, তাতেও খুনীকে ভূয়সী প্রশংসার পাত্র বানাতে কোনো অসুবিধাই হবে না এমন সাংবাদিকদের।
পরিশেষে এটুকুই বলবো, বাংলাদেশে দিন বদলের পালা চলছে। 'ডিজিটাল বাংলাদেশ' গড়ার কাজ চলছে। উন্নতির শিখায় উঠতে উঠতে নিজের আগের অবস্থাকে ভুলে গেলে ভবিষ্যত খুব সুখকর হবে না। যতই বড় হোক না কেন দেশ, যতই উন্নত হোক না কেন ক্রিকেট, যতই আধুনিক হোক না কেন মানুষ - নিজের পেছন ইতিহাস ভুলে গেলে ক্রিকেটার নাসিরের ফেইসবুক নিয়ে যে ঘটনা ঘটেছে, রমনায় বর্ষবরণে নারীদের প্রকাশ্যে শ্লীলতাহানির যে ঘটনা ঘটেছে - এমন ঘটনা আরো বাড়বে। আগের কিছু লেখায় দিয়েছিলাম যে, যারা বুঝতে পারছে তারা নিজেদের মেয়েদের এমন দেশে বড় করতে সাহস পাবে না, কিংবা আগেই এমন ভবিষ্যতবাণী দিয়ে ফেলতে পারে যে ক্রিকেট ক্রেইজ থেকে নানা নোংরামীর সৃষ্টি হতে পারে। এই প্রবণতা যদি আরো বেশী চলতে থাকে তাহলে ভারতে কেন, বাংলাদেশেও কোনো প্রবাসীনী, বিদেশীনীরা পা ফেলতে এগোবে না। ধর্ষণ-শ্লীলতাহানি, নোংরা মন্তব্য, আবেগপ্রবল আঘাত - এসব যদি সামনের নব্য প্রজন্মকে বর্ণনা করে, তাহলে এমন ডিজিটালের চেয়ে সেই আগেকার গ্রাম্য থাকাই মন্দ না। যেই বাংলাদেশ, বাঙালীরা আতিথেয়তার জন্য অন্যান্য সমাজের কাছে প্রসিদ্ধ, তাদের যদি এমন ভবিষ্যত প্রজন্ম হয়, তাহলে নিজেকে বাংলাদেশী পরিচয় দিতেও দু'বার চিন্তা করে নেব।
এ তো গেলো ঘটে যাওয়া ঘটনা। এরপরে বাংলাদেশের মিডিয়া এই খবরকে নিয়ে নানা মারপ্যাচ লাগাতে থাকে। ভারতীয় মিডিয়া যখন এই খবরকে ফলাও ভাবে প্রচার করছে, তখন বাংলাদেশের গণমাধ্যম কোনো না কোনো ভাবে চেষ্টা করছিলো কিভাবে ঘটনাটিকে স্বাভাবিক হিসেবে ফলাও করা যায় সে নিয়ে ব্যস্ত। প্রসঙ্গত, নিচের ভিডিওটি দেখলেই এটি আরো পরিস্কার হবে। বাংলাদেশী সাংবাদিক কথা বলার সুযোগই দিচ্ছেন না সুধীর গৌতমকে তার পুরো বক্তব্য বলার। সাংবাদিক টেনে টেনে এনে যতটুকু শোনালে এটি প্রমাণ হবে যে সুধীর বাবু আহত হননি, ততটুকুই চেষ্টা করছিলেন এই অংশটি জুড়ে। বাংলাদেশের সাংবাদিকতার অপমান করতে চাচ্ছি না। কিন্তু এমনতর যদি একটা প্রাইভেট টিভি চ্যানেলের সাংবাদিকতার নমুনা হয়, তাহলে তো মানুষ সত্য কখনোই জানবে না। যেমনভাবে দর্শককে গেলাবে, তেমনটাই দর্শক গিলবে - সে যদি কোনো খুনও হয়, তাতেও খুনীকে ভূয়সী প্রশংসার পাত্র বানাতে কোনো অসুবিধাই হবে না এমন সাংবাদিকদের।
পরিশেষে এটুকুই বলবো, বাংলাদেশে দিন বদলের পালা চলছে। 'ডিজিটাল বাংলাদেশ' গড়ার কাজ চলছে। উন্নতির শিখায় উঠতে উঠতে নিজের আগের অবস্থাকে ভুলে গেলে ভবিষ্যত খুব সুখকর হবে না। যতই বড় হোক না কেন দেশ, যতই উন্নত হোক না কেন ক্রিকেট, যতই আধুনিক হোক না কেন মানুষ - নিজের পেছন ইতিহাস ভুলে গেলে ক্রিকেটার নাসিরের ফেইসবুক নিয়ে যে ঘটনা ঘটেছে, রমনায় বর্ষবরণে নারীদের প্রকাশ্যে শ্লীলতাহানির যে ঘটনা ঘটেছে - এমন ঘটনা আরো বাড়বে। আগের কিছু লেখায় দিয়েছিলাম যে, যারা বুঝতে পারছে তারা নিজেদের মেয়েদের এমন দেশে বড় করতে সাহস পাবে না, কিংবা আগেই এমন ভবিষ্যতবাণী দিয়ে ফেলতে পারে যে ক্রিকেট ক্রেইজ থেকে নানা নোংরামীর সৃষ্টি হতে পারে। এই প্রবণতা যদি আরো বেশী চলতে থাকে তাহলে ভারতে কেন, বাংলাদেশেও কোনো প্রবাসীনী, বিদেশীনীরা পা ফেলতে এগোবে না। ধর্ষণ-শ্লীলতাহানি, নোংরা মন্তব্য, আবেগপ্রবল আঘাত - এসব যদি সামনের নব্য প্রজন্মকে বর্ণনা করে, তাহলে এমন ডিজিটালের চেয়ে সেই আগেকার গ্রাম্য থাকাই মন্দ না। যেই বাংলাদেশ, বাঙালীরা আতিথেয়তার জন্য অন্যান্য সমাজের কাছে প্রসিদ্ধ, তাদের যদি এমন ভবিষ্যত প্রজন্ম হয়, তাহলে নিজেকে বাংলাদেশী পরিচয় দিতেও দু'বার চিন্তা করে নেব।
Thursday, July 02, 2015
বাংলাদেশ কোন দিকে এগোচ্ছে?
অনেকেই আগে ধারণা করেছিলেন বাংলাদেশের এমন নিচু সামাজিক বিকৃতির বিষয়ে। প্রশ্ন হলো সমাজ হিসেবে কি কিছু করা হয়েছে এ নিয়ে?
Source
ফেসবুকে ইদানিং দেখি আমরা "বাংলাদেশ লাভার" প্রজন্ম তৈরি করতে গিয়ে আসলে "অন্য দেশের হেটার" প্রজন্ম তৈরি করছি! squint emoticon
কিছুদিন আগে দেখলাম এক ছেলে অতি আবেগী হয়ে স্ট্যাটাস দিয়েছে,
"ভারতের আছে লতা মুঙ্গেশকর আমাদের আছে সাবিনা ইয়াসমিন, (মানতে কষ্ট হলেও মানলাম)
ভারতের আছে টেন্ডুলকার আমাদের আছে সাকিব (মনে হলো ঠিক আছে, চলে) তারপর যেটা লিখলো সেটা দেখে আমার আক্কেল গুড়ুম,
ভারতের আছে এ আর রহমান আমাদের আছে তাহসান! unsure emoticon (তাহসান নিজে শুনলেও ভয়ানক লজ্জা পাবে। আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল হলেও মানতাম।)
আমরা সব জায়গায় যেকোন মূল্যে বিদেশিদের গালি দিতে খুব পছন্দ করি। কিছু একটা হলে এটা আমেরিকার ষড়যন্ত্র, এটা ভারতীয় ষড়যন্ত্র ইত্যাদি। আরেকটা হেটার প্রজন্ম তৈরি করছে ক্রিকেট, মুভি ইত্যাদি রিলেটেড গ্রুপগুলো। অন্য দেশের খেলোয়ারদের নাম বিকৃত করে, গালি দিয়ে যে যেভাবে পারে অসম্মান প্রদর্শনের চূড়ান্ত প্রকাশ তারা দেখিয়ে যায়। তাদের কাছে কোহলির নাম হয় "কুলি" squint emoticon , ব্রেন্ডন টেইলর হচ্ছে "দর্জি", আফ্রিদি হচ্ছে "ডাকরিদি" ইত্যাদি। এমন ঘৃণা চর্চার কারণে যে বাজে ব্যাপারটা ঘটে তা হলো সব জায়গায় তারা হেট প্রথা চালাতে থাকে। আর্জেন্টিনা-ব্রাজিল সাপোর্টাররা নিজেরা মারামারি করে একেবারে খুন করে ফেলে! তারা মার্ক জাকারবার্গের ছবিতে গিয়ে কেলেংকারী ঘটিয়ে আসে। জিম্বাবুয়ের অফিশিয়াল ক্রিকেট পেজে গিয়ে এমন গালিগালাজ করে আসে যে তারা অফিশিয়াল নোটিশ দিতে বাধ্য হয়। সাকিবকে না নেয়ার কারণে অ্যাডিলেড স্ট্রাইকার্স পেজে অস্ট্রেলীয়রা আমাদের গালি দেখে নিজেরাই লজ্জা পেয়েছে। তারাই সাকিব-মুশফিকের বউ নিয়ে হেট মার্কা কমেন্ট করতে থাকে। এগুলো হলো নেগেটিভ এফেক্ট। হেটার্স প্রজন্ম তৈরি করার নেগেটিভ এফেক্টগুলো এরা বুঝে না।
"হেটার্স প্রজন্ম" তৈরি করে লাভটা কি আমি জানিনা; তবে ক্ষতি অনেক অনেক অনেক বেশি। অলরেডি আন্তর্জাতিক কিছু ফেসবুক পেজে বিশ্বের মানুষ এটা জেনেছে যে, বাংলাদেশিরা কোন কারণ ছাড়াই খুব গালি দিতে পারে। আমরা "লাভার্স প্রজন্ম" তৈরি করি। সেজন্যে অন্যকে গালি দেবার দরকার নেই। নিজের দেশের প্রতি ভালবাসা সৃষ্টি করতে হলে অন্যকে ঘৃণা করতে হবে এই থিওরী খুবই ক্ষতিকারক। চর্চা এক জায়গায় শুরু হলে অবচেতন মনেই সব জায়গাতে তার প্রভাব পড়ে। ফেসবুক সেলিব্রিটিদের কোন মতের বিরোধীতা করলে তারা ব্লক করে দেয়। আস্তে আস্তে ব্যাপারটা ক্ষুদ্র গন্ডিতে ছড়িয়ে পড়ে। তখন নিজের বন্ধুদের বাইরে কেউ ভিন্নমত দিলে তাকে গালি দেয়া হয়। সময় থাকতে সবার সতর্ক হওয়াটা খুব জরুরি।
বটমলাইন হচ্ছে, আমাদের সবার কাছেই নিজের দেশ সবার আগে। যেকোন জায়গায় নিজেদের দেশকে বেশি ভালোবাসবো, সমর্থন করব। কিন্তু তার জন্য অন্যকে ঘৃণা করব না, তাদেরও সম্মান করব।
- শেখ মিনহাজ হোসেন
Source
Tuesday, June 30, 2015
দুঃখিত নাসির ... ক্ষমা করে দিও
সম্প্রতি বাংলাদেশের ক্রিকেটার নাসির হোসেন তার বোনকে নিয়ে একটা ছবি তার ফেইসবুকে দেয়ার পরপরই যেভাবে নোংরা মন্তব্য উঠে আসতে থাকে তার ভক্ত(!)দের কাছ থেকে তার পরিপ্রেক্ষিতে উপরের সোলায়মান সুখন ভাইয়ের ভিডিও যথেষ্ট। ক্ষমা করে দিও নাসির, ক্ষমা করে দিও আপু (নাসিরের বোন)। বাংলাদেশে কোনো মেয়েই নিরাপদ নয় আর, সে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের হোক, আদিবাসী সমাজের হোক, সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠদের হোক, কিংবা কোনো VIP ব্যক্তির মা-বোন-স্ত্রী বা মেয়েই হোক।
Source
Thursday, June 11, 2015
Wednesday, April 15, 2015
পহেলা বৈশাখ প্রসঙ্গ
সেদিন এক ভাইয়ের শেয়ার করা লিংক থেকে পড়ে বিস্তারিত জানলাম আজকের পহেলা বৈশাখের অসংগতির বিষয়ে। মুঘল সম্রাট আকবর কর আদায় করার সুবিধার্থে হিন্দু প্রজাগণের সাথে তাল মিলিয়ে পন্ডিতের পরামর্শে ইসলামিক পঞ্জিকার সাথে মিলিয়ে হিন্দু পঞ্জিকা একত্র করেই বর্তমান বাংলা পঞ্জিকার এখনকার রূপ দেন। মজার বিষয় হলো এটি যদিও আকবর সেসময় চেয়েছিলেন হিন্দু-মুসলিম সকল বাঙালীই পালন করবে, কিন্তু পরবর্তীকালে, বিশেষকরে বর্তমান সময়ে হিন্দুদেরই প্রধান পঞ্জিকা হিসেবে ব্যবহৃত হয়। পূজা-পার্বণ থেকে শুরু করে বিয়ে-অন্নপ্রাশন, সৎকারাদি সকল কিছুতেই হিন্দু সমাজ আজকের ১৪২২ সনেও বাংলা পঞ্জিকাই ব্যবহার করে। কিন্তু বাঙালী মুসলিমরা তাদের ঈদ, শব-এ-বরাত ইত্যাদি অনুষ্ঠানাদি ঠিক আরবি পঞ্জিকা অনুসারেই করে। এ থেকে কি বোঝা যায় না আকবর নিজে যদিও চেয়েছিলেন বাঙালী হিন্দু-মুসলিমরা একত্রে বাস করুক, একই ধরণের ক্রমানুসারে, কিন্তু আজকালকার মুসলিমরা (বিশেষকরে বাংলাদেশের একসংখ্যক মুসলিমরা) তা একেবারেই চায় না। এমনকি সাম্প্রতিক সময়ে রমনা বটমূলে পহেলা বৈশাখে ছেলে-মেয়ে, পুরুষ-নারীরা যেসব পোশাক-আশাক, খাবার-দাবার, আচার-আচরণ পালন করে তা কিছু মুসলিমের কাছে একদমই গুণার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এবং ক্রমাগত এদের সংখ্যা বাড়ছেই দিনের পর দিন, বছরের পর বছর। দেখার বিষয় কতদিন এই নিয়ম-নিষ্ঠা বাংলাদেশের বাঙালীরা পালন করে?
আগে কী সুন্দর দিন কাটাইতাম, হায় রে......
গ্রামের নওজোয়ান, হিন্দু-মুসলমান
মিলিয়া বাউলা গান আর মুর্শিদী গাইতাম......
Tuesday, December 30, 2014
THE TRUTH ABOUT SATI PRACTICE
I
have met Shahnawaz Husain during a trip to Mumbai. He was my fellow
traveler from London to Mumbai. He is now an Indian desi in UK with a
very modern in outlook. He was talking about superstitions and wrong
traditions plaguing in India. I have agreed to most of his observations.
Sunday, September 28, 2014
পশ্চিমবঙ্গে পূজো পেছালো ঈদের কারণে
এরপরেও ভারতের মুসলিমরা বলে তারা নাকি পূর্ণ স্বাধীনতা পান না ভারত রাষ্ট্রে। অথচ রমজানে রোজার মাসে মন্দিরগুলোতে পূজা-পার্বণ ঠিকমত করা যাবে না বাংলাদেশে - এমন হওয়ার পরেও বাংলাদেশ অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র!
(সূত্র)
Monday, September 22, 2014
সোমনাথ মন্দিরের ইতিহাস ঘুরে দেখা
আজ
আপনাদের যে ছবিটি দেখাব সেটি ব্রিটিশ আমলে তোলা গুজরাটের বিখ্যাত সোমনাথ
মন্দিরের। যদিও সেটি আর তখন মন্দির ছিল না, ছিল একটি মসজিদ। মুঘল রাজা
আওরাংজেব অসংখ্যবার ক্ষতবিক্ষত করা সোমনাথ মন্দিরটিকে মসজিদে রূপান্তর করে।
মুল সোমানাথ মন্দিরের স্থাপনাটিকেই মসজিদে পরিণত করা হয়। ফলে মসজিদটি
দেখলে মন্দিরের আদল খুব সহজে বোঝা যেত।
Friday, September 19, 2014
দাফন নাকি দাহ?
জাকির
দাবী করে যে অগ্নিতে আহুতি দেয়ার চেয়ে দাফনই উত্তম কেননা এতে খরচ কম এবং
পরিবেশ এর দূষন কম! অথচ এ বিষয়ে পৃথিবীর শীর্ষ জরিপকারী সংস্থা ও এই বিষয়ক
গবেষনামূলক বইগুলো বলছে তার ঠিক উল্টো কথা।এই বিষয়ে কয়েকটি রেফারেন্স দেখে
নেয়া যাক
- দাফন এর ক্ষেত্রে মৃতদেহটি সংক্রামন এর মারাত্মক উত্স হিসেবে ভূমিকা পালন করে।বিশেষ করে ইনফেকশাস ডিসিসে মৃত্যুবরনকারীর ক্ষেত্রে দাফন খুব মারাত্মক মহামারী ড়েকে আনতে পারে।সেক্ষেত্রে এটি পানি,বাতাস ও মাটির দূষনকারী হিসেবে ভূমিকা পালন করে(তথ্যসূত্র-Spongoberg,Alison L Becks,inorganic water,air and soil contamination,pg no. 117)
- জাপান,টোকিও সহ ইউরোপের বিভিন্নদেশে বর্তমানে ওইসবদেশের সরকার দাফনকে বাদ দিয়ে অগ্নিদাহকে উত্সাহিত করছে কেননা এতে জমির প্রচুর অপচয় হয়।(তথ্যসূত্র-Furse Raymond,An invitation in japan,pg.73)
(Source)
- দাফন এর ক্ষেত্রে মৃতদেহটি সংক্রামন এর মারাত্মক উত্স হিসেবে ভূমিকা পালন করে।বিশেষ করে ইনফেকশাস ডিসিসে মৃত্যুবরনকারীর ক্ষেত্রে দাফন খুব মারাত্মক মহামারী ড়েকে আনতে পারে।সেক্ষেত্রে এটি পানি,বাতাস ও মাটির দূষনকারী হিসেবে ভূমিকা পালন করে(তথ্যসূত্র-Spongoberg,Alison L Becks,inorganic water,air and soil contamination,pg no. 117)
- জাপান,টোকিও সহ ইউরোপের বিভিন্নদেশে বর্তমানে ওইসবদেশের সরকার দাফনকে বাদ দিয়ে অগ্নিদাহকে উত্সাহিত করছে কেননা এতে জমির প্রচুর অপচয় হয়।(তথ্যসূত্র-Furse Raymond,An invitation in japan,pg.73)
(Source)
Sunday, September 14, 2014
নারীদের প্রতি ইসলামের বর্বরতা
হিল্লা বিবাহ
আমরা দৃষ্টি দিব ইসলামের একটি বর্বর বিবাহ নিয়মের উপর। অনেকেই হয়ত এ ব্যাপারে কিছু না কিছু জেনে থাকবেন—কারণ গ্রাম বাংলায় এই নির্মম ইসলামী প্রথাটি এখনও এই একবিংশ শতাব্দীতেও বহাল তবিয়তে আছে এবং অনেক পরিবারে অশান্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ব্যাপারটা হচ্ছে এই প্রকার:
আমরা দৃষ্টি দিব ইসলামের একটি বর্বর বিবাহ নিয়মের উপর। অনেকেই হয়ত এ ব্যাপারে কিছু না কিছু জেনে থাকবেন—কারণ গ্রাম বাংলায় এই নির্মম ইসলামী প্রথাটি এখনও এই একবিংশ শতাব্দীতেও বহাল তবিয়তে আছে এবং অনেক পরিবারে অশান্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ব্যাপারটা হচ্ছে এই প্রকার:
Thursday, August 28, 2014
Monday, August 25, 2014
Saturday, July 19, 2014
রমজানের সংযম
কয়েকবছর
আগে সিলেটে রমজান মাসে মাজারের পাশে দাঁড়িয়ে আছি, কয়েকজন চাপদাড়ি এবং সাদা
পাঞ্জাবি পড়া তরুণ আমাকে ধর্মবিষয়ে নসিহত করতে এগিয়ে এলো। ছেলেগুলো শিবির
সদস্য, তাদের রমজানের কার্যক্রম হচ্ছে রাস্তায় রাস্তায় ওয়াজ নসিহত করা।
সাধারণত তাদের দেখলেই লোকজন কাজ আছে বলে কেটে পরে, কিন্তু আমি কেটে পরলাম
না। আমার নাম জিজ্ঞেস করলো, নাম বললাম। তাতেই তারা নিশ্চিত হলো আমি
মুসলমান। এরপরেই শুরু করলো বয়ান। আমার কলবে কী আল্লাহর ভয় নাই? আমার দিলে
কি মুহাম্মদের জন্য ভালবাসা নাই? আমার কী ইসলামের জন্য জিহাদ করে জীবন দিতে
ইচ্ছা করে না? আমি উদাস ভঙ্গিতে তাদের সামনেই একটা বিড়ি ধরিয়ে বললাম, নারে
ভাই, আমার এত চুলকানি নাই।
Thursday, July 17, 2014
Saturday, July 12, 2014
শ্রীশ্রী জগন্নাথ দেবের রথযাত্রা সম্পর্কে
রথযাত্রার ইতিহাস:
পুরাণ থেকে রথ যাত্রার কথা জানা যায়। স্কন্দ পুরাণে আমরা পাই যে ইন্দ্রদ্যুম্ন নামে এক রাজা ছিলেন উত্কল রাজ্যে, (বর্তমান উড়িষ্যা) তিনি ছিলেন পরম ভক্ত। তিনি একদিন স্বপ্নাদিষ্ট হন একটি মন্দির নির্মাণের জন্যে। পরে দেবর্ষী নারদ এসে জানান স্বয়ং ব্রহ্মারও তাই ইচ্ছা, তিনি নিজে সেটা উদ্বোধন করবেন। নারদ রাজাকে বললেন
আপনি বহ্মাকে নিমন্ত্রন করুন। সেই উপদেশ মাথায় রেখে রাজা ব্রহ্মলোকে গেলেন এবং বহ্মাকে নিমন্ত্রণ করলেন। কিন্তু ব্রহ্মলোকের সময় এর সাথে তো পৃথিবীর মিল নেইৱ, আর পৃথিবীতে তত দিনে তাই কয়েক শতবছর পার হয়ে গেছে। ফিরে এসে রাজা দেখলেন তাকে কেউ চেনে না। যা হোক তিনি আবার সব কিছু নতুন করে করলেন। দৈবভাবে রাজা জানতে পারলেন সমুদ্র সৈকতে একটি নিম কাঠ ভেসে আসবে, সেটা দিয়েই তৈরি হবে দেব বিগ্রহ।
একজন কারিগর এলেন বিগ্রহ তৈরি করতে, কিন্তু নির্মাতা শর্ত দিলেন তিনি নিভৃতে কাজ করবেন। আর বিগ্রহ তৈরি শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাকে বিরক্ত করা যাবে না এবং মন্দিরে যাওয়াও যাবে না। এদিকে মূর্তি তৈরি শুরুর কিছু দিন পর রাজা কৌতূহল সংবরণ করতে না পেরে মন্দিরে প্রবেশ করে দেখেন কেউ নেই সেখানে। আর আমরা যে রূপে এখন জগন্নাথ দেবকে দেখি, সেই মূর্তিটি শুধু রয়েছে। পরে ঐ ভাবেই স্থাপিত হয় মূর্তি। ইন্দ্রদ্যুম্ন রাজা জগন্নাথ দেবের মূর্তিতেই মন্দির প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। পরবর্তীকালে শ্রীকৃষ্ণ এবং জগন্নাথ দেব একই সত্ত্বা চিন্তা করে একই আদলে তার পাশে ভাই বলরাম এবং আদরের বোন সুভদ্রার মূর্তি স্থাপন করা হয়। পুরীতে তিন রথের যাত্রা হয়, প্রথমে বলরাম তার পর সুভদ্রা এবং শেষে জগন্নাথ। ১১৯৯ খ্রিস্টাব্দে রাজা অনঙ্গভীমদেব তিনরথের রথ যাত্রা প্রচলন করেন।
পুরাণ থেকে রথ যাত্রার কথা জানা যায়। স্কন্দ পুরাণে আমরা পাই যে ইন্দ্রদ্যুম্ন নামে এক রাজা ছিলেন উত্কল রাজ্যে, (বর্তমান উড়িষ্যা) তিনি ছিলেন পরম ভক্ত। তিনি একদিন স্বপ্নাদিষ্ট হন একটি মন্দির নির্মাণের জন্যে। পরে দেবর্ষী নারদ এসে জানান স্বয়ং ব্রহ্মারও তাই ইচ্ছা, তিনি নিজে সেটা উদ্বোধন করবেন। নারদ রাজাকে বললেন
আপনি বহ্মাকে নিমন্ত্রন করুন। সেই উপদেশ মাথায় রেখে রাজা ব্রহ্মলোকে গেলেন এবং বহ্মাকে নিমন্ত্রণ করলেন। কিন্তু ব্রহ্মলোকের সময় এর সাথে তো পৃথিবীর মিল নেইৱ, আর পৃথিবীতে তত দিনে তাই কয়েক শতবছর পার হয়ে গেছে। ফিরে এসে রাজা দেখলেন তাকে কেউ চেনে না। যা হোক তিনি আবার সব কিছু নতুন করে করলেন। দৈবভাবে রাজা জানতে পারলেন সমুদ্র সৈকতে একটি নিম কাঠ ভেসে আসবে, সেটা দিয়েই তৈরি হবে দেব বিগ্রহ।
একজন কারিগর এলেন বিগ্রহ তৈরি করতে, কিন্তু নির্মাতা শর্ত দিলেন তিনি নিভৃতে কাজ করবেন। আর বিগ্রহ তৈরি শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাকে বিরক্ত করা যাবে না এবং মন্দিরে যাওয়াও যাবে না। এদিকে মূর্তি তৈরি শুরুর কিছু দিন পর রাজা কৌতূহল সংবরণ করতে না পেরে মন্দিরে প্রবেশ করে দেখেন কেউ নেই সেখানে। আর আমরা যে রূপে এখন জগন্নাথ দেবকে দেখি, সেই মূর্তিটি শুধু রয়েছে। পরে ঐ ভাবেই স্থাপিত হয় মূর্তি। ইন্দ্রদ্যুম্ন রাজা জগন্নাথ দেবের মূর্তিতেই মন্দির প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। পরবর্তীকালে শ্রীকৃষ্ণ এবং জগন্নাথ দেব একই সত্ত্বা চিন্তা করে একই আদলে তার পাশে ভাই বলরাম এবং আদরের বোন সুভদ্রার মূর্তি স্থাপন করা হয়। পুরীতে তিন রথের যাত্রা হয়, প্রথমে বলরাম তার পর সুভদ্রা এবং শেষে জগন্নাথ। ১১৯৯ খ্রিস্টাব্দে রাজা অনঙ্গভীমদেব তিনরথের রথ যাত্রা প্রচলন করেন।
Monday, June 30, 2014
Sunday, June 29, 2014
রথযাত্রার ইতিহাস
পুরাণ থেকে রথ যাত্রার কথা জানা যায়। স্কন্দ পুরাণে আমরা পাই যে ইন্দ্রদ্যুম্ন নামে এক রাজা ছিলেন উত্কল রাজ্যে (বর্তমান উড়িষ্যা); তিনি ছিলেন পরম ভক্ত। তিনি একদিন স্বপ্নাদিষ্ট হন একটি মন্দির নির্মাণের জন্যে। পরে দেবর্ষী নারদ এসে জানান স্বয়ং ব্রহ্মারও তাই ইচ্ছা, তিনি নিজে সেটা উদ্বোধন করবেন। নারদ রাজাকে বললেন আপনি বহ্মাকে নিমন্ত্রন করুন। সেই উপদেশ মাথায় রেখে রাজা ব্রহ্মলোকে গেলেন এবং বহ্মাকে নিমন্ত্রণ করলেন। কিন্তু ব্রহ্ম লোকের সময় এর সাথে তো পৃথিবীর মিল নেই, আর পৃথিবীতে তত দিনে তাই কয়েক শতবছর পার হয়ে গেছে। ফিরে এসে রাজা দেখলেন তাকে কেউ চেনে না। যা হোক তিনি আবার সব কিছু নতুন করে করলেন।
Subscribe to:
Posts (Atom)