Showing posts with label religion. Show all posts
Showing posts with label religion. Show all posts

Sunday, January 03, 2016

শান্তির ধর্মের শান্তির নমুনা


আমরা সচরাচর শুনে আসি ইসলাম মানেই শান্তির ধর্ম। ঐতিহাসিকভাবে এই ধর্মের মানুষ বিশ্বের চারপাশে ছড়িয়েছে। শুধু বসত বাড়ি করেই এরা অভিবাসী হয়নি, তার সাথে সাথে এদের ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান নির্মাণে অন্য ধর্মের উপাসনালয়কে ধ্বংস করতেও এদের বাধেনি। অথচ আজকের শিশু-কিশোরদের শিক্ষা দেওয়া হয়, মুঘলদের মতো সম্রাটের যখন ভারতবর্ষ শাসন করেছে, অনেক শান্তিতেই নাকি ছিলো তৎকালীন হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা। এই কি তার নমুনা? 

আজকের ভারতের বেশীরভাগ মন্দিরগুলোর আশে পাশে কিংবা মন্দিরের সাথে লাগিয়েই, অথবা মন্দির ভেঙ্গে সেই জায়গাতেই মসজিদ দেখা যায়। উদারপন্থীদের কথা অনুযায়ী মুসলিমরা যদি শান্তিপ্রিয়ই হতো, তাহলে কেন অন্যের ধর্মে আঘাত করে নিজের ধর্ম পালন করে? ওদের কোনো মসজিদ ভেঙ্গে যদি কেউ মন্দির, গীর্জা নির্মাণ করে তখন তাদের মনে কতটা আঘাত পৌঁছবে? আমাদের সুশীল সমাজ কি কখনো এটি ভেবে দেখে? অন্যের উপর কিছু করার আগে কখনো কি ভেবে দেখে ওরা ওদের নিজেদের ওপর এমনটি হলে ওদের কেমন লাগতো? 

উল্লেখ্য, কেউ কিন্তু এখানে মসজিদ নির্মাণে বাধা দিচ্ছে না। পাঠক লক্ষ্য করবেন উপরোক্ত স্থাণগুলোতে মন্দির ভেঙ্গে কিংবা মন্দিরের খুব সন্নিকটেই মসজিদ নির্মাণ হয়েছে। এটি কতটা সুশোভনের মতো আচরণ? ধর্মীয় স্বাধীনতার এই কি ফল? এটি কতটা শান্তিপ্রিয়? এতে শান্তিতে ব্যাঘাত ঘটাটা কি অস্বাভাবিক? কোনো উগ্রপন্থী কি তৈরি হবে না এমনতর আচরণে? করবে না ধ্বংসযজ্ঞ সেসব মসজিদে? তৈরি হবে না ঘৃণা-বিদ্বেষ আর চরম শত্রুতার? তখন কেউ কি ভেবে দেখে এর পূর্বের কারণটি? 

পাঠক যাচাই করবেন। 


(সংগৃহীত) 

Saturday, December 05, 2015

'Intolerant' India!

In the last few weeks, the talk of the town in Indian media has been 'intolerance' in India from the majority-Hindus against minority-Muslims. Big name celebrities have become involved in this debate. The main talking point was when Aamir Khan told the media during an interaction that his wife (Kiran Rao) asked him at one point whether or not they should move out of India for the betterment of their son over 'intolerance'.

Singer Abhijit Bhattacharya summed it up pretty well in an open letter written to actor Aamir Khan.
Janab Aamir Khan, 
 
I am an ordinary Indian citizen and an avid movie-goer. You are a superstar in a country where the majority of movie-goers are Hindu. For years, we have spent our money to buy tickets for your movies. It is our money that has made you what you are today. 
 
We clapped when as ACP Ajay Rathore, you destroyed a sweet-talking Gulfam Khan in 'Sarfarosh'. We cheered when as Bhuvan, you played the winning shot in 'Lagaan'. We cried when as a sensitive art teacher, you made us root for Ishaan Awasthi in 'Taarey Zamin Par'.

A couple of generations before you, an Yusouf Khan had to become a Dilip Kumar to be accepted and a Mahajabeen Bano had to reinvent herself as Meena Kumari. Not you though. Neither you, nor your contemporaries had to hide your identity to be successful. 
 
You became a star in a new India. An India, where only your first name mattered. We loved you because you were Aamir, a brilliant actor. Neither your last name mattered to us, nor your faith. 
 
But yesterday, you proved to us that for you and your wife at least , it is your last name that matters more than anything else. 
 
Your name is Khan and you Sir, are a hypocrite. 
 
You did not scream intolerance when your city burned at the hands of some of your co-religionists. Your wife did not feel insecure when a mammoth crowd of some of your co-religionists attended the funeral of a hanged terrorist. You were silent even when a mob from Reza Academy kicked and destroyed a national memorial and manhandled female cops. 
 
But now, suddenly, your wife feels insecure in India and wants you to move out. 
 
If I WERE indeed intolerant, I would suggest you move to the Kingdom of Saudi Arabia, the safest place on earth, where Begum Kiran Rao can feel absolutely secure inside her abaya and your little son can grow up watching public executions in a Riyadh square. 
 
But I am not going to do that. As a tolerant Indian, the only thing I can and WILL do is to make sure that not even one rupee of my hard-earned money goes towards buying tickets for your movies. Thanks for the disappointments. 
 
Regards, 
An Indian.
[source]

Sunday, November 22, 2015

Extremism: Short-term Solutions

With the recent Paris attack by ISIS, it is quite clear to everyone that radical or extremist Islam needs to be taken care of as soon as possible by the Free World. No matter which spectrum of the right vs. left wing you might be, you cannot deny that tougher actions need to be implemented at the earliest to prevent any near-future incidents like this to the Free World. Already some of the western nations along with France have gone ahead in crushing some key points of ISIS in Syria. But the action cannot stop there. While I have been reading & listening to various people give their takes on the solution to the overall issue, I myself thought about some steps for a full-stop on this growing problem, once and for all.

Firstly, as we have been seeing in the recent past, the Cold War superpowers were quite divided in how to handle ISIS. While one does not want to proceed with military actions, other has already struck at various locations of ISIS. No matter who is right or wrong, it just cannot make sense to a common folk that at a time when the existence of the western civilization is threatened, how can the two giants sit separately and continue diverging further. When at school, we teach our kids "sharing is caring". Buddha teaches us that "to give is to gain". The Bible tells us that "it is more blessed to give than receive". The point is when the enemy is common, set aside all your personal vendetta, set aside all your past animosity, set aside all your pesky little or big differences, set aside all your ego, and unite for this common purpose because "united we stand, divided we fall". When the enemy is ISIS which affects both of your (US and Russia) very western civilization, strike at the heart of the enemy with combined force. Let the world see that whenever fanatics rise, i.e. during WWII with Hitler, the world leaders know how to deal with it, rather than fighting against themselves on their own issues. I strongly believe that if the western, civilized countries come together under one roof to crush ISIS, it won't be long that we would say ISIS as a 'thing of the past'.



Monday, August 17, 2015

Empire State Building in Ma Kali's colors

Goddess Kali is regarded as the Goddess of death but the death of an ego. Of all the forms of Devi, she is considered to be the most compassionate one because she provides moksha or liberation to her children. And now, people in New York would know about Her. Yeah, you read that right.

Tuesday, November 18, 2014

ভন্ডামীর শেষ কোথায়?

ছাগুসম্রাট দস্তার রাজদরবার লিখেছে,
//হিন্দুরা প্রায়ই ফাপড় নেয় যে, ফেসবুক
হলো গিয়ে এক ইহুদির তৈরী,
সুতরাং মুসলমানরা তা ব্যবহার
করতে পারে না।
কিন্তু কোন মুসলমান
হিন্দুদেরকে পাল্টা বলে না যে,
তোরা যেই দুর্গাপূজা,
সরস্বতী পূজা আর শিবের
**পূজা করিস, তা করিস বাদশাহ
আকবরের সভাসদ ফতেহউল্লাহ
সিরাজীর বানানো ক্যালেন্ডার
অনুসরণ করে । এখন মুসলমান
হলে যদি ইহুদিদের বানানো ফেসবুক
ব্যবহার করা ঠিক না হয়,
সেক্ষেত্রে তোরা মুসলমানদের
আবিষ্কৃত ক্যালেন্ডার ব্যবহার
করে করা তোদের সমস্ত পূজাটুজা বাদ
দিয়ে দে।//
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=794024160642981&id=100001062146408&refid=17&_ft_
এটা কি কোনো যুক্তির পর্যায়ে পড়ে? এদের কেন ছাগু উপাধী দেওয়া হয়েছে বোঝা যাচ্ছে!
মুসলিমরা নিজেরায় বলছে ইহুদি পণ্য বর্জন কর বর্জন কর আবার সত্যিকারের ইহুদি পণ্য বর্জন করতে গেলে ওরা পিলে চমকে যাচ্ছে! কারণ বাস্তবে ওরা জানে যে বিশ্বে একমাত্র সন্ত্রাসবাদ ছাড়া এই দেড়শো কোটি মুসলমানের আর কোনো ক্ষেত্রেই নূন্যতম অবদান নেই। তবুও ওরা নিজেদের ধর্মগ্রন্থের হিংসাত্বক বাণীগুলো পালন করার প্রয়াস করে যাচ্ছে।
কোরানের ৫/৫১ আয়াতে বলা হয়েছে, "হে ঈমানদার বান্দারা! তোমরা মুসলমান ব্যতীত ইহুদী-খ্রীষ্টানদের তোমাদের বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না।মনে রেখ তারা একে অপরের বন্ধু।
আর তোমরা কাফিরদের সন্মান করো না তবে আল্লাহকে অসন্মান করা হবে।তোমরা কাফিরদের কোনোকিছু গ্রহণ করো না তবে তোমরা কাফিরদের দলভুক্ত হবে।মনে রেখ আল্লাহ সর্বশক্তিমান।"
দেখুন কতোটা জঘন্য ও হিংসাত্বক এই কোরানের বাণী! আল্লাহ বলছেন কাফির অর্থাৎ অমুসলিমদের কোনো কিছুই যেন মুসলিমরা গ্রহণ না করে।একজন অমুসলিম যতোই সৎ হোক না কেন তবুও তাকে সন্মান জানাতে কঠোর হুশিয়ারী করেছে তথাকথিত সর্বশক্তিমান আল্লাহ! আল্লাহ নিজেই মুসলমানদের সাহায্য করবেন বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তবে মুসলমানরা এখন কাফিরদের সাহায্য কামনা করে কেন?
যায় হোক এবারে মূল কথায় আসা যাক! ছাগুদরবারের ছাগুমার্কা যুক্তি হল একজন মুসলমান বাংলা ক্যালেন্ডার আবিষ্কার করেছে তাই হিন্দু পূজা করতে পারবে না!!!!
এখানে বলে রাখি হিন্দুশাস্ত্রে কোথাও কোনো নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর প্রতি ঘৃণা বা বিদ্বেষ রাখতে বলা হয়নি। হিন্দুশাস্ত্রের কোথাও বলা হয়নি যে নিজ গোষ্ঠীভুক্তদের ব্যতীত বাকিদের বন্ধুরূপে গ্রহণ করা যাবে না বা তাদের প্রতি সন্মান প্রদর্শন করা যাবে না!
এখন বাংলা ক্যালেন্ডার বা বর্ষপঞ্জির ইতিহাস থেকে ঘুরে আসা যাক!
বঙ্গাব্দের সূচনা হয়েছিল প্রাচীন গৌড়সম্রাট শশাঙ্কের আমলে।তার রাজত্বকালের হিসাবেই বাংলা সন গণনা হয়ে থাকে।তার রাজত্বকালের হিসাবেই এখন ১৪২১ বঙ্গাব্দ চলছে।
তবে দস্যু আকবর কি করেছিলেন?
মহান (!) শাসক হিসাবে খ্যাত আকবর বাংলা সন কে হিজরি সনের সাথে মেলাতে চেয়েছিলেন।তাই তিনি ইরানী ফতুল্লা সিরাজীকে দিয়ে বাংলা সনের হিসাব পরিবর্তন করেন। শুধু তাই নয়, এই মহান সম্রাট (!) বাংলা ১২ মাসের নামগুলি পর্যন্ত পরিবর্তন করে পারসি ভাষায় নাম রাখেন। কারণ বাংলা মাসের নামগুলি হিন্দুশাস্ত্র অনুযায়ী ছিল।যদিও আকবরের এই ঘৃণ পরিবর্তন কেউ মেনে নেয়নি তাই আজও রাজা শশাঙ্কের প্রদত্ত বর্ষপঞ্জিই স্বীকৃত রয়েছে।এছাড়া বাংলা সনের সাত দিনের নামও হিন্দু দেবতাদের নামেই রয়েছে। যেমনঃ শনিদেবের নামানুসারে শনিবার, সূর্যদেবের নামানুসারে রবিবার ইত্যাদি। সুতরাং দেখা যাচ্ছে আকবর কুচক্রী কর্মকান্ড একেবারেই বিফল হয়েছে। বাংলা ক্যালেন্ডারের আবিষ্কারক কখনোই কোনো মুসলমান নয় তাই পূজা বন্ধের প্রশ্নই আসে না। বরং কুরান মতে তোদেরই উচিত বাংলা ত্যাগ করা!

(সূত্র

Wednesday, November 05, 2014

Believe it or not!


যারা হিন্দু নির্যাতনের কথা এলেই অন্য দেশের সংখ্যালঘুদের তুলনা এনে বলে বাংলাদেশের হিন্দুরা নাকি শান্তিতে থাকে তাদের মুখের উপর এই পোস্ট ছুড়ে দিন।

কয়েক প্রজন্ম পরে এই তথ্য গুলো "বিলিভ ইট ওর নট" হিসেবে বিবেচিত হবে সারা বিশ্বে

Sunday, October 05, 2014

কোরবানীর ঈদ বলে কি কোনো দয়া-মায়া থাকবে না?

ঈদ-উল-আজহায় বাংলাদেশে কোরবানীর পরে এমনতর একটি বাছুর পাওয়া গেছে মাতা গরুর পেটের ভেতর থেকে। গর্ভবতী গোমাতাকে কোরবানী না করলেই কী হতো না?


Wednesday, September 17, 2014

আবার একজন ‘শান্তির’ ধর্মের লোকের মুখোশ খুলে গেল

লাভ জেহাদের শিকার হিন্দু মেয়েদের মাদ্রাসায় একত্র করে গনধর্ষন এবং মৌলবিদের দ্বারা জবরদস্তি গোমাংস খাইয়ে ইসলাম গ্রহণ করনো হয়। তারপর বিক্রি করে দেওয়া হয় আরব দেশগুলোয়। কাল মীরাটে প্রকাশ্যে এলো এমনই খবর। আরো অনেক হিন্দু মেয়ে এখনো মুসলমানদের হাতে বন্দী। কাল আপনার বোন বা মেয়েও হতে পারে এর শিকার । পড়ুন, সাবধান হন, বিভিন্ন গ্রুপে শেয়ার করে সাবধান করুন।

****মাদ্রাসায় গনধর্ষন এবং ইসলামে ধর্মান্তরকরনের অভিযোগে অশান্তি****

মীরাটের খরখোদা অঞ্চলে যুবতীকে গনধর্ষন এবং জবরদস্তি ইসলাম গ্রহণ করানোর ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পর সাম্প্রদায়িক হিংসার আগুন জ্বলে ওঠে পশ্চিম- উত্তরপ্রদেশে। ইতিমধ্যে সামনে এলো নতুন একটি ঘটনা। দশ দিন আগে অপহরণ করা এক যুবতী রবিবার পরিবারের সাথে বিপর্যস্ত অবস্থায় থানায় হাজির হয়ে মাদ্রাসায় গনধর্ষন এবং জবরদস্তি ইসলাম ধর্ম গ্রহনের অভিযোগ করে। যুবতীটি বলে বিগত কয়েকদিন তাকে মাদ্রাসায় অপহরণ করে রাখা হয়। যুবতীর পেটে অপারেশনের চিহ্ন রয়েছে। তাই তার কিডনি নেওয়ার আশঙ্কাও রয়েছে।
ঘটনার কথা প্রকাশ্যে আসতেই বিভিন্ন স্থানে হিংসা ছড়িয়ে পড়ে। বিজেপির কার্যকর্তারা পরিদর্শন করেন এবং পুলিশের সাথে তাদের কথা কাটাকাটিও হয়। পুলিশের উচ্চপদস্থ কর্মীগন এসে S.O. দীনেশ কুমার কে শোকজ করা হয়। এবং মাদ্রাসার হাফিজ এবং গ্রাম প্রধান সমেত নয়জন মুসলিমের বিরুদ্ধে সিরিয়াস ধারায় কেস দেওয়া হয়।
পীড়িত যুবতী গ্র্যাজুয়েশন করার পর গ্রামেরই এক মাদ্রাসায় হিন্দি আর ইংরেজি পড়াতেন। যুবতির পিতার অভিযোগ, গত২৩ জুলাই মাদ্রাসায় হাফেজ সানাউল্লাহ এবং গ্রামপ্রধান নবাব সঙ্গীদের নিয়ে যুবতীটিকে অপহরণ করেন এবং হাপুড় স্থিত মাদ্রাসায় নিয়ে গিয়ে তাকে গনধর্ষন করে এবং জবরদস্তি তার ধর্ম পরিবর্তন করে দেয়। তাকে মারধর করে এবং হত্যার হুমকিও দেওয়া হয়।
যুবতীটি বলে, গ্রামের প্রধান নবাব খাঁ , মাদ্রাসার মউলানা সানাউল্লাহ ,তার পত্নী এবং মেয়ে নিসরত ওরফে সানা প্রমুখ মিলে তাকে অপহরণ করেন। তারপর হাপুড়ের দোতাই মাদ্রাসায় ৩১শে জুলাই ধর্মান্তরন করে তার নাম বুশরা জন্নত রেখে দেয়। এবং তার গনধর্ষন ও করা হয়। তাকে হাপুড় ছাড়াও অপহরনের পর তাকে গড় মুক্তেশ্বর, মুজফফরনগর এবং দেওবন্দের মাদ্রাসাতেও রাখা হয়। তাকে অজ্ঞান হওয়ার ইঞ্জেকশন গিয়ে রাখা হত। এরপর মুজফফরনগরের মাদ্রাসা থেকে কোনরকমে তিনি পালিয়ে এসে বৈশালী বাস স্ট্যান্ডে পৌঁছে কোনও এক পথিকের কাছে মোবাইল ফোন নিয়ে পরিবারের সকলকে পুরো ঘটনা জানায়।
যুবতীর কথামত, মুজফফর নগররের মাদ্রাসায় প্রায় ২৪ জন যুবতি ছিল এবং তাদের অবস্থাও তার মতোই ছিল। যদিও পুলিশ রেইড করে কিছু পায় নি। সুত্রের খবর রেঈডের সময় মাদ্রাসায় ৪০ এর উপর মেয়ের রেজিস্ট্রেশন পাওয়া যায় যাদের মধ্যে ১৬ জনের রমজান আর ঈদে বাড়ি যাওয়ার কথা বলা আছে। এর থেকে যুবতীর বক্তব্যের সমর্থন পাওয়া যাচ্ছে। মীরাটের S.P. ক্যাপ্টেন এম এস বেগ বলেছেন যুবতীকে গনধর্ষন করা হয়েছে, তার প্রমাণ মিলেছে। তিনি বলেছেন ‘দোষীদের বিরুদ্ধে কঠিন ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নবাব এবং সানাউল্লাহ গ্রেফতার হয়েছে। বাকিদের পুরদমে খোঁজ চলছে।’
অন্যদিকে এলাকায় আক্রান্তের সমর্থনে মানুষের মধ্যে প্রবল আক্রোশ দানা বাঁধছে। রবিবার রাত্রি ১১টায় খরখোদার এক পাড়ায় যুবকদের ভিড় ইট লাঠি ইত্যাদি নিয়ে চড়াও হয়। পুলিশ সুচনা পাওয়ার আগেই আক্রমণকারীরা পালিয়ে যায়। তারপর থেকে সেখানে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
https://www.facebook.com/amihindoo/posts/260921617365487
or
http://www.hindustantimes.com/.../article1-1247947.aspx

 

or
https://www.facebook.com/drsubramanianswamy/photos/a.118146701658320.18858.107229389416718/448248108648176/?type=1&theater



(Source)

Thursday, September 11, 2014

গৌতম বুদ্ধ বনাম যীশুখৃষ্ট


পাশ্চাত্যে স্বামী বিবেকানন্দকে একজন বলেছিলেন যে, তিনি তথাগত বুদ্ধের জীবনী খুব ভালবাসেন, কিন্তু বুদ্ধের মৃত্যুটি তাঁর পছন্দ নয়। খৃস্টের সাথে তুলনা করে তিনি বলেন, 'আমাদের যীশুর মৃত্যুটি কেমন মহিমান্বিত! কত অত্যাচার সহ্য করে তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন মানুষের মুক্তির জন্যে। তুলনায় বুদ্ধের মৃত্যুটি খুব সাদামাটা, ম্যাড়ম্যাড়ে।' স্বামীজি উত্তর দিলেন, 'এখানেই তোমাদের সাথে হিন্দুদের পার্থক্য। ভারতে ধর্মক্ষেত্রে কেউ বিপরীত কিছু বললেই অমনি ঢাল তলোয়ার বেরিয়ে আসেনা। ভারতে ধর্মক্ষেত্রে পূর্ণস্বাধীনতা বর্তমান।

প্রাচীনকালে চার্বাকরা মন্দিরের দ্বারদেশে এসে সনাতন ধর্ম ও বেদের নিন্দা করেছে কিন্তু কেউ জোর করে তাদের কণ্ঠরোধ করেনি। বুদ্ধদেব বেদকে অস্বীকার করে প্রায় অর্ধেক ভারতকে নিজের ধর্মে আনতে সমর্থ হয়েছিলেন কিন্তু তাকে খৃষ্টের মতো ক্রুশবিদ্ধ হতে হয়নি। যেখানে স্বাধীনতা নেই সেখানে অগ্রগতির পথ রুদ্ধ হয়ে যায়। ভারতে ধর্মক্ষেত্রে স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছিল বলেই ধর্মক্ষেত্রে ভারতের প্রভুত উন্নতি সম্ভব হয়েছে।'


(সংগৃহীত

Monday, September 08, 2014

সেক্যুলারীজম কাহাকে বলে?

বাংলাদেশের ধার্মিক অধিকাংশ মুসলমান বাংলাদেশে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম চাই, আর ভারতে চাই ধর্মনিরপেক্ষতা। গিরগিটি আর কাকে বলে!
আর বাংলার অনলাইন মুক্তমনাচনারা আরও ভয়ানক। একটি চরম ধর্মান্ধ, সাম্প্রদায়িক এবং প্রায় অন্ধকারে ডুবতে যাওয়া দেশে বসবাস করেও তারা চিন্তিত হয়ে পড়ে ভারতে বিজেপির ক্ষমতায়নে। ফেইসবুকে দুই চারটা বেশি লাইক পাওয়ার জন্য দালাল সেজে ভাঁড়ামি করায় তুলনাহীন তারা। একটু ওয়েট করেন মহাজ্ঞানীরা। আপনার দেশের হুমায়ুন আজাদ, রাজীব হায়দার কোপ খেয়ে মরেছেন। তসলিমা নাসরিন ভারতবাসী। কবি দাউদ হায়দার জার্মানিতে। ভাগ্যক্রমে বেঁচে গেছেন আসিফ মহিউদ্দিন। মৌলবাদীদের আক্রমণের স্বীকারও হয়েছেন বেশ কয়েকজন। জেলও কেটেছেন চার পাঁচজন।সময় থাকতে লাইনে আসুন। লাইক ভিখারি স্ট্যাটাস দিয়ে জামাতের দালালি ছাড়েন।
যদি না পারেন তবে সামান্য অপেক্ষা করুন। আওয়ামিলীগ একবার স্লিপ খেলেই প্রথম বাঁশটা আপনাদের পাছায় ঢুকবে। আগে নিজের দেশ দিয়ে ভাবুন। নিজের পায়ের নিচে মাটি আছে কিনা দেখুন। অবশ্য সুবিধাবাদী দালালদের সময়ের প্রয়োজনে খতনা দেখিয়ে মহাধার্মিক সাজতে দেরি হওয়ার কথা নয়।

(সূত্র

Wednesday, September 03, 2014

The Religion of Peace

Convert to Islam, pay religious tax or die: ISIS tells Christians in Iraq 

An ultimate issued by Islamic insurgents : "We offer them three choices: Islam; the dhimma contract - involving payment of jizya; if they refuse this, they will have nothing but the sword... "

[Source]

Friday, August 29, 2014

হিন্দু-মুসলিমে পার্থক্য

হিন্দুরা আগে সতীদাহ প্রথা মানতো। জ্যান্ত একটা মানুষকে পুড়িয়ে মারা! কি বর্বর। রামমোহন রায় এই প্রথার বিরুদ্ধে লড়েছেন। সফলও হয়েছেন। তিনি ইহা সহী সনাতন হিন্দু ধর্ম নয় বলে নিজের দায়িত্ব শেষ করেন নি। এটাও বলেন নি আমি তো পোড়াচ্ছি না। যারা এটা করে তারা সহী হিন্দু নয়। তিনি লড়াই করেছেন। সমাজ এবং ধর্মের বিরুদ্ধে লড়াই করায় উনার হুমায়ুন আজাদের মতো চাপাতির কোপ খেয়ে মরতে হয়নি।রাজীব হায়দারের(থাবা বাবা) মতো গলির মুখে লাশ হয়ে পড়ে থাকতে হয়নি।
হিন্দুদের মধ্যে বিধবা বিবাহ ছিল না।ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর এই প্রথার বিরুদ্ধে লড়েছেন। সফলও হয়েছেন। বাংলাদেশের অন্য অঞ্চলের কথা জানি না। আমার গ্রামে আমার জানামতে তিনজন বিধবার বিয়ে হয়েছে। বিদ্যাসাগর মশাই ইহা সহী হিন্দু ধর্ম নয় বলে নিজের দায়িত্ব শেষ করেন নি। হিন্দু ধর্মে অনেক কুসংস্কার, জাতপ্রথা আরও ফালতু ব্যাপার আছে। তবে হিন্দুরা লাইনে আসছে সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে।
শরৎচন্দ্র, বিদ্যাসাগর, সুনীল এবং আরও অনেক হিন্দু ফ্যামিলিতে জন্ম নেওয়া লেখক হিন্দু ধর্মের এবং সমাজ ব্যবস্থার সমালোচনা করেছেন। কাউকে কোপ খেয়ে মরতে হয়নি বা, তসলিমা কিংবা দাউদ হায়দারের মতো দেশান্তরি হয়ে থাকতে হয়নি। পার্থক্য এই জায়গায়।
এক ধর্মাবলম্বীরা ইহা সহী ইসলাম নয় বলে দায়িত্ব শেষ করে। আর যদি কেউ দাঁড়ায় প্রতিবাদ কররে তবে তবে তাঁর জন্য দা, ছুরি, চাপাতি আর কল্লা ফেলানোর ফতোয়া তো আছেই। আর অন্যরা? আমার কি? আমি কি হুমায়ুন আজাদকে কোপাইতে গিয়েছিলাম নাকি? ইহা সহী নয়!
বলতে পারেন, ইসলাম ধর্মে বিধবা বিবাহ আছে। সতীদাহ ছিল না। হ্যাঁ ছিল না। তবে ফেইসবুক ইউজ করায় পাথর ছুড়ে মৃত্যুদন্ড, প্রেম করে বিয়ে করায় জনসমক্ষে গুলি করে হত্যা, হিল্লা বিয়ে, বৃষ্টিতে ভিজায় বোনকে ভাইয়ের গুলি করে হত্যা, ধর্ষিত হলে দুইজন ধর্ষনের স্বাক্ষী নিয়ে যাও, নাস্তিক হলে তার কল্লাটা আস্তে করে একটা কোপ দিয়ে আলাদা করে দাও, ধর্মান্তরিত হলে খুন করো এইসব আছে।
বলদ এবং ধর্মান্ধ সব ধর্মেই আছে। কিন্তু টয়লেট, কবরস্থান, জানাজার নামাজ, ঈদের নামাজ, পার্ক, শপিং মল, রেল স্টেশন, এখানে সেখানে বোমা মেরে নিজের ধর্মের শ্রেষ্ঠত্ব জাহিরের প্রচেষ্ঠা এই যুগে এসে মুসলমানেরা ছাড়া আর কেউ করবে না এটা নিশ্চিত থাকতে পারেন।
আর যারা ইহা সহী ইসলাম নয় বলে নিজের দায়িত্ব শেষ করেন, তাঁরা একটু ইরাক, আফগানিস্তান, সুদান, সিরিয়া এবং অন্য ইসলামিক দেশগুলোর দিকে তাকান। এটা এখানেও আসছে এবং খুব দ্রুত। সকালে দুই ট্যাং নিয়ে বাজারে গিয়ে যখন বোমার আঘাতে এক ট্যাং নিয়ে বাসায় ফিরবেন তখন বুঝবেন। হা হা। আমি পপকর্ন আর চিপস নিয়ে বসে আছি দেখার জন্য।

(সূত্র)

Tuesday, August 26, 2014

ISIS এর অনুপ্রেরণায় এবার জামায়াত-হেফাজত

গত কয়েকদিনে শুধু জানতাম ISIS এর মতো জঙ্গী সংগঠন (যা নাকি আবার পশ্চিমাদের তৈরি) মাজারের মতো পবিত্র স্থাণ ধ্বংস করছে ইরাকের মতো অঞ্চলে। এরপরে শুনেছিলাম বাংলাদেশের ইসলামী সংগঠনগুলোও নাকি কিছু কিছু ক্ষেত্রে ওদের সাথে সহমত পোষণ করছে। আর এবারে সরাসরি খোদ বাংলাদেশেই মাজার গুড়িয়ে দিলো হেফাজত-জামায়াতীরা

আর ISIS এর কীর্তিকান্ডের কথা নাই বা বললাম বিশদ যারা এবারে শুধু মাজারই নয় কোরআনকেও নতুন করে লিখতে চায়
BREAKING NEWS: #ISIS এর জেহাদিরা এবার নবী মোহাম্মদের নাতনির মাজার + মসজিদ গুড়ায়া দিসে মসুল এ ।

// Today, the ISIS terrorist gangs destroyed the shrine of Sayeda Zeinab (peace be upon her), the grand daughter of the Prophet (saws) in the district of Sinjar, Nineveh province.

A security source said that "ISIS terrorists gangs, blew up the shrine of Sayeda Zeinab (peace be upon her) in Sinjar, west of Mosul, Nineveh province."

The ISIS terrorist have blown up a number of shrines in the city of Mosul after it took control of the city on the 10th of the June. //


Monday, August 25, 2014

হিন্দুধর্মে যুগবিভাগ


হিন্দুধর্ম মতে যুগ ৪টি।
১. সত্য
২. ত্রেতা
৩. দ্বাপর
৪. কলি

Friday, August 22, 2014

ভেবে দেখেছি কি?


গতকাল ফিলিস্তিন নিয়ে কথা হচ্ছিল। হঠাৎ মনে হল, আমাদের দেশের হিন্দুদের কথা। ওদের সাথে কত অত্যাচার করা হইছে, কত জমি দখল করা হইছে, কতজন বাধ্য হয়ে নিজের ভূখন্ড ছাড়ছে।

তারপর ভুলে গেছিলাম। আজকে ফেসবুকে কাকতালীয়ভাবে এক ভাইয়ার পোস্টে এই ছবিটা দেখে আবার মনে হল।

ইজরায়েল ভয়ানক অন্যায় করে আসছে ফিলিস্তিনিদের উপর। অনেক দিন ধরেই (যখন বেশ কিছু মানুষ মরে, তখন আলোচনায় আসে) চলছে। বাংলাদেশীরা ও তীব্রভাবে প্রতিবাদ করতেছে। এ সচেতনতা প্রয়োজন।

কিন্তু আমরা যেন সাথে ভুলে না যাই, যে আমাদের নিজের ভূখণ্ডে আমরা সংখ্যালঘুদের সাথে বছরের পর বছর কি করে আসতেছি। নিজেদের হাতে ক্ষমতা আসলে আমরা যদি ইজরায়েল হয়ে উঠি, তাহলে তাদের সমালোচনার মুখ কিন্তু থাকে না।

আশা করি, ইজরায়েলের অন্যায়ের বিরুদ্ধে মানুষ যেভাবে মতপ্রকাশ করতেছে, নিজের দেশের সাম্প্রদায়িকতা ও অন্যায়ের বিরুদ্ধেও একইরকম দ্ব্যার্থহীনভাবে বলবে।

নিজদেশে পরবাসী বোধ করাটা কত কষ্টের তা ফিলিস্তিনিরা জানে। আমাদের দেশের মুসলিমরা এই বিষয়ে সবসময় উচ্চকন্ঠ হলেও আমার মনে হয় আসলে ফিলিস্তিনিদের কষ্টটা অনেক বেশি জানে আমাদের দেশের হিন্দুরা।

কিছুদিনের বিরতি দেয়া হয়। তারপর আবার কোন অজুহাতে ওদেরকে মারা শুরু হয়। এমনকি বিরতির সময়ও নানাভাবে মনে করিয়ে দেয়া হয়, এ দেশ আসলে তাদের না।

হ্যাঁ, আমি ফিলিস্তিনিদের কথা বলতেছি। কিন্তু তাদের জায়গায় বাংলাদেশি সংখ্যালঘু বিশেষত হিন্দু বসিয়ে দেয়া যায় অনায়াসে। কত মিল!

আমি আবার বলতেছি, যে ইজরায়েল একটা ভয়ঙ্কর অন্যায় দীর্ঘদিন ধরে করে আসছে। এর বিরুদ্ধে যারা কথা বলতেছেন, আমি তাদের সাথে একাত্ম। কিন্তু নিজের দেশে আমরা যদি মানুষকে দেশছাড়া করে অন্যদেশের আগ্রাসন আর ফিলিস্তিনিদের উদ্বাস্তু হওয়া নিয়ে সমবেদনা জানাই, সেটা নির্মম কৌতুক।

এ তুলনাটা আক্ষরিক না। আমি জানি, তুলনাটা অনেক ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য না। কিন্তু এ বিষয়ে আমাদের সরাসরি অনেক কিছু করার আছে, কারণ এটা আমাদের দেশ। আমাদের দেশে সাম্প্রদায়িকতা আছে, ভালভাবেই আছে। নাহলে বছরের পর বছর এভাবে চলতে পারতো না।

আমরা যদি ফিলিস্তিনিদের দুঃখ আসলেই বুঝি, আমাদের উচিত হবে একই সাথে নিজেদের দেশের সাম্প্রদায়িক বৈষম্য আর অত্যাচারের বিরুদ্ধে সরব হওয়া।


(সূত্র

Wednesday, August 20, 2014

পশ্চিমবঙ্গে ঈদের প্রাধান্য দুর্গাপূজার চেয়ে


১৯৫১ সালের সেন্সাস অনুসারে পশ্চিম বঙ্গে হিন্দুদের সংখ্যা ছিল--৭৯.৪০%।
মুসলমানদের সংখ্যা ছিল--১৮.৬৩%।
২০০১ সালে হিন্দুদের সংখ্যা হয়েছে--৭২.৯০%।
মুসলমানদের সংখ্যা হয়েছে ২৫.৩৭%।

Monday, August 18, 2014

”মুসলমান” এক সংকীর্নমনা জাতির নাম

আচ্ছা আমরা সবাই প্যালেষ্টাইন নিয়ে যে পরিমান অশ্রু বিশর্জন দিলাম বা দিচ্ছি ,ঠিক একই ধরণের সমস্যা আমাদের দেশের পার্বত্য চট্রগ্রামে বিদ্যমান।সেখানেও এক রাতে ৫০০ মানুষকে নির্মম ভাবে দেশীয় অস্ত্র দ্বারা আমরা বাংগালীরা হত্যা করেছিলাম উপজাতীদের তাঁদেরকেও বাংলাদেশের অষ্ণল (সব অধিকার বাংগালীদের) বলে উপজাতীদের (যেনো বহিরাগত) দেশ থেকে বিতারিত ও তাদেঁরকে জোর পূর্বক সংখ্যা লঘুতে পরিনত করা হয়েছে ।
তাঁদের মানে উপজাতীদের সহানূভূতি না পাবার কারণটা কি ধর্মীয় ? আমরা কাস্মির বা প্যালেষ্টাইন নিয়ে কি পরিমান কান্নাকাটি করছি !!!! সেই চোখের পানির একটি চুল পরিমান আমাদের ভাই উপজাতীদের জন্য আছে ? জানি নাই । বরং দেশকে ভাগ করার কাল্পনিক অভিযোগ এর কথা বলে তাঁদেরকে সর্ব প্রকার অধিকার হনণ করা হচ্ছে প্রতিনিযত ।আমরা ধর্মীয় সংর্কীনতায় আমাদের হ্রদযকে আষ্টেপিস্টে বেধে রেখেছি ?? এতে কি প্রমানীত হয় না যে, ধর্ম মানুষকে মহৎ নয় সংকীর্ন করে দেয় ।

(সূত্র